শস্য, শ্যামলা, সুজলা, সুফলা এই দেশ। বিখ্যাত পরিব্রাজক ইবনে বতুতা বলেছিলেন এই দেশে প্রবেশের বহু পথ আছে কিন্তু বেরোবার কোন পথ নেই। এতই সমৃদ্ধশালী দেশ ছিল যে, এই দেশে কেহ প্রবেশ করলে আর যাওয়ার চিন্তা করত না। এইভাবে বহুজাতির মানুষ এই দেশে এসেছে এবং বসতি স্থাপন করেছে। দুর্ভাগা এ জাতির ভাগ্য বারবার দুঃশাসনের কবলে পতিত হয়েছে সেই আদিকাল থেকেই। যার অধ্যবধি সমাধান করা সম্ভব হয় নাই। ১৯৭১ এ পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতা পাওয়ার পরেও আমরা কাঙ্খিত অর্থনৈ-তিক স্বাধীনতা ফিরে পাইনি। পারিনি, শাসন, নির্যাতন নিষ্পেসনের বেড়াজাল থেকে মুক্ত হতে।
তাই আজ আমারা বাংলাদেশের কিছু অনিবন্ধিত রাজনৈতিক দল গুলি জাতীয় রাজনীতি ও সামাজিক অর্থনৈতিক প্রশাসনিক ঐক্যমত পোষণ করে “সম্মিলিত সমমনা জোট” গঠন করেছি এবং শুভ আত্মপ্রকাশের ঘোষণা করছি।
হে’ জাতির বিবেকগণ !
বাংলার ইতিহাস শোষণ নির্যাতন নিষ্পেষণ অত্যাচার অবিচার ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে শতাব্দীর পর শতাব্দি শোষণহীন বৈষম্যহীন আইনের শাসন ন্যায়বিচার ভিত্তিক মুক্ত স্বাধীন সাম্যের রাষ্ট্র ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার সংগ্রামের ইতিহাস। বাংলাদেশ ভূখণ্ডের উদ্ভব ও বিকাশের এক নিজস্ব বৈশিষ্ট্য রয়েছে। পদ্মা, মেঘনা ও ব্রহ্মপুত্র সহ অসংখ্য শাখা প্রশাখা পরিবেশিত এক বদ্বীপ এই বাংলাদেশ। এদেশে জালের মতো বিস্তৃীত অসংখ্য খাল-বিল বাওড় ও জলাশয় রয়েছে।
প্রিয় সাংবাদিক বন্ধুগণ !
প্রাকৃতিক কারণে এদেশের মানুষ স্বাধীনচেতা। এখানকার পলিবাহিত উর্বর মাটি ফুলে ফুলে ফসলে ভরা সম্পদ সহজ জীবন যাপনের সুযোগ করে দিয়েছে। এদেশের অঢেল সম্পদ যা বিদেশীদের প্রলুব্ধ করেছে। যার কারনে ইতিহাস বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় আদি থেকেই বিদেশি শক্তি বারবার এই দেশ ভয়াবহ আক্রমণ করেছে। লুট করে নিয়ে গিয়েছে দেশের সম্পদ। ধ্বংস করেছে এদেশের জনপদ। পরাধীন হয়েছে এই জাতি। ইতিহাস ঘাটলে আমরা দেখতে পাই মুখল আমলে সমগ্র পৃথিবীর পৃথিবীর জিডিপির ২৫ ভাগ ছিল শুধু এই উপমহাদেশের। যার অর্ধাংশ আহরিত হত্যে বৃহত্তর বাংলা থেকে। বাংলাদেশের রয়েছে অঢেল সমুদ্র সম্পদ ও বিস্তৃত সমুদ্র সীমানা। যার কারনে ভূ-রাজনৈতিকভাবেই এদেশের উপর বিদেশি সাম্রাজ্যবাদী শক্তির শৈন দৃষ্টি পড়েছে।
বাংলাদেশের জনগণ পূর্বে ধর্ম বর্ণ জাত পাত বিভাজনের মধ্যে আবর্তিত ছিল। এই দেশে মুসলমানরা আগমনের পর জাত পাতের বিপরীতে মানবতাই প্রাধান্য পেয়েছে।
পাক ভারত উপমহাদেশের ঘটনা প্রবাহের সাথে রয়েছে রাজনীতি ভাষা সংস্কৃতির অবিসছেদ্দ সম্পর্ক।
১৯৭১ এর স্বাধীনতার পর ৯০ এর গণঅভ্যুত্থান সহ বিভিন্ন আন্দোলন সর্বোপরি ২৪ শে জুলাই বিপ্লবের মাধ্যমে গণঅভ্যুত্থান যাহা দেশের জনগণের স্বস্তি দিয়েছে। জুলাই বিপ্লবের গত ভাব হচ্ছে স্বৈরাচার মুক্ত আধিপত্যমুক্ত, পরিবারতন্ত্র মুক্ত, আইনের শাসন ও ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা ও স্বাধীন সার্বভৌম আত্মনির্ভরশীল মানবিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ। যেখানে প্রতিষ্ঠিত হবে নাগরিকের সার্বভৌম ও মৌলিক অধিকার।
জেলাই বিপ্লবে দেশবাসী একটি নতুন রাষ্ট্র ব্যবস্থার তথা বিদেশি আধিপত্য মুক্ত, স্বৈরাচার মুক্ত, বৈষম্যহীন আইনের শাসন ও ন্যায় বিচার ভিত্তিক রাষ্ট্র গঠন এর সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার পেয়েছে। তৎকালীন রাষ্ট্রব্যবস্থার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছে এবং ধ্বংস করেছে সকল প্রকার অনিয়ম বা বৈষম। যার পরিপ্রেক্ষিতে স্বৈরাশাসক গোষ্ঠী উৎখাত হয়েছে। সংবিধান সংশোধন করার পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে এবং এ যাবৎকালের সমস্ত সন্ত্রাসী খুনিদের বিচারের কাঠগড়াই দাঁড়ানোর ব্যবস্থা করেছে।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের স্বপ্ন ছিল বৈদেশিক প্রভাবমুক্ত সার্বভৌম শোষণমুক্ত বৈষম্যহীন দুর্নীতি মুক্ত (চাঁদাবাজ দখলবাজ টেন্ডারবাজ) বেকারত্বহীন আইনের শাসন ও ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করা এবং একটি আধুনিক শোষণমুক্ত নিরাপদ সমৃদ্ধ জবাবদিহীতাম্-লক দায়িত্বশীল মানবিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা। যেখানে প্রতিষ্ঠিত হবে নৈতিক সমাজ ১৮ কোটি মানুষের একটি বৃহত্তর বাংলাদেশী দায়িত্বশীল পরিবার। যে রাষ্ট্রে মিলেমিশে বাস করতে পারবে বিভিন্ন ধর্মালম্বী পরিবার সমূহ। যাদের দেওয়া হবে ন্যূনতম বেঁচে থাকার জন্য মৌলিক অধিকার খাদ্য বস্তু বাসস্থান চিকিৎসা ও শিক্ষার নিশ্চয়তা। স্বদেশী ও বিদেশী এজেন্ট দ্বারা ১৯৭১ স্বাধীনতার পর মুক্তিযুদ্ধের ফসল লুণ্ঠনের ফলে আমরা কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারিনি। এমতাবস্থায় ৭১ ও জুলাইয়ের বিপ্লবের চেতনার একটি মানবিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামকে এগিয়ে নিতে প্রতিজ্ঞ। বাংলাদেশ আজ বিদেশি প্রভাবমুক্ত ৫৪ বছরের লুটেরা যাতে আর বিদেশি সাম্রাজ্যবাদী ও আধিপত্যবাদীদের প্রভাব বলায় ফিরিয়ে আনতে না পারে বা কোন ষড়যন্ত্র না করতে পারে সেই দিকে ১৮ কোটি মানুষ সদা সজাগ দৃষ্টি রাখবে। অতএব দেশের মানুষের শান্তি ও উন্নতির স্বার্থে গন বিরোধীদের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় যাওয়ার ও থাকার সকল প্রকার পথ চিরতরে বন্ধ করে দিতে হবে।
বিগত সরকার পুলিশ বিজিবি রেব সেনাবাহিনীকে যথেচ্ছাভাবে দেশের জনগণের বিরুদ্ধে অনৈতিকভাবে ব্যবহার করেছে এবং উক্ত বাহিনী গুলোকে ধ্বংস করেছে যা পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে হবে। এই সরকারি বাহিনী গুলোকে কেহ স্বৈরাচারের গদি রক্ষার্থে আর কখনো ব্যবহার না করতে পারে সেই ব্যবস্থা করা হবে। বিগত ৫৪ বছরে দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হয় নাই। আইন বিভাগের শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা হবে। কাজেই সম্মিলিত সমমনা জোট নতুন ধারার একটি রাজনৈতিক জোট। এই জোটের লক্ষ্য সঠিক ও সুষ্ঠুভাবে নেতৃত্ব দিয়ে ইস্পিত।
লক্ষে পৌঁছানোর দায়িত্ব জোট-বন্ধ দল গুলোর শিষ্য নেতৃত্বের। কাজেই আজকের সময় এসেছে দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রাষ্ট্রীয় অখণ্ডতা টিকিয়ে রেখে একটি কল্যান রাষ্ট্র কাঠামো বিনির্মাণের লক্ষ্যে সঠিক রাজনীতি ও নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠিত করা। জাতীয় ঐক্যের কোনো বিকল্প নেই এবং লক্ষ্য রাখতে হবে জাতি যেন বিভক্ত না হয়। এদেশের সকল নাগরিকরাই যে এদেশের মালিক এবং সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারক এই চরম সত্যটি দেশবাসীকে বোঝাতে নাগরিক সচেতনতা মূলক কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে। বাংলাদেশের বিগত সরকার গুলো দীর্ঘ ৫৪ বছর দেশ শাসন করেছেন তারা জনগণকে রাষ্ট্র কাঠামো থেকে বিচ্ছিন্ন রেখে দেশ শাসন করেছেন। যার কারণে বারবার গণঅভ্যুত্থানের মত ঘটনা ঘটেছে এবং সরকারের পতন হয়েছে। স্বাধীনতার পরে যতগুলো সরকার এসেছে কোন সরকারি স্বাভাবিকভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে পারে নাই।
তরুণদের লালিত স্বপ্ন একটি নতুন ধারার রাজনীতি প্রতিষ্ঠা করা আইনের শাসন ন্যায় বিচার ভিত্তিক শোষণ মুক্ত বৈষম্যহীন আধুনিক দায়িত্বশীল রাষ্ট্র বিনির্মাণ করা মুক্ত। জুলাই বিপ্লবের পর জাতির এই সু দীর্ঘকালের লালিত স্বপ্ন আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে যে সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে তা আমরা ব্যর্থ হতে দেব না ইনশাল্লাহ। কাজেই আজকে দলমত ওই পতাক নিচে একই কাতারে দাঁড়িয়ে ৫৪ বছরের ধোকাবাজ প্রতারক শোষক জালিম দেশ দুশমনদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে আন্দোলন সংগ্রামের কোন বিকল্প নেই।
তাই আসুন নাই ও ইনসাফ এর ধারায় আমাদের হাজার বছরের সংগ্রাম বিশেষ করে রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন ৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান একাত্তরের স্বাধীনতা যুদ্ধ ৯০ এর গণঅভ্যুত্থান এবং সর্বোপরি ২৪ এর গণবিপ্লব এর অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে দেশ প্রেমিক মুক্তিকামী সংগ্রামী জনগণের বৃহৎ ও শক্তিশালী জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলে আমাদের সকলের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশকে নতুন আঙ্গিকে প্রতিষ্ঠার করি।
প্রি জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানেরা !
বিশ্ব আজকে উন্নয়নের দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলেছে। তাই মানবজাতি ও মানব সভ্যতাতে কোনক্রমেই ব্যক্তি দল ও জাতির বিচ্ছিন্ন থাকা সুযোগ নেই। যদি আমাদেরকে একটি নতুন ধারর রাজনীতি করতে হয় তাহলে বিশ্বে রাজনৈতিক অঙ্গনকে মাথায় রেখেই আমাদের জোটের কর্মকৌশল নির্ধারণ করতে হবে। আসুন আমরা শুধু দেশী নয় পৃথিবীর সকল ভূ-ভাগে মানবিক কল্যাণে রাষ্ট্র গড়ে তোলার আন্দোলন সৃষ্টি করি এবং সকল রাষ্ট্রের মানবতা আন্তর্জাতিক রীতিতে নতুন বিশ্ব ব্যবস্থায় শক্তি মিলে জাতীয়তাবাদ ও তার সম্পূরক আন্তর্জাতিকতাবাদের ভিত্তিতে নতুন বিশ্ব ব্যবস্থা গড়ে তুলি।
আসুন দল-মত নির্বিশেষে ঐক্যবদ্ধ জনমত গড়ে তুলে সমস্ত অনিয়ম দূর করি। প্রতিষ্ঠা করি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা স্বাধীনতার চেতনা এবং ৫ই আগস্টের চেতনার ভিত্তিতে স্বাধীন সার্বভৌম অখন্ড বাংলাদেশ আইনের শাসন ন্যায় বিচার ভিত্তিক, বৈষম্যহীন সমাজ ব্যবস্থা ও একটি মানবিক রাষ্ট্র।
হে’ কলম সৈনিকেরা!
জাতীয় মুক্তি স্বাধীনতা ও মানবিক কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে ও রাষ্ট্র বিনির্মাণমানের কাজে আমরা আপনাদেও মাধ্যমে দেশবাসীর সমর্থন সাহায্য ও সহযোগিতা চাই। আশা করি আপনারা আমাদের এই জোটের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্যকে সম্মান করে আমাদের পাশে থাকবেন। বিগত দিনের পক্ষপাতমূলক ব্যবস্থার সংস্কার করে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে আমরা কতগুলো সচেতন অনেকগুলো রাজনৈতিক দল মিলে একটি নতুন জোট “সম্মিলিত সমমনা জোট” এর আত্মপ্রকাশ ঘোষণা করছি এবং প্রিয় দেশবাসীর সমর্থন ও সহযোগিতা কামনা করছি। আমরা সকলের সামনে দাঁড়িয়ে জোটবদ্ধ দলগুলোর শীর্ষ নেতৃবৃন্দ এই প্রত্যয় ও প্রতিজ্ঞাবদ্ধ আমরা দেশের সকল বৈষম্য লাঘব করে একটি মানবিক বাংলাদেশ গঠন করব ইনশাল্লাহ। এরই সাথে আমাদেও জোটের কিছু প্রস্তাবনা উপস্থাপন করছি।
১। বৈষম্যহীন নিরাপদ গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ চাই।
২। পেশিশক্তি ও কালো টাকার প্রভাবমুক্ত আগামী নির্বাচন চাই।
৩। সংশোধন পূর্বক নির্বাচন চাই। রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন পদ্ধতি সহজী করণ চাই।
৪। কৃষকের উৎপাদন ও বিপণন সুরক্ষা দিয়ে কৃষি পণ্যের ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করা।
৫। ক্ষমতা বিকেন্দ্রীকরণ।
৬। বৃহত্তর জেলাগুলোকে বিভাগে রূপান্তরিত করা।
৭। সংসদীয় আসন বৃদ্ধি করা।
৮। দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসদের কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা।
৯। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নারীদের সংসদীয় আসন বৃদ্ধি করা।
১০। একাত্তরের চেতনা ২৪ প্রেরণার সংমিশ্রণে নতুন বাংলাদেশ গঠন করা।
১১। সকল ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে বিদ্যুৎ বিল পানির বিল সম্পূর্ণ ফ্রি করা।
১২। বাংলাদেশের প্রতিটা সিম কোম্পানিকে মিনিট ও মেগাবাইট মেয়াদবিহীন হতে হবে।
১৩। রাজনৈতিক দলের দলীয় প্রধান থাকতে পারবেনা।
১৪। বন্ধুত্বপূর্ণ পররাষ্ট্রনীতি লেজুরবৃত্তি পররাষ্ট্রনীতি পরিহার।
১৫। মাধ্যমিক পর্যায় পর্যন্ত একমুখী অবৈতনিক শিক্ষা ব্যবস্থা চালু করা।
১৬। ভিক্ষুকদের রাষ্ট্রীয় তত্ত্বাবধানে পুনর্বাসন করা।
১৭। স্বাধীন গণমাধ্যম ও শক্তিশালী গঠন এবং সাংবাদিকদের বেতন ভাতা চালু করা।
১৮। সার্বজনীন স্বাস্থ্য ব্যবস্থা চালু করা।
১৯। নারীর অধিকার নিরাপত্তা ও ক্ষমতায়ন নিশ্চিতকরণ।
২০। মানবকেন্দ্রিক কল্যাণমুখী অর্থনীতি নিশ্চিতকরণ।
২১। বেকারদের কর্মসংস্থান নিশ্চিতকরণ এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টি না হওয়া পর্যন্ত বেকার ভাতার প্রদান।
২২। টেকসই কৃষি ও খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ।
২৩। জলাবায়ু সহনশীলতা ও নদী এবং নদী ভাঙ্গন রোধে বাস্তবসম্মত পদক্ষেপ গ্রহণ করা।
২৪। দক্ষ জনশক্তি গড়ে তোলা এবং প্রবাসীদের মর্যাদা ও অধিকার সংরক্ষণ করা।
২৫। জাতীয় প্রতিরক্ষা শক্তিশালী করার কৌশল নির্ধারণ করা।
২৬। জনবান্ধব আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী গঠন করা।
২৭। ধর্ম-বর্ণ সম্প্রদায় ও জাতিসত্তার মর্যাদার বিকাশ ঘটানো।
২৮। চাকুরীর বয়সসীমা ৩৫ বছরে উন্নীতকরণ।
২৯। এইচএসসি পর্যন্ত অবৈতনিক শিক্ষা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা।
৩০। প্রতিটা জেলায় মেডিকেল কলেজ কৃষি কলেজ এবংইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ নির্মাণ করা। এবং প্রতিটা উপজেলায় ২৫০ সজ্জা বিশিষ্ট আধুনিক হাসপাতাল স্থাপন করা।
৩১। স্বতন্ত্র সাহিত্য মন্ত্রণালয় স্থাপন করা।
সম্মানিত সাংবাদিক মহল !
উপরোক্ত গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য আপনার শুনেছেন। আমাদের নিয়্যত সৎ এবং স্বচ্ছ। আমরা দেশ এবং জাতির জন্য কিছু করার প্রত্যয়ে নিম্ন লিখিত দলগুলো নিয়ে সম্মিলিত সমমনা জোট গঠন করার প্রত্যয় ব্যক্ত করছি। এবং সাথে সাথে দলগুলোর নাম আপনাদের সম্মুখে পড়ে শুনাচ্ছি।
১। বাংলাদেশ ইসলামী সমন্বয় পরিষদ
২। জাতীয় স্বাধীনতা পার্টি
৩। বাংলাদেশ জনতা ফ্রন্ট
৪। ন্যাশনাল কংগ্রেস বাংলাদেশ
৫। বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন পার্টি
৬। বাংলাদেশ একুশে পার্টি
৭। সোনারবাংলা পার্টি
৮। সাবাস বাংলাদেশ পার্টি
৯। বাংলাদেশ গ্রামীণ উন্নয়ন পার্টি
১০। বাংলাদেশ প্রগ্রেসিভ পার্টি
১১। জাতীয় জনতা লীগ
১২। স্বাধীন পার্টি
১৩। ন্যাশনাল রিফরম পার্টি
১৪। আমজনতার ঐক্য জোট
১৫। ইসলামী মহাজোট
১৬। ডেমোক্রেটিক বাংলাদেশ
১৭। বাংলাদেশ রিফরম পার্টি
১৮। ন্যাশনাল মুসলিম লীগ
১৯। বাংলাদেশ অ্যাকশন পার্টি
২০। বাংলাদেশ উন্নয়ন পার্টি
২১। বাংলাদেশ গণ সংগ্রাম পার্টি
২২। বাংলাদেশ ফিস পার্টি
২৩। বাংলাদেশ ট্রাস্ট পার্টি
২৪। বাংলাদেশ সেবা পার্টি
২৫। স্বাধীন বাংলা সংসদ বাংলাদেশ (সাবাস বাংলাদেশ)
২৬। জাতীয় ওলামা পার্টি
২৭। বাংলাদেশ লেবার পার্টি
২৮। জাতীয় উন্নয়ন পার্টি
২৯। জনশক্তি পার্টি
৩০। বাংলাদেশ মুসলিম কংগ্রেস
৩১। বাংলাদেশ ইসলামিক পার্টি
৩২। বাংলাদেশ ন্যাশনাল তৃণমূল পার্টি
৩৩। বাংলাদেশ তরিকত পার্টি
Design & Developed By: ECONOMIC NEWS
Leave a Reply