শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৫, ১০:০১ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ
৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ইতালির রোমে জিয়া সাইবার ফোর্স (ZCF) ইতালি শাখার উদ্যোগে আলোচনা সভা ও অফিস উদ্বোধন অনুষ্ঠিত হয়েছে Financial Statements (Q1) of Monno Fabrics Limited ২৮ প্রতিষ্ঠানের নেগেটিভ ইক্যুইটি, আনরিয়েলাইজড লস প্রভিশন সংরক্ষণ ও সমন্বয় করার সময়সীমা বৃদ্ধি প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ করেছে বারাকা পাওয়ার ফার কেমিক্যালের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ করেছে শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ করেছে সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ করেছে আরগন ডেনিমস প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ করেছে তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ করেছে স্টাইলক্রাফ্ট

৯ বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি আয় পড়ে আছে দেশের বাইরে

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৩

দেশে ডলারের সংকট। এর অন্যতম কারণ- রপ্তানিকারকদের রপ্তানি আয় পুরোপুরি দেশে না আসা। গত ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৫৫ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। রপ্তানিকারকরা দেশে এনেছে ৪৬ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ এক বছরে ৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার দেশে আসেনি।

বুধবার (১৮ অক্টোবর) বাংলাদেশে ব্যাংকের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়ে বাণিজ্যিক ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সংগঠন ‘অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের (এবিবি)’ সঙ্গে বৈঠকে বিষয়টি তুলে ধরা হয়।

ব্যবসায়ীরা নানা অজুহাতে রপ্তানি মূল্য মুদ্রা দেশে আনছেন না। অনেক ক্ষেত্রে রপ্তানি পণ্যমূল্য পরিশোধের জন্য ইচ্ছা করে সময় বাড়িয়ে দিচ্ছেন। ফলে বৈদেশিক বাণিজ্যের আর্থিক হিসাবে বড় ঘাটতি তৈরি হচ্ছে। একই সঙ্গে বর্তমানে বড় সমস্যা ডলার সংকট ও মূল্যস্ফীতি। এ দুটির চাপ কমাতে বাংলাদেশ ব্যাংক যে সব উদ্যোগ নিয়েছে তা বাস্তবায়নে ব্যাংকগুলোকে প্রস্তুত থাকতে নির্দেশনা দিয়েছে দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক।

এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. মেজবাউল বাংলাদেশ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো তথ্য তুলে ধরে বলেন, গত অর্থবছরে ৫৫ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি করা হয়েছে। কিন্তু দেশে এসেছে ৪৬ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ এখানে ৯ বিলিয়ন ডলারের একটি ঘাটতি তৈরি হয়েছে।

তিনি বলেন, দেশের মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করাই এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। এটা নিয়ন্ত্রণের জন্য বেশ কিছু নীতিগত পরিবর্তন আনা হয়েছে; যার অনেক বিষয় পুরোপুরি বাস্তবায়ন হয়নি। তবে আশা করা হচ্ছে, আগামী তিন-চার মাসের মধ্যে পুরোপুরি বাস্তবায়ন হবে এবং একটা ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে।

একটি সূত্র জানায়, বৈঠকে প্রধান দুটি বিষয় নিয়ে কথা হয়েছে। এর মধ্যে একটি হলো সিআইবি। এটা নিয়ে কিছু সমস্যা তৈরি হয়েছে। কিছু কৌশলও আবার হাতে নেওয়া হয়েছে। দ্রুত বিষয়টি সমাধান হয়ে যাবে।

দ্বিতীয়টি হলো, ঋণের সুদ হার। কারণ লক্ষ্য করা যাচ্ছে, ধীরে ধীরে ঋণের সুদ বাড়ছে। এ কারণে অন্যের ওপর একটি চাপ সৃষ্টি হচ্ছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের জন্য এটা বাংলাদেশ ব্যাংকের একান্ত সিদ্ধান্ত। ঋণের পাশাপাশি আমানতের সুদ হারও বৃদ্ধি পাবে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর »

Advertisement

Ads

Address

© 2025 - Economic News24. All Rights Reserved.

Design & Developed By: ECONOMIC NEWS