মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণকে গুরুত্ব দিয়ে আজ বুধবার (১৭ জানুয়ারি) চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধের (জানুয়ারি-জুন) মুদ্রানীতি ঘোষণা করবে বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তাদের মতে, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে মুদ্রানীতিতে বেশকিছু পরিবর্তন আসতে যাচ্ছে। যেমন
অফশোর ব্যাংকিং ইউনিটে নতুন করে তহবিল দিতে পারবে না ব্যাংকগুলো। আগে দেওয়া তহবিল আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পূর্ণভাবে সমন্বয় করতে হবে। গতকাল মঙ্গলবার এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা ব্যাংকগুলোতে পাঠানো হয়েছে। এ
দেশের যেসব অঞ্চলের মানুষ অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে পড়েছে ও ব্যাংকিং সুবিধা কম এমন যায়গায় এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের জনপ্রিয়তা বাড়ছে। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে (জুলাই-নভেম্বর) রেকর্ড ৩ হাজার ৮৫৮ কোটি ৫৮
মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসেসের (এমএফএস) নিবন্ধিত অ্যাকাউন্ট সংখ্যা প্রথমবারের মতো ২২ কোটি ছাড়িয়েছে। শুরু থেকে গত নভেম্বর পর্যন্ত নিবন্ধিত অ্যাকাউন্ট দাঁড়িয়েছে ২২ কোটি ৮৬ হাজার। এর মধ্যে সচল ছিল ৮ কোটি
ইন্টারনেট ব্যাংকিং ও অ্যাপস ব্যবহার করে অর্থ লেনদেন করছে মানুষ। ফলে ঘরে বসে টাকা লেনদেনের সংখ্যা ও পরিমাণ বেড়ে গেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত ইন্টারনেট ব্যাংকিংয়ের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনের তথ্য বলছে,
দেশের বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের দ্বিতীয় খাত রেমিট্যান্স। রেমিট্যান্স পাঠিয়ে দেশের উন্নয়নে ভূমিকা রাখছেন প্রবাসীরা। ডলার সংকটের মধ্যে কিছুটা আশার আলো দেখাচ্ছে প্রবাসী আয়। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর)
মুদ্রানীতি ঘোষণা করা হবে আগামী বুধবার (১৭ জানুয়ারি)। সেদিন বিকেল ৩টায় মুদ্রানীতি ঘোষণা করবেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার। রোববার (১৪ জানুয়ারি) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বোর্ড সভায় মুদ্রানীতির খসড়া অনুমোদন
চলতি জানুয়ারি মাসের প্রথম ১২ দিনে প্রবাসীরা ৯১ কোটি ৬০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছে। দেশীয় মুদ্রায় প্রতি ডলার ১১০ টাকা ধরে যার পরিমাণ ১০ হাজার ৭৫ কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের
গত বছরের নভেম্বরে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে বৈদেশিক লেনদেনে ব্যয় অক্টোবরের চেয়ে ৯.৫১ শতাংশ কমেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, নভেম্বরে দেশের বাইরে বাংলাদেশি নাগরিকরা মোট ৪৮৭ কোটি টাকা মূল্যের ডলার
দেশের নানান উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে বাণিজ্যিক ব্যাংক, আর্থিক খাত এবং বিদেশি সংস্থা থেকে ঋণ নিয়ে থাকে সরকার। তাতে বিভিন্ন প্রকল্পের বাজেট অনুযায়ী তা ব্যবহার করে থাকেন। তবে বিদ্যমান নানান প্রকল্পগুলোর জন্য