বৈদেশিক মুদ্রায় পরিচালিত দীর্ঘমেয়াদি তহবিল ‘লং টার্ম ফাইন্যান্সিং ফ্যাসিলিটিজ’ (এলটিএফএফ) থেকে ডলারে বেসরকারি ১৮ বাণিজ্যিক ব্যাংক অর্থায়ন সুবিধা পাবে। রপ্তানিমুখী উৎপাদনশীল প্রতিষ্ঠানের উদ্যোক্তারা সর্বোচ্চ সাড়ে ৮ শতাংশ সুদে এসব ব্যাংক
দেশের রফতানি আয়ের প্রধান চালিকাশক্তি তৈরি পোশাক। এমনকি বিশ্বজুড়ে দেশের পোশাক শিল্পের বেশ সুনাম রয়েছে। কিন্তু এই শিল্প রচনায় যারা গার্মেন্টস শ্রমিক হিসেবে শ্রম দিয়ে আসছেন, বিশ্বের অন্যান্য দেশের বিবেচনায়
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণ কর্মসূচির অন্যতম শর্ত ছিলো দেশের ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ কমিয়ে আনা। কিন্তু এই সময়ে ঋণ খেলাপি না কমে উল্টো আশঙ্কাজনক হারে বেড়েছে। তাতে অসন্তোষ প্রকাশ
মূল্যস্ফীতি কমাতে ব্যাংকের পর এবার ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের (এনবিএফআই) সুদহার বাড়ানো ঘোষণা দেয়া হয়েছে। নতুন নির্দেশনায় ঋণ ও আমানত দুটোরই সুদহার বাড়ানো হয়েছে। রোববার (৮ অক্টোবর) বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক
চলতি মাসের (অক্টোবর) প্রথম ছয় দিনে প্রবাসীরা ৩২ কোটি ৫১ লাখ ৪০ হাজার মার্কিন ডলার পাঠিয়েছেন। প্রতি ডলার ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা ধরে যার পরিমাণ তিন হাজার ৫৬০ কোটি টাকা।
ডিমের দাম নিয়ন্ত্রণে অসাধু ব্যবসায়ীদের কার্যকালাপে লাগাম টানতে আরও ৫ কোটি ডিম আমদানির অনুমতি দিয়েছে সরকার। দেশের ৫টি প্রতিষ্ঠান ৫ কোটি সমপরিমাণ ডিম আমদানি করবে। রোববার (০৮ অক্টোবর) বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের
বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের ওষুধের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ওষুধ রপ্তানি হয়েছে ৫ কোটি ২৬ লাখ ডলারের। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় তা ২৫ দশমিক ৭৮ শতাংশ বেশি।
সংকটের কারণে গত পাঁচ বছরে ডলারের বিপরীতে লাগামহীনভাবে কমেছে টাকার মান। এ সময় অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে বেড়েছে ডলারের দাম। ২০১৯ সালে ১ ডলার কিনতে খরচ হতো ৮৪ টাকা। আর
ঋণের সুদহার বাড়িয়ে ১০ দশমিক ৭০ শতাংশ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। একদিন আগে নীতি সুদ হার বাড়ায় আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা যায়,
বাংলাদেশকে ১২ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। বাংলাদেশি মুদ্রায় এ অর্থের পরিমাণ ১ হাজার ৩২৩ কোটি ৬০ লাখ টাকা (প্রতি ডলার ১১০.৩০ টাকা ধরে)। ২ শতাংশ সুদে