ডলার সংকট কাটাতে ইতিমধ্যে বেশ কিছু উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এরপরও সংকটের সমাধান হয়নি। সেপ্টেম্বরের মতো চলতি মাসেও রেমিট্যান্সের নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি বজায় রয়েছে। এ মাসের প্রথম ২০ দিনে প্রবাসীরা ১২৫
প্রবাসী বাংলাদেশিদের রেমিট্যান্স আনতে সরকারের ২.৫ শতাংশ প্রণোদনার পাশাপাশি অতিরিক্ত আরও ২.৫ শতাংশ প্রণোদনা দেবে ব্যাংকগুলো। অর্থাৎ বৈধপথে দেশে বৈদেশিক আয় পাঠালে মোট ৫ শতাংশ প্রণোদনা পাবেন তারা। প্রবাসী আয়ে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বা মজুত প্রতিনিয়ত কমছে। এবারে এক সপ্তাহের ব্যবধানে রিজার্ভ কমেছে প্রায় ১১ কোটি ডলার। এতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে রিজার্ভের পরিমাণ কমে ২১ বিলিয়ন বা ২ হাজার ১০০
দেশের ডলার সংকটের মাঝে দুঃসংবাদ নিয়ে হাজির হয়েছে রিজার্ভের নতুন তথ্য। প্রয়োজনীয় আমদানি ব্যয় মেটাতে রিজার্ভ থেকে নিয়মিত খরচ করায় তা এখন ২০ বিলিয়ন ডলারে নেমেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত এ
দেশে ডলারের সংকট। এর অন্যতম কারণ- রপ্তানিকারকদের রপ্তানি আয় পুরোপুরি দেশে না আসা। গত ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৫৫ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। রপ্তানিকারকরা দেশে এনেছে ৪৬ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ এক
বিশ্বব্যাপী উচ্চ সুদহার দীর্ঘস্থায়ী হওয়ার আশঙ্কায় রয়েছেন আর্থিক কর্তাব্যক্তিরা। মহামারী-পরবর্তী সময়ে সরবরাহ চেইন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় এমনিতেই নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে বৈশ্বিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগে। পাশাপাশি সম্প্রতি যুক্ত হয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাত। এমন
ভারতীয় মুদ্রা রুপির মান স্মরণকালের সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে গেছে। বৃহস্পতিবার ডলারের বিপরীতে রুপির বিনিময় হার দাঁড়িয়েছে ৭৭ রুপি ৭৩ পয়সা। ডলারের বিপরীতে রুপির দরপতনের কারণে বাংলাদেশের মতোই ভারতের পুঁজিবাজারেও চলছে
ধান উৎপাদনে নতুন রেকর্ড গড়েছে বাংলাদেশ। ২০২২-২৩ অর্থবছরে দেশে টানা ষষ্ঠবারের মতো ধানের উৎপাদন বেড়েছে। মূলত, স্থানীয় জাতের পরিবর্তে উচ্চ ফলনশীল জাত (উফশী) ও হাইব্রিড ধান চাষ করায় উৎপাদন পরিমাণ
দেশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে টাকা পাঠানোর সবচেয়ে সহজ উপায় হয়ে দাঁড়িয়েছে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা। তাতে প্রতিনিয়ত এই সেবায় গ্রাহক সংখ্যা বেড়েই চলেছে। ২০২৩ সালের আগস্ট মাস শেষে মোবাইল
দেশের ব্যাংক খাতে এখন বড় সমস্যা খেলাপি ঋণ। ডিসেম্বর শেষে বেসরকারি খাতের ব্যাংকগুলোতে খেলাপি ছিল ৫৬ হাজার ৪৩৮ কোটি টাকা। জুন শেষে এসব ব্যাংকের খেলাপি ঋণ দাঁড়িয়েছে ৭৩ হাজার ৬৩৫