রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০১:৫৩ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ
রবি আজিয়াটা সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি’র ৬ষ্ঠ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পিবিআই এর তদন্তে বাদীই পিতার হত্যাকারী, চুরির নাটক, স্বীকারোক্তি ও আলামত উদ্ধার চুনারুঘাট থানার ওসি মোঃ নুর আলম ক্লোজড আইএফআইসি ব্যাংকে “পরিবর্তনের পরিক্রমায় এক বছর” শীর্ষক টাউন হল সভা অনুষ্ঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার জাতীয় নির্বাচন করার মত সক্ষমতা এখনো অর্জন করতে পারেনি : জাতীয় সংলাপে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ ২৪তম টেক্সটাইল সিরিজ অফ এক্সিবিশন্স ২০২৫ এর পর্দা নামলো জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের আব্দুর রশিদ জিতু, জিএস ছাত্রশিবিরের মাজহার ইসলাম নেপালের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ সুশীলা কার্কির ইসরাইলের হামলায় গাজায় আরও ৫০ জন নিহত

জাল নোট চেনার উপায়

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট : বুধবার, ২৭ মার্চ, ২০২৪

ঈদ এলে শপিংমল থেকে সুপারশপ- সব জায়গায় ক্রেতাদের অনেক ভিড় বেড়ে যায়। এ সময় টাকা ভালো করে দেখে নেওয়ার সুযোগ ও সময় কম থাকায় অসাধু লোকেরা বাজারে জাল নোট ছাড়তে শুরু করে। তাই টাকা লেনদেন করার সময় অবশ্যই ১০০, ৫০০ এবং ১০০০টাকার নোটগুলো চেক করে নেবেন।

এক. ১০০, ৫০০ ও ১০০০ টাকাসহ প্রত্যেক ধরনের নোটের সামনে ও পেছন দুদিকের ডিজাইন, মধ্যভাগের লেখা, নোটের মূল্যমান ও ৭টি সমান্তরাল সরলরেখা উঁচু-নিচু-ভাবে মুদ্রণ করা হয়। এই নোটগুলোতে হাত দিলে খসখসে মনে হবে। 

দুই. ১০০ টাকার ক্ষেত্রে তিনটি, ৫০০ টাকার ক্ষেত্রে ৪টি ও ১০০০ টাকার নোটে ৫টি ছোট বৃত্তাকার ছাপ নোটের ডানদিকে থাকে। এতে হাত দিলে নোটের ওই অংশ উঁচু-নিচু লাগে। যদিও এ পদ্ধতিতে জাল নোট শনাক্ত করা কঠিন। 

তিন. জাল নোটের জলছাপ স্পষ্ট হয় না। এমনকি মুদ্রণও ভালো হয় না। আসল নোটে ‘বাঘের মাথা’ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘মনোগ্রাম’-এর স্পষ্ট জলছাপ আছে। আলোর বিপরীতে এই জলছাপ ভালোভাবেই দেখা যাবে।

চার. প্রত্যেক মূল্যমানের নোটেই বাংলাদেশ ব্যাংকের লোগো সংবলিত নিরাপত্তা সুতা থাকে। নোটের মূল্যমান ও বাংলাদেশ ব্যাংকের লোগো নিরাপত্তা সুতার ৪টি স্থানে মুদ্রিত থাকে। এ নিরাপত্তা সুতা অনেক মজবুত, যা নোটের কাগজের সঙ্গে এমনভাবে সেঁটে দেওয়া থাকে যে নখের আঁচড়ে বা মুচড়িয়ে সুতা কোনোভাবেই উঠানো সম্ভব নয়। নকল নোটে এত নিখুঁতভাবে সুতাটি দিতে পারে না।

পাঁচ. ১০০, ৫০০ ও ১০০০ টাকা মূল্যমানের প্রত্যেক প্রকার নোটের ওপরের ডানদিকে কোনায় ইংরেজি সংখ্যায় লেখা নোটের মূল্যমান রং পরিবর্তন করে এমন রঙ দিয়ে মুদ্রণ করা।  ফলে  ১০০ ও ১০০০ টাকা মূল্যমানের নোট ধীরে ধীরে নড়াচড়া করলে মূল্যমান লেখাটি সোনালি থেকে সবুজ রং ধারণ করে। এভাবে ৫০০ লেখা লালচে থেকে সবুজাভ হয়। জাল নোট রঙ বদল হয় না।

ছয়. প্রকৃত নোটগুলোতে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি, বাংলাদেশ ব্যাংকের মনোগ্রাম ও নোটের মূল্যমান জলছাপ হিসেবে মুদ্রিত রাখা হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের মনোগ্রাম ও নোটের মূল্যমান প্রতিকৃতির তুলনায় উজ্জ্বল দেখায়। নকল নোটে এমন কিছুই দেখা যাবে না।

উল্লেখ্য, বড় লেনদেন করার ক্ষেত্রে ম্যাগনিফাইং গ্লাস ব্যবহার করতে পারেন। জাল নোট ম্যাগনিফাইং গ্লাস দিয়ে দেখলে শুধু একটা রেখা দেখা যাবে।

Please Share This Post in Your Social Media

আরো খবর »

Advertisement

Ads

Address

© 2025 - Economic News24. All Rights Reserved.

Design & Developed By: ECONOMIC NEWS