রবিবার, ০৬ জুলাই ২০২৫, ০২:১৩ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ
৭-০ গোলের জয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শেষ করল বাংলাদেশ নারী দল পবিত্র আশুরা জুলুম ও অবিচারের বিরুদ্ধে ন্যায় প্রতিষ্ঠায় মানবজাতিকে শক্তি যোগাবে : প্রধান উপদেষ্টা তথ্যনির্ভর সাংবাদিকতা পুঁজিবাজার উন্নয়নে ভূমিকা রাখে : বিএসইসি গত ১৫ বছরের সাংবাদিকতা জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে তদন্ত হবে : প্রেস সচিব সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না: অর্থ উপদেষ্টা ভৈরবে গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার ৩ তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে রূপগঞ্জে বিএনপির বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচি ও চারাগাছ বিতরণ সারাদেশে অব্যাহত মব সন্ত্রাস, সরকার ও আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর ব্যর্থতায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি নড়াইলে আরজেএফ অর্থ সচিব ফারুকুল ইসলাম এর স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত কমিউনিটি ব্যাংকের সঙ্গে হোটেল সারিনার ক্রেডিট কার্ড সেবা সংক্রান্ত ব্যবসায়িক চুক্তি স্বাক্ষর

নাঈমের বীরত্ব ছাপিয়ে খুলনার শেষ হাসি

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট : শনিবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০২৪

চেষ্টার ত্রুটি রাখেননি চট্টগ্রাম বিভাগের নাঈম হাসান। এর আগে, ইয়াসির আলী রাব্বীও দেখান দৃঢ়তা। কিন্তু, দিনটা ছিল খুলনা বিভাগের। তাইতো শেষ হাসিটা হেসেছে খুলনা বিভাগ। জাতীয় ক্রিকেট লিগ টি-টোয়েন্টি আসরের এলিমিনেটর ম্যাচে চট্টগ্রামকে ৭ রানে হারিয়ে দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ার নিশ্চিত করেছে খুলনা বিভাগ। 

টস হেরে আগে ব্যাটিং করতে নেমে খুলনা বিভাগ সবকটি উইকেট হারিয়ে ১৪৬ রান করে। জবাবে চট্টগ্রাম বিভাগ নাঈমের বীরত্বের পরও ১৩৯ রানের বেশি করতে পারেনি।

শেষ দিকে ব্যাটিংয়ে নেমে নাঈম ২৭ বলে ৩৪ রান করেন ৩ চার ও ২ ছক্কায়। শেষ ওভারে জয়ের জন্য ২৪ রান প্রয়োজন ছিল চট্টগ্রামের। পেসার আল-আমিনের ওভারে দুই চার ও এক ছক্কা হাঁকান নাঈম। সঙ্গে একটি ডাবলসও নেন। কিন্তু, ওভারে ১৬ রানের বেশি আদায় করতে পারেননি।

এর আগে, চট্টগ্রামের অধিনায়ক ইয়াসির আলীও চেষ্টা করেছিলেন। ২৭ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় করেন ৩৭ রান। পেসার মেহেদী হাসান রানাকে মিড উইকেটে উড়াতে গিয়ে সীমানায় ধরা পড়লে চট্টগ্রামের জয়ের আশা অনেকটাই কমে যায়। তবুও নাঈম থাকায় কিছুটা আলোর আলো ছিল। কিন্তু, তার শেষ চেষ্টাতেও চট্টগ্রাম জিততে পারেনি। খুলনার হয়ে বল হাতে ২টি করে উইকেট নেন মাসুম খান টুটুল ও মেহেদী হাসান রানা। ১ উইকেট নেন নাহিদুল ইসলাম।

এর আগে, খুলনার ব্যাটিং ছিল অনেকটাই সাদামাটা। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারানোয় বড় পুঁজি পাওয়া হয়নি তাদের। শুরুতে ৫২ রান তুলতে ৩ উইকেট হারায়। সেখান থেকে ইমরুলকে নিয়ে ৩১ এবং নাহিদুলকে নিয়ে ৪৩ রানের জুটি গড়েন খুলনার অধিনায়ক সোহান। এরপর আবার ব্যাকফুটে চলে যায় তারা। স্কোরবোর্ডে মাত্র ৯ রান যোগ করতে শেষ ৫ উইকেট হারায় খুলনা। তাতে ভালো অবস্থানে থেকেও দেড়শ-ও ছোঁয়া হয়নি দলীয় রান। 

বিরুদ্ধ স্রোতে দাঁড়িয়ে অধিনায়ক সোহান তুলে নেন ফিফটি। ৩৯ বলে ৬ চার ও ২ ছক্কায় ৫২ রান করেন তিনি। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২০ রান করেন আজিজুল হাকিম। এছাড়া, ভালো শুরুর পর হাল ছেড়ে দেন নাহিদুল (১৮), ইমরুল কায়েস (১৭) ও মিঠুন (১৬)।

বল হাতে ধারাবাহিকভাবে দ্যুতি ছড়িয়ে যাচ্ছেন আহমেদ শরিফ। এই ম্যাচেও ২৬ রানে ৪ উইকেট নেন তিনি। এছাড়া, ২০ রানে ৩ উইকেট পেয়েছেন ফাহাদ হোসেন। ব্যাট হাতে ফিফটি তুলে খুলনার জয়ের নায়ক হয়েছেন সোহান।

দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে তাদের প্রতিপক্ষ কে হবে তা জানতে অপেক্ষা করতে হবে। ঢাকা মেট্রো ও রংপুর বিভাগের মধ্যকার খেলায় যারা জিতবে তারা যাবে ফাইনালে। পরাজিত দল খেলবে দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ার।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর »

Advertisement

Ads

Address

© 2025 - Economic News24. All Rights Reserved.

Design & Developed By: ECONOMIC NEWS