নিজস্ব প্রতিনিধি (ছবি) নয়নঃ সিলেজ এটা একটা অনলাইন কোম্পানি এবং এই কম্পানিতে যার মাধ্যমে সবাই সার পেয়েছে তার নাম tofiq Hasan porotik । এই সিলেজ নিয়ে tofiq Hasan porotik প্রায় বাংলাদেশ ফেব্রুয়ারি ২তারিখ এদিকে সেদিক অবস্থান করে প্রায় ভালো একটা সাইড তৈরি খোরছিলো। প্রায় ৩মাস জাবত ওদের সব ঠিকঠাক ছিলো হঠাৎ করে তাদের কাজকর্ম জু মাসের ২৭ তারিখ কিছুটা চেঞ্জ হয়ে যায়। তারা হঠাৎ করে তাদের সিলেজ এ্যাপে সিলেজ মन নামে একটা প্রডাক্ট অপশন খুলে সেখানে চাইলেই জারা তাদের সাথে vip নিয়ে কাজ করছে তারা চাইলেই সেখানে প্রডাক্ট অর্ডার করতে পারবে এটা শুধু vip4 আর vip5 জারা আছে তারা পারবে নিতে। এই শুরু হয় তাদের দুর্নীতি তাদের সাথে কথা ছিলো অর্ডার করার ১৫ দিন পরে প্রডাক্ট হাতে পৌঁছে দিবে। কিন্তু প্রায় ১মাস হয়ে জাবার পরেও তারা প্রডাক্ট হাতে পৌঁছায়নি তারা বলে অনেকেই পাচ্ছে আপনিও পেয়ে জাবেন এখন জারা প্রডাক্ট পেয়েছে অধিকাংশ মানুষ সিলেজের এজেন্ট। বাহিরের কোনো সাধারণ পাবলিক সেই প্রডাক্ট হাতে পাইনি এই হলো তাদের ঝামেলা শুরু তারা মানুষকে আসা দিয়ে দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে মানুষ গুলো বিরক্ত হয়ে আছে হঠাৎ করে তারা জুন মাসের ৩০ তারিখ পরে জুলাই মাসে সিলেজ apps update দেয় এই শুরু হয় তাদের প্রতারণা তারা এমন আপডেট দিয়েছে জা আমরা জারা তাদের সাইডে কাজ করছি এতো হাজার মানুষ তারা কখনো চাইনি তারা আমাদের অটো vip বারিয়ে দিয়েছে যেমন জারা vip1 ছিলো তাদের vip2 করে দিয়েছে জারা vip2 ছিলো তাদের vip3 করে দিয়েছে জারা vip3 ছিলো তাদের vip4 করে দিয়েছে জারা vip4 ছিলো তাদের vip5 করেছে জারা vip5 ছিলো তাদের premium membership দিয়েছে জা আমরা কখনো চাইনি তাদের সবার ইনকাম ডাবল করে দিয়েছে কিন্তু তারা এই vip আমাদের ফ্রিতে দিয়েছে তাই তারা আমাদের থেকে loan system করে তাদের টাকা পরিশোধ করতে হয়েছে জা আমরা কখনো চাইনি এখন Loan পরিশোধ করার পূর্বে আমরা অধিক টাকা জমা করে আমাদের টাকা তুলার জন্য উইদ্র আবাদেন জানাই কিন্তু সব ঠিকঠাক চলছে তারা হঠাৎ করে কারো পেমেন্ট দিচ্ছে না সবার পেমেন্ট আটকিয়ে রাখছে তাদের কে কিছু বললে তারা বলে নগদের সার্ভার সমস্যা জার কারনে আপনাদের টাকা আমরা দিতে পারছি না প্রায় জুন মাসের শেষের দিক থেকে শুরু করেজ জুলাই মাসের ২৩তারিখ পযন্ত তারা কারো পেমেন্ট দিচ্ছে না যদিও কিছু পেমেন্ট তারা দিচ্ছে তাদের দাবি তারা কিছু screenshot দিয়ে আমাদের বিশ্বাস করাতে চাচ্ছে যে আমরা পেমেন্ট দিচ্ছি আপনারা দেখেন এখন কথা হচ্ছে অধিক গ্রাহক পেমেন্ট পাচ্ছে না কিন্তু তারা পেমেন্ট গুলো দিচ্ছে কাকে আর প্রায় তারা একটা অজুহাত ধরে দীর্ঘ ১২ তারিখ পর থেকে যে তারা আর মেম্বারশিপ নিবে না কাউকে আর এড করবেনা এর জন্য সময় দিয়েছে ১৮জুন পর্যন্ত যখন ১৮জুন শেষ তারা আবার কি করলো আরাক দিন বাড়িয়ে দিল মেম্বারশিপ নিতে এর জন্য নাকি অনেকেই request করেছে তাই একদিন বাড়িয়ে দিল আর আমরা যে গত ১৫/২০ দিন আমাদের পেমেন্ট পাচ্ছি না অনুরোধ করতে করতে শেষ আমাদের পেমেন্ট টা দিয়ে দিন কিন্তু তারা আমাদের request টা রাখলো না এখন তাদের শেষ বক্তব্য ছিলো আমাদের ২০/২২ তারিখ আমাদের জাদের উইদ্র দেওয়া আছে সকলের পেমেন্ট দিয়ে দিবে গেলো ২২ তারিখ তাও দিলনা মানুষ গুলোকে আসা দিয়ে দিয়ে তারা মানুষ গুলোকে শেষ করে দিচ্ছে সবার কষ্ট করে নিজের টাকা invest করেছে এই সিলেজে অনেকেই অনেক বিপদে পরে যাবে। আপনাদের কাছে আমি আকুল আবেদন করবো তাদের ধরার জন্য আপনারা একটু দেখুন বিষয় টা একটু তদন্ত করুন কে এরা আর আজকে ২৪ তারিখ তারা তাদের সব কিছু অফ করে চলে গেছে তাদের কোথায় গেছে কেউ জানিনা তারা কোথায় থাকে সেটা কেউ জানেনা তাদের কেউ দেখেও নি তাদের একটা টিম আছে একেক জন একেক সাইড control করে কেউ Facebook control করতো কেউ Telegram control করতো কেউ WhatsApp control করতে আসলে তাদের কথার বিশ্বাস করে সবাই সবার টাকা invest করেছে এই হচ্ছে আমাদের telegram এর প্রতারকের নাম্বার +447897042919 যার নাম tofik Hasan porotik আপনাদের সকল মিডিয়া এবং নিউজ চ্যানেল, অন লাইন মিডিয়া সেলের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি আপনারা আমাদের সহযোগিতা করুন তাদের ধরার চেষ্টা করুন আমরা এইজে কিস্তি নিয়ে মানুষের কাছ থেকে টাকা ধার নিয়ে স্বর্ণ বন্ধক দিয়ে তাদের online said invest করেছি জার নাম sillage apps তাদের আমাদের সাথে এভাবে প্রতারণা করবে আমরা কখনো ভাবিনি আমি এই বিষয় টি নিয়ে তদন্ত করার জন্য সকলের তরফ থেকে আবেদন জানাচ্ছি ধন্যবাদ। আমারা যেসব নগদ এজেন্ট নাম্বারে ক্যাশ আউট করেছি নাম্বার গুলো হলোঃ
01834359084
01315612002
01323883985
01759806856
01834359518
01716363538
01715767729
এই নাম্বার গুলাতে আমরা সবসময় টাকা ক্যাশ আউট কোরেছি ভিআইপি মেম্বারশীপ কেনার জন্য। এবং কয়েক টি ব্যাংক একাউন্ট নাম্বারও আছে জেটাতে প্রতারক ইমরুল হাসানের কথামতো একসাথে জুন মাসের ২৩ তারিখ ২ লক্ষ্য টাকা পাঠানো হোয়েছে ইসলামি ব্যাংক চুকনগর শাখা থেকে। একাউন্ট নাম্বারটি হলো। 20506830100032312. জেটি ইসলামি ব্যাংকের চুকনগর শাখা এবং আর একটি একাউন্ট হলো 20501110207055412. ইসলামি ব্যাংক এর একাউন্ট এাটও। এটাতে ১লক্ষ্য ৫০ হাজার টাকা পাঠানো হোয়েছে প্রতারক ইমরুল এর কথায় জুন মাসের ১৫ তারিখে প্রায় ১৫শ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে যায়। স্যার আপনাদের কাছে আকুল আবেদন আমার এই অভিজোগ টি গুরুত্ব সহকারে দেখবেন এবং বাংলাদেশে বিভিন্ন এলাকার গরীব মানুষ গুলোর কষ্টের টাকা গুলো জেনো তারা ফিরে পায় সে ব্যাবস্থা করবেন। এবং এই প্রতারক গ্রুফটাকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত মূলক শান্তির ব্যাবস্থা করবেন।
Design & Developed By: ECONOMIC NEWS
Leave a Reply