আগামী বছর তথা ২০২৪ সালে বিভিন্ন ধরনের ৩৮ লাখ টন পরিশোধিত জ্বালানি তেল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। গতকাল অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এ-সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়েছে।
বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতের সবচেয়ে বড় দুই বাজার হলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আর ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। গত চার মাসে এই বড় দুই বাজারের মধ্যে ইইউতে রপ্তানি বেড়েছে ৪ শতাংশ। যুক্তরাজ্যে রপ্তানি
সরকারি বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে সাশ্রয়ী দামে বিক্রি করার জন্য ৫০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল ও ২৭ হাজার টন মসুর ডাল কেনা হচ্ছে। এ জন্য ব্যয়
চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসে মোবাইল ব্যাংকিং সেবায় ১ লাখ ৮ হাজার ৩৭৮ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। সে হিসাবে গড়ে দৈনিক লেনদেনের পরিমাণ সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকার বেশি। বাংলাদেশ ব্যাংকের
নিম্ন আয়ের মানুষকে স্বল্পমূল্যে বিভিন্ন পণ্য তুলে দিতে সরকার নানা উদ্যোগ নিচ্ছে। ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) এক কোটি ফ্যামিলি কার্ডধারীদের বাইরে থাকা স্বল্প আয়ের মানুষদের মাঝে নতুন করে ‘ট্রাকসেল’
ডলার সংকটের মধ্যে বাড়তি প্রণোদনা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে ব্যাংকগুলো। এতে প্রবাসী আয়ের পরিমাণ কিছুটা বাড়তে শুরু করেছে। চলতি নভেম্বর মাসে প্রথম ১০ দিনে বিভিন্ন দেশে অবস্থানরত প্রবাসীরা ৭৯ কোটি ৪৪
বর্তমান সরকারের মেয়াদের শেষ জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ৪৪টি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হবে ৩৯ হাজার ৩৪৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে জিওবি ৩০
রাষ্ট্রীয় চুক্তির মাধ্যমে সংযুক্ত আরব আমিরাত ও কাতার থেকে ৬০ হাজার মেট্রিক টন ইউরিয়া সার কেনার অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এছাড়া কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড (কাফকো) থেকে ৩০ হাজার টন ইউরিয়া
বিদেশ থেকে রেমিট্যান্স পাঠালে সরকার আড়াই শতাংশ প্রণোদনা দেয়। সম্প্রতি এর সঙ্গে ব্যাংকগুলো বাড়তি আড়াই শতাংশ প্রণোদনা দেয়ার ঘোষণা দেয়। তবে ব্যাংকের এই প্রণোদনা দেয়া বাধ্যতামূলক না। এখন থেকে প্রবাসী
এককভাবে দেশের তৈরি পোশাকের সবচেয়ে বড় বাজার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানির পরিমাণ কমেই চলেছে। চলতি বছরের প্রথম নয় মাসে (জানুয়ারি’২৩-সেপ্টেম্বর’২৩) দেশটির বাজারে পোশাক রপ্তানি কমেছে ২৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ। এর