রবিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:৫৪ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ
সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকে হিসাব স্থানান্তর, গ্রাহকদের জন্য ২ লাখ টাকা উত্তোলনের সুযোগ এনসিপি ছাড়ার পর স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা তাসনিম জারার রোববার ইসিতে যাবে তারেক ও জাইমার ভোটার সংক্রান্ত নথি পাঁচ ব্যাংকের হিসাব ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’-এ স্থানান্তর চূড়ান্ত পর্যায়ে বিএনপিতে যোগ দিয়েছেন মো. রাশেদ খান প্রস্তাবিত পরিশ্রমী মহিলা সমবায় সমিতি লিমিটেড এর নিবন্ধন পূর্ব প্রাক-প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত চুয়াডাঙ্গার উদ্যোক্তা ও গণমাধ্যমকর্মী মোঃ আব্দুল্লাহ হকের ২৫তম জন্মদিন উদযাপন  এসো বন্ধুত্বের টানে : নীলমনিগঞ্জ মাধ্যমিক বিদ্যালয় এসএসসি ১৯৯৭ ব্যাচের উদ্যোগে স্মরণিকা ‘বন্ধন চিরন্তন’-এর মোড়ক উন্মোচন গুলশান থানা এলাকা হতে ৬৫৯ বোতল বিদেশী মদসহ ০১ জন মাদক ব্যবসায়ী কে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১

মাধবপুরে দিনমজুর হত্যার ১৬বছর পর ৪আসামির মৃত্যুদণ্ড

লিটন পাঠান
  • আপডেট : বুধবার, ৯ এপ্রিল, ২০২৫
  • ২৯ Time View

হবিগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি: হবিগঞ্জের মাধবপুরে পরকীয়ার জেরে এক দিনমজুরকে হত্যার ঘটনায় চারজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। বুধবার (৯-এপ্রিল) ২০২৫ইং দুপুরে হবিগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ (২) একেএম কামাল উদ্দিন এ রায় দেন। বিচারক আসামিদের প্রত্যেককে ফাঁসিতে ঝুঁলিয়ে মৃত্যুদণ্ড এবং ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানার আদেশ দিয়েছেন। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন। পরে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়া এ হত্যা মামলার অপর আসামি মারাজ মিয়ার আগেই মৃত্যু হওয়ায় আদালত তাকে অব্যাহতি দেন। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন, মাধবপুর উপজেলার বার চান্দুরা গ্রামে মোহাম্মদ আলীর ছেলে এমরান মিয়া, একই গ্রামের মারাজ মিয়ার ছেলে সোলেমান মিয়া, প্রয়াত হরমুজ আলীর ছেলে জাহেদ মিয়া ও মুরাদপুর গ্রামের মৌলা মিয়া ছেলে আবুল মিয়া। মামলায় অভিযোগের বরাতে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পেশকার তপন সিংহ জানান।

বার চান্দুরা গ্রামের লাল মিয়ার ছেলে দিনমজুর ছাবু মিয়ার স্ত্রীর সাথে আসামিদের একজনের পরকীয়ার সম্পর্ক ছিল। এর জেরে ২০০৯ সালের ১৩ এপ্রিল ছাবুকে হত্যা করে লাশ জঙ্গলে ফেলে রাখা হয়। এ ঘটনায় ছাবু মিয়ার ভাই হাফিজ মিয়া তিনজনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেছিলেন।  একই বছরের ২১ মে মাধবপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আলমগীর হোসেন পাঁচ আসামির বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেন। প্রায় ১৬ বছরে ধরে বিচার কাজে তের জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত রায় দিলেন। এ সময় আদালতে উপস্থিত মামলার বাদী হাফিজ মিয়া বলেন, ১৬ বছর অতিকষ্টে মামলা পরিচালনা করেছি। হত্যাকাণ্ডের শিকার আমার ভাই সহজ-সরল প্রকৃতির মানুষ ছিলেন আমি এ রায়ে সন্তুষ্ট হয়েছি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর »

Advertisement

Ads

Address

© 2025 - Economic News24. All Rights Reserved.

Design & Developed By: ECONOMIC NEWS