পুঁজিবাজারে তারল্য প্রবাহ বাড়াতে নীতি সহায়তা প্রদানের আশ্বাস দিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. খুরশীদ আলম। আজ বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট একটি প্রতিনিধি দল তাঁর সাথে সাক্ষাত করতে গেলে
এজেন্টের মাধ্যমে সারা দেশের মানুষ ব্যাংকিং সেবা পাচ্ছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে (জুলাই-জানুয়ারি) এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে ঋণ বিতরণ হয়েছে ৫ হাজার ৩৮৭ কোটি টাকা। আগের বছরের একই সময়ে ঋণ বিতরণ
চলতি অর্থবছরের (২০২৩-২৪) প্রথম আট মাসে সরকার সুদ ও আসলসহ বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ করেছে ২০৩ কোটি ডলার। এর মধ্যে সুদ ৮০ দশমিক ৫৯ মার্কিন ডলার এবং আসল ১২২ দশমিক ৪০
চলতি মাসের প্রথম ২২ দিনে দেশে এসেছে ১৪১ কোটি ৪৪ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। এই হিসাবে প্রতিদিন গড়ে দেশে এসেছে ৬ কোটি ৪৩ লাখ ডলার রেমিট্যান্স। রোববার (২৪ মার্চ) বাংলাদেশ
বাংলাদেশের বিদেশি ঋণ ১০০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। যা দেশের ইতিহাসে প্রথম। ২০২৩ সাল শেষে সামগ্রিক বিদেশি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১০০ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার। এক বছর আগে যা ছিল ৯৬
স্বাধীনতার পর থেকে নানা উন্নয়ন কাজে বিশ্বব্যাংককে সব থেকে বেশি পাশে পেয়েছে বাংলাদেশ। তাদেরই অঙ্গভুক্ত প্রতিষ্ঠান আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা (আইডিএ) বাংলাদেশকে কম সুদে ঋণ দিয়ে যাচ্ছে। আইডিএ’র সবচেয়ে বড় গ্রাহক
দেশে দীর্ঘদিন ধরে চলছে ডলার সংকট। এখান থেকে উত্তরণের প্রধান উপায় রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় বাড়ানো। কিন্তু সেখানে নেই সুসংবাদ। এদিকে আমদানির চাহিদা অনুযায়ী বৈদেশিক মুদ্রা না থাকায় বাজারে ডলার
হাতের মুঠোয় থাকা মোবাইল ফোনে ঘরে বসে খোলা যায় হিসাব। শহর থেকে গ্রামে মুহূর্তেই পাঠানো যাচ্ছে অর্থ। কেনাকাটা, বিল পরিশোধ, ঋণ গ্রহণসহ যুক্ত হচ্ছে নতুন নতুন পরিষেবা। বিদেশ থেকে আসছে
ঈদ উপলক্ষে বাণিজ্যিক ব্যাংকের মাধ্যমে বাজারে নতুন নোট ছাড়ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। আগামী ৩১ মার্চ থেকে নতুন নোট সংগ্রহ করতে পারবেন গ্রাহকরা। বুধবার (২০ মার্চ) বাংলাদেশ ব্যাংকের যোগাযোগ ও প্রকাশনা বিভাগ
বৈশ্বিক কারণে চলতি অর্থবছরের আগামী মাসগুলোয় দেশের রপ্তানি খাত চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। তারা বলেছে, বৈশ্বিকভাবে উচ্চ মূল্যস্ফীতি, উচ্চ সুদের হারের কারণে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক