হরিপুর,(ঠকুরগাঁও) প্রতিনিধিঃ- ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুরে এম ও পি সারের তিব্র সংকট দেখা দিয়েছে। গত ২০২১ সালের নম্বের, ডিসেম্বর মাস হতে এই এলাকার আমন ধান,পাট,গম, ভুট্টা,ও আলু চাষি গণ তাদের কৃষি পন্ন উৎপাদন করতে গিয়ে সঠিক সময়ে সঠিক পরিমান পটাস সার জমিতে অনেকে দিতে পারেনি । আবার অনেকে বেশী দামদিয়ে হলেও পটাশ সার ক্রয় করে জমিতে প্রয়োগ করেছে বলে জানাগেছে। সার ডিলার গণ বেশী দামে সার বিক্রয় করার অভিযোগে,যাদুরানী ও চৌরঙ্গীবাজারের কয়েক জন ব্যবসায়ীকে ভ্রাম্যমান আদালত অর্থদন্ডে দন্ডিত করেন। কৃষি অফিস সুত্রে জানা যায়।
১ বস্তা পটাশ বা এমওপি সার ক্রয় করতে হলে ২বস্তা শক্ত বা জমাটবাদা ইউরিয়া, ২বস্তা জীপসাম, দস্তা, বোরণ কিনতে হবে । ১ বস্তা পটাশ ৭৫০ টাকা রশিদ বহিতে লিখে দাম নেয় ১৪০০/১৫০০ টাকা। কথা বল্লে সার পাওয়া যাবে না। খিরাইচন্ডি গ্রামের মোঃ নজরুল ইসলাম জানালেন ২ ঘণ্টা লাইনে দাড়িয়ে থেখে পটাশ সার পাইনি ।বেশী দাম দিলেই সার পৌচে দেওয়া হচ্ছে। আর প্রতিবাদ করতে গেলেই বলে। সার নেই। দামোল গ্রামের মোঃমাইনুদ্দিন জানালেন যে, আমি ৪ বিঘা আমন ধান আবাদ করেছি সার ডিলারদের কাছে সময় দিয়েও পটাশ সার পাইনি। তিনি আরো বলেন আমি কয়েকজন বিজ্ঞ ধান চাষির সহিত যোগাযোগ করেছি তাঁরা জানালেন পটাসের অভাবে গাছের শিকড় কম হবে ও ধানের উচ্ছ ফলন হ্রাস পাবে ।
অপরদিকে খিরাই চন্ডি গ্রামের একাধিক ব্যাক্তি গণ তাদের কৃষিপন্ন আবাদে পটাশ সার পাবার জন্য উপজেলা কৃষি অফিসার কে মৌখিক ভাবে অভিযোগ করে । অভিযোগ কারিগণ প্রতি বেদকে জানালেন আমাদের পটাশ সারের ব্যবস্থা না করে বরং কৃষি অফিসার সার ডিলারের পক্ষে সাফাই গাইলেন। এটি কিসের আলামত। অপর দিকে দিনকালের সাংবাদিক চৌরঙ্গি বাজার হতে মুন্সির হাট পর্যন্ত বি এ ডিসির ৫ জন সার ডিলার থাকলেও ৪জনের সহিত যোগাযোগ করেও পটাশ সার নাপেয়ে নিরুপাই হয়ে ২বস্তা পটাশ সারের জন্য উপজেলা কৃষিঅফিসারের সহিত যোগাযোগ করেও কাজ হয়নি । কৃষিঅফিসার সারডিলার গণের সমস্যার কথা প্রতিবেদকে অবহিত করেন ।
অপর দিকে গেদুড়া খিরাইচন্ডি গ্রমের কৃষকগন পটাশ সার পবার জন্য উপজেলা নির্বাহি অফিস বরাবরে লিখিত ভাবে অভিযোগ করে । অবিযোগ পত্রে প্রথম সাক্ষর করেছে মোঃ বদরুল ইসলাম।
-ইউসুফ আলী
Design & Developed By: ECONOMIC NEWS
Leave a Reply