বৃহস্পতিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৩:২৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ
স্বদেশ প্রত্যাবর্তনে তারেক রহমানকে স্বাগত জানিয়েছে ডিবিএ ২৬ ডিসেম্বর ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সদস্য সম্মেলন-২০২৫ শেখ হাসিনার জন্মদিন পালন করা সহ বিভিন্ন মিছিল করে নাশোকতার মামলায় ছাত্রলীগ সভাপতি সুজন সহ গ্রেফতার ০৭ রাজিবপুর সদর ইউনিয়নে শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ ময়মনসিংহ জেলা পরিবেশ অধিদপ্তর ও উপজেলা প্রশাসনের যৌথ উদ্যোগে মোবাইল কোট পরিচালিত বিভাগীয় পর্যায়ে আন্তঃকলেজ ফুটবলে ময়মনসিংহ জেলা সেরা তারেক রহমানকে বহনকারী বিমান ঢাকার পথে মূল্যস্ফীতি ৭% ও জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৫% ধরা হলো সংশোধিত বাজেটে তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিয়ে ডিএমপির সতর্কতা ও নির্দেশনা শনিবার সারা দেশে ব্যাংক খোলা রাখার সিদ্ধান্ত

তিন মাসে ৭৩ হাজার কোটি টাকার ব্যাংক আমানত বৃদ্ধি

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ১৬ Time View

অনিয়ম, দুর্নীতি, লুটপাট আর নানা সংকটের মধ্যেও দেশে ব্যাংক খাতে আমানত বাড়ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ পরিসংখ্যান বলছে, চলতি বছরের এপ্রিল-জুন প্রান্তিকে ব্যাংক খাতে আমানতের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৩ দশমিক ৮ শতাংশ।

তথ্যমতে, মার্চ শেষে ব্যাংক খাতে মোট আমানতের পরিমাণ ছিল ১৯ লাখ ২৩ হাজার ৫০৪ কোটি টাকা। জুন শেষে তা দাঁড়ায় ১৯ লাখ ৯৬ হাজার ৫৮৩ কোটি টাকা। অর্থাৎ, তিন মাসে আমানত বেড়েছে ৭৩ হাজার ৭৯ কোটি টাকা।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই সময়ে শহরের তুলনায় গ্রামীণ এলাকায় আমানতের প্রবৃদ্ধি বেশি ছিল। এপ্রিল-জুন প্রান্তিকে গ্রামীণ অঞ্চলে আমানত বেড়েছে ৪ দশমিক ৮৭ শতাংশ, যেখানে শহরে প্রবৃদ্ধি ছিল ৩ দশমিক ৬ শতাংশ। জুন শেষে ব্যাংক খাতে থাকা মোট আমানতের মধ্যে শহরাঞ্চলের অংশ ১৬ লাখ ৮০ হাজার ৫৫৮ কোটি টাকা (৮৪ দশমিক ১৭ শতাংশ) এবং গ্রামীণ এলাকার অংশ ৩ লাখ ১৬ হাজার ২৪ কোটি টাকা (১৫ দশমিক ৮৪ শতাংশ)।

অন্যদিকে, আমানতের প্রবৃদ্ধির সঙ্গে সুদের হারও কিছুটা বেড়েছে। মার্চ শেষে আমানতের গড় সুদহার ছিল ৬ দশমিক ২৪ শতাংশ, যা জুন শেষে বেড়ে হয় ৬ দশমিক ৩১ শতাংশ। খাতসংশ্লিষ্টদের মতে, সুদহার বৃদ্ধিই আমানত বৃদ্ধিতে বড় ভূমিকা রেখেছে।

শুধু আমানত নয়, তিন মাসে ব্যাংক খাতে ঋণও বেড়েছে। জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে মোট ঋণের পরিমাণ ছিল ১৭ লাখ ১২ হাজার ৬১৮ কোটি টাকা। জুন শেষে তা দাঁড়িয়েছে ১৭ লাখ ৩৪ হাজার ১৭২ কোটি টাকা। অর্থাৎ, ঋণ বেড়েছে ২১ হাজার ৫৫৪ কোটি টাকা বা ১ দশমিক ২৬ শতাংশ।

ঋণ বণ্টনের ক্ষেত্রেও শহর ও গ্রামের মধ্যে স্পষ্ট বৈষম্য রয়েছে। জুন শেষে মোট বিতরণকৃত ঋণের ৯২ দশমিক ৪৬ শতাংশ বা ১৬ লাখ ৩ হাজার ৩৯২ কোটি টাকা গেছে শহরাঞ্চলে। অন্যদিকে, গ্রামীণ এলাকায় গেছে মাত্র ১ লাখ ৩০ হাজার ৭৮০ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ৭ দশমিক ৫৪ শতাংশ।

Please Share This Post in Your Social Media

Comments are closed.

আরো খবর »

Advertisement

Ads

Address

© 2025 - Economic News24. All Rights Reserved.

Design & Developed By: ECONOMIC NEWS