চলতি বছরের আগস্ট মাসের প্রথম ২৩ দিনে দেশে প্রবাসী আয় (রেমিট্যান্স) এসেছে ১৭৪ কোটি ৮৬ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার, যা দেশীয় মুদ্রায় দাঁড়ায় ২১ হাজার ৩৩৩ কোটি ১৬ লাখ
বন্ধ হতে যাচ্ছে অতিরিক্ত খেলাপি ঋণের চাপ ও মূলধন ঘাটতিতে থাকা নয়টি আর্থিক প্রতিষ্ঠান। একই সঙ্গে এসব প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো অবসায়নের প্রক্রিয়া শুরু
বাংলাদেশের আর্থিক খাতে বড় ধরনের ধাক্কা আসছে। দেশের ৩৫টি নন-ব্যাংকিং ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনের (এনবিএফআই) মধ্যে ৯টি প্রতিষ্ঠানকে লিকুইডেশনের (দেউলিয়া ঘোষণা করে কার্যক্রম বন্ধ) পথে নিতে যাচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। দেশের ইতিহাসে এ
যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শুল্কনীতির কারণে বাংলাদেশের জন্য নতুন সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। বিদেশি ক্রেতারা ধীরে ধীরে নয়াদিল্লি, ইসলামাবাদ ও বেইজিং থেকে মুখ ফিরিয়ে এখন লাল-সবুজের পতাকার দিকে ঝুঁকছেন। এ ছাড়া বিশ্বের বিভিন্ন
চলতি আগস্ট মাসের ২০ দিনে অর্থাৎ ২০ আগস্ট পর্যন্ত ১৬৪ কোটি ২০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় এসেছে দেশে। স্থানীয় মুদ্রায় যা ২০ হাজার ৩২ কোটি ৪০ লাখ টাকা
হুন্ডি ও অবৈধ চ্যানেল কমে আসা, বৈধ পথে ডলারের একক মূল্য এবং ব্যাংকিং খাতে প্রণোদনামূলক ব্যবস্থার কারণে প্রবাসীরা এখন নিয়মিতভাবে ব্যাংকিং চ্যানেল ব্যবহার করছেন। এতে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বর্তমানে
২০২৪ সালের শেষ নাগাদ দেশের ব্যাংক খাতের দুর্দশাগ্রস্ত বা ঝুঁকিপূর্ণ ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৭ লাখ ৫৬ হাজার কোটি টাকা, যা আগের বছরের তুলনায় বেড়েছে ২ লাখ ৮১ হাজার কোটি টাকা।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চলতি অর্থবছরের (২০২৫-২৬) প্রথম মাস জুলাইয়ে রাজস্ব আহরণ হয়েছে ২৭ হাজার ২৪৯ কোটি টাকা। কিন্তু গত অর্থবছরের (২০২৪-২৫) জুলায়ে রাজস্ব আহরণ হয়েছিল ২১ হাজার ৯১৬ কোটি
আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে ও রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে চুক্তির আওতায় ২ লাখ ৪৫ হাজার মেট্রিক টন সার ও ১৫ হাজার মেট্রিক টন রক সালফার/ব্রাইট ইয়েলো সালফার/ব্রাইট ইয়েলো সালফার ক্রুড আমদানির অনুমোদন
খেলাপি ঋণ কম দেখাতে দেশের ব্যাংকগুলো ঝুঁকছে পুনঃতফসিলের দিকে। এখন চাইলে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো নিজেরাই ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারে। সমাপ্ত ২০২৪ সালেই ব্যাংক খাতে ৮৬ হাজার কোটি টাকার ঋণ বিশেষ সুবিধা