মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫, ০১:১৭ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ
মাধবপুর থানার ওসি শহিদ উল্ল্যা জেলার শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ নির্বাচিত ইউনিয়ন ব্যাংকে রয়েছে আকর্ষণীয় বিশেষ আমানত প্রকল্প ভিভো ভি৬০ লাইট: ছবি এখন শিল্পের ক্যানভাস রবি এলিট সদস্যদের ফ্যাশন অভিজ্ঞতা উন্নত করতে এপেক্স ফুটওয়্যারের সঙ্গে অংশীদারিত্ব চুয়াডাঙ্গায় বিএনপি-সনাতন ধর্মাবলম্বীসহ ১০৫ জনের জামায়াতে যোগদান সেমস-গ্লোবালের আয়োজনে ১৩–১৫ নভেম্বর ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী ৩০তম বিল্ড সিরিজ, ২৭তম পাওয়ার সিরিজ ও ওয়াটার এক্সপো ২০২৫ স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব সংবিধানের চার মূলনীতি সুরক্ষা ও দ্রুত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবি গণতান্ত্রিক বাম ঐক্যের আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম কালিয়া ভিডব্লিউবি কার্ড বিতরণে ব্যপক অনিয়মের অভিযোগ, ইউপি সদস্যের স্ত্রীও খাচ্ছেন দুস্থদের চাউল রাঙামাটিতে এসআইসিআইপি, বাংলাদেশ ব্যাংক ও ট্রাস্ট ব্যাংকের উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কর্মসূচির সমাপ্তি

অর্ধেকে নামল জিরার দাম

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ২ এপ্রিল, ২০২৪

হিলি স্থলবন্দরের আড়ত ও পাইকারি বাজারে অর্ধেকে নেমেছে জিরার দাম। আড়াই থেকে তিন মাসের ব্যবধানে প্রতি কেজি জিরার দাম কমেছে ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা পর্যন্ত।

দুই মাস আগেও  প্রতি কেজি জিরার দাম ছিল হাজার টাকার ওপরে। কয়েক দফায় দাম কমে সেই জিরাই বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ৬০০ টাকা পর্যন্ত। জিরার আমদানি যেভাবে হচ্ছে তাতে দাম আরও কমার কথা বলছেন মসলা ব্যবসায়ীরা। কম দামে কিনতে পেরে খুশি সাধারণ ক্রেতারা।

মঙ্গলবার (২রা এপ্রিল) দুপুরে হিলি বাজারে গিয়ে দেখা যায়, মসলার দোকানগুলোতে বস্তায় বস্তায় সাজিয়ে রাখা হয়েছে বিভিন্ন ব্রান্ডের জিরা।

দোকানগুলোতে ভিন্ন মসলা কিনতে ক্রেতাদের ভিড় অনেকটাই। বিসমিল্লাহ মসল্লা ঘরের মালিক জানান, তাদের এই ঐতিহ্যবাহী মসলার দোকানে দূর-দূরান্ত থেকে প্রতিদিন অনেক ক্রেতা আসেন জিরাসহ বিভিন্ন মসলা কেনার জন্য। আগের থেকে জিরার বেচা বিক্রি অনেকটা বৃদ্ধি পেয়েছে। আগে প্রতিদিন দুই বস্তা বিক্রি করলেও এখন তা অনেকটাই বৃদ্ধি পেয়েছে।

আরেক জিরা বিক্রেতা ইমরান বলেন, আগে জিরা ইরানসহ বিভিন্ন বহির্বিশ্ব থেকে আমদানি হলেও বর্তমানে আমদানি হচ্ছে ভারত থেকে। চলতি মৌসুমে ভারতে জিরার ফলন অনেক ভালো হয়েছে। হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানিও বেড়েছে। এর ফলে প্রতিনিয়ত কমছে দাম।

গত তিন মাসে পর্যায়ক্রমে জিরার দাম কমেছে কেজি প্রতি ৫৫০ টাকা পর্যন্ত।

ভারতীয় আমদানিকৃত কাকা জিরা ৬০০ টাকা, বাবা জিরা ৬২০ টাকা, মধু জিরা ৬২০ টাকা, অমরিত জিরা ৬০০ টাকা, সোনা জিরা ৬৩০ টাকা ও ডিবিগোল্ড জিরা ৬৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

জিরার দাম কমার কারণে বেচাকেনা অনেকটা বৃদ্ধি পেয়েছে।

কথা হয় রংপুর থেকে মসলা কিনতে আসা আকবরের সঙ্গে। তিনি বলেন, হিলিতে এসেছিলাম পরিবার নিয়ে ঘোরাঘুরির জন্য। লোক মুখে শুনেছেন হিলিবাজারে ভারতের জিরা কম দামে বিক্রি হচ্ছে। তাই মসলার দোকান থেকে বিভিন্ন ধরনের মসলা কিনলাম। তার সঙ্গে কিনেছি পাঁচ প্যাকেট জিরা। প্রতি কেজি জিরার প্যাকেট ৬০০ টাকা হিসেবে।

হিলি স্থলববন্দরের আমদানিকারকের প্রতিনিধি জাবেদ হোসেন রাসেল বলেন, চাহিদা থাকায় হিলি স্থলবন্দর দিয়ে অনেকটাই বেড়েছে জিরার আমদানি। এসব জিরা আসছে ভারতের গুজরাট থেকে। প্রতি কেজি জিরার শুল্ক দিতে হয় ২৩৩ টাকা। যাচ্ছে বগুড়া ঢাকা-চট্টগ্রামসহ বিভিন্ন শহরে।

হিলি কাস্টমসের তথ্যমতে চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ মার্চ পর্যন্ত ভারত থেকে জিরা আমদানি হয়েছে ৪৪৮ ট্রাকে ৭ হাজার ৩৪৭ মেট্রিক টন।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর »

Advertisement

Ads

Address

© 2025 - Economic News24. All Rights Reserved.

Design & Developed By: ECONOMIC NEWS