দীর্ঘদিন ধরে দেশে ডলার সংকট চলছে। রফতানি আয়ের সঙ্গে সঙ্গে কমছে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ। বর্তমানে রিজার্ভ কমে ১ হাজার ৯৯৪ কোটি ডলারে নেমেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ
বছরের প্রথম মাসেই রেমিট্যান্সে সুবাতাস। সদ্যবিদায়ী জানুয়ারি মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২১০ কোটি মার্কিন ডলার, যা চলতি অর্থবছরে সর্বোচ্চ। বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। ডলার
উচ্চ মূল্যস্ফীতি চলছে বিশ্বব্যাপী। নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দর বেড়েছে কয়েকগুণ। এতে ক্রয়ক্ষমতা হারিয়েছেন অনেকেই। সারাবিশ্বে চলা এ সংকটের ব্যতিক্রম নয় বাংলাদেশও। গত ডিসেম্বরে দেশে খাদ্য মূল্যস্ফীতি কমে ১০ শতাংশের নিচে আসলেও
দেশের ব্যাংক খাতকে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত করতে বড় সংস্কারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর অংশ হিসেবে ঋণ খেলাপিদের ধরতে সব ধরনের পদক্ষেপ নিতে ব্যাংকগুলোর ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মামলার জালে
একশত টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ১১৪তম ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে ৬ লাখ টাকার প্রথম পুরস্কার বিজয়ী সিরিজের নম্বর হলো-০৫৯৭৯৫৪। এ ছাড়া ৩ লাখ ২৫ হাজার টাকা বিজয়ী দ্বিতীয় হয়েছে ০৬৭০৪০৮ নম্বর।
সরকারের রাজস্ব আদায় কমে যাওয়ায় খরচ মেটাতে ঋণের ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে। ২০২২ সালের নভেম্বর মাসে সরকারের অভ্যন্তরীণ উৎসের পুঞ্জীভূত ঋণের পরিমাণ ছিল ৭ লাখ ১৪ হাজার ৮৩১ কোটি টাকা।
গত ডিসেম্বরে কৃষি ঋণ বিতরণ কমেছে। ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসে খাতটিতে ৩ হাজার ৪৬ কোটি টাকার ঋণ বিতরণ করা হয়। এর আগের মাসে বিতরণ করা হয়েছিলো ৩ হাজার ৩১৯ কোটি
দীর্ঘ দুই বছর ধরে দেশে ডলার সংকট চলছে। এমন পরিস্থিতির মধ্যে প্রবাসী আয় বাড়াতে বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এরপরেও দেশে আশানুরূপ রেমিট্যান্স আসেনি। চলতি জানুয়ারি মাসের প্রথম ২৬ দিনে
অনলাইন কেনা-কাটায় ব্যাংকের কার্ডধারীদের মধ্যে আগ্রহ প্রতিনিয়ত বাড়ছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে (জুলাই-নভেম্বর) ব্যাংকের কার্ডে ই-কমার্স খাতে লেনদেন হয়েছে ৭ হাজার ৫৬৩ কোটি টাকা। আগের অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে
টাকার সংকটের কারণে কিছু ব্যাংক কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ধার নিচ্ছে। আবার সরকার বাজেট ঘাটতি মেটাতে ব্যাংক থেকে ঋণ নেয়। প্রতি বছর সঞ্চয়পত্রের মাধ্যমেও বড় অঙ্কের ঋণ নেওয়া হয়। এমন পরিস্থিতিতে