রবিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৫, ০৬:২০ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ
পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে বঙ্গজ প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ করেছে মতিন স্পিনিং চুয়াডাঙ্গায় অবৈধ সার জব্দ: ব্যবসায়ীর এক মাসের জেল আন্তর্জাতিকমানের ওয়ালটন ক্যাবলস বাজারজাতের অনুমোদন দিলো মালদ্বীপের ইউটিলিটি রেগুলেটরি অথরিটি নড়াইলের কালিয়ায় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি ও আলোচনা সভা ৪র্থ সনি-স্মার্ট জাতীয় সিতোরিউ কারাতে প্রতিযোগিতা-২০২৫, ১৬ স্বর্ণপদক পেয়ে রানার আপ স্মার্ট স্পোর্টস একাডেমি জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট দিয়ে সরকারের বৈধতা নিশ্চিত করতে হবে: জাতীয় ঐক্য জোটের নেতৃবৃন্দ পেঁয়াজের দামে লাগাম টানতে আমদানির সুপারিশ করেছে বিটিটিসি গত ২৪ ঘন্টায় ডেঙ্গুতে হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৮৩৪ জন, তবে মৃত্যু হয়নি কারো ওরিয়ন ইনফিউশন সাপ্তাহিক দর পতনের শীর্ষে

শেরে বাংলা’র ১৫০ তম জন্মবার্ষিকীতে জাতীয় স্বাধীনতা পার্টির শ্রদ্ধা

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ২৬ অক্টোবর, ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ আজ ২৬ অক্টোবর ২০২৩ সাধারণ মানুষের নেতা শেরে বাংলা আবুল কাশেম (এ কে) ফজলুল হকের ১৫০তম জন্মবার্ষিকী। এ উপলক্ষে আজ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জাতীয় তিন নেতার মাজারে শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানায় জাতীয় স্বাধীনতা পার্টি (জেএসপি)।

জাতীয় স্বাধীনতা পার্টির চেয়ারম্যান জননেতা মিজানুর রহমান মিজুর নেতৃত্বে এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান নারায়ণ দাস, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মালেক, ঢাকা দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম, ঢাকা উত্তরের সহ—সাধারণ সম্পাদক তাজুল ইসলাম, নারীনেত্রী এলিজা রহমান, বাংলাদেশ শিক্ষা পর্যবেক্ষণ সোসাইটির চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ শরিফুল ইসলাম, নকিব খান প্রমুক।

শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে মিজানুর রহমান মিজু বলেন, শেরে বাংলা আবুল কাশেম (এ কে) ফজলুল হক বাংলার বাঘ। বঙ্গবন্ধু, হোসেন সোহরাওয়ার্দী, মাওলানা ভাসানীসহ বড় বড় রাজনীতিবিদদের কাছে তার পরিচিতি ছিল হক সাহেব নামে। এই মহান নেতার জন্ম বরিশালে ১৮৭৩ সালের আজকের দিনে। ছেলেবেলা থেকেই তিনি ছিলেন প্রখর মেধাবী। ইংরেজি—গণিত—আইনসহ নানা বিষয়ে নেন শিক্ষা। কর্মক্ষেত্রে প্রশাসনিক দায়িত্ব পালনেও তিনি সুনাম অর্জন করেন। সাধারণ মানুষের নেতা হিসাবে, তাদের দুঃখ দুর্দশায় নিজেকে উজাড় করে দিয়েছেন। বিশ শতাব্দীর শুরুর দিকে, বাঙালী মুসলিমরা শিক্ষা দীক্ষায় পিছিয়ে থাকলেও, তিনিই সরব হয়ে ওঠেন। রাখেন অগ্রণী ভূমিকা। মুসলিম লীগ গঠনেও তিনি অনন্য ভূমিকা রেখেছেন। ১৯১৬ সালে নিখিল ভারত মুসলিম লীগের সভাপতিও হন। প্রজা সম্মেলেনে তার ভূমিকা ছিল অপরিসীম। তার কল্যাণেই বাংলার কৃষকরা মুক্তি পায় জমিদারের রোষানল থেকে। শুধু তাই না, নিজেই নিখিল বঙ্গ কৃষক সমিতি নামে একটি দল গঠন করেছিলেন।

তিনি বলেন, অবিভক্ত বাংলার প্রধানমন্ত্রী থাকা অবস্থায়, কৃষকদের কথা চিন্তা করে, ঋণ সালিশি আইন সহ কয়েকটি আইন পাস করেন, কৃষকের দুঃখ মোচনে। ব্রিটিশ রাজের ফর্মুলা অনুযায়ী, দুই বাংলার বিভক্তিতে ভেঙে যায় শেরে বাংলার হৃদয়। তিনি চাননি বাংলার বিভক্তি। দেশভাগের পর কিছু সময়, রাজনীতি থেকে সরে এসে, আইন পেশায় বেশি নিয়োজিত হন। তাতেও মন থিতু হয়নি। ভাষা আন্দোলনের পরই সরব রাজনীতির মাঠে। ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনে জয়ের মধ্যে দিয়ে হন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী। ১৯৬২ সালে ১৭ই এপ্রিল না ফেরার দেশে পাড়ি জমান বাংলার বাঘ, দুঃখী মানুষের নেতা, কৃষকের নেতা, এ কে ফজলুল হক।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর »

Advertisement

Ads

Address

© 2025 - Economic News24. All Rights Reserved.

Design & Developed By: ECONOMIC NEWS