বৃহস্পতিবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৮:২২ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং গণভোট প্রসঙ্গে ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানোর আইনগত ভিত্তি নেই: বাণিজ্য উপদেষ্টা দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া’র সুস্থতা কামনায় সাদাকা হিসেবে রাজধানীর বিভিন্ন এতিমখানা মাদ্রাসায় আগামীকাল যুবদলের ছাগলের মাংস বিতরণ কর্মসূচি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের কয়েকটি সংগঠনের কর্মবিরতি ও পরীক্ষা বর্জনের কর্মসূচি প্রত্যাহার করে কাজে যোগদানের নির্দেশনা প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় চুয়াডাঙ্গায় ডিপ্লোমা কৃষিবিদদের দোয়া মাহফিল কৃষি প্রযুক্তি ও পুষ্টি মেলায় উপচেপড়া ভিড়: চুয়াডাঙ্গায় দ্বিতীয় দিনেও জমজমাট আয়োজন চুয়াডাঙ্গায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার আশু সুস্থতা কামনায় বিশেষ দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত যশোরে কমিউনিটি ব্যাংকের ১৯তম শাখার শুভ উদ্বোধন মাধবপুর আফরোজ হত্যাকারীদের গ্রেফতার ও ফাঁসীর দাবিতে মানববন্ধন ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের বড় চ্যালেঞ্জ হলো ঋণ প্রাপ্তি: শিল্প উপদেষ্টা

জাল নোট চেনার উপায়

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট : বুধবার, ২৭ মার্চ, ২০২৪
  • ১২১ Time View

ঈদ এলে শপিংমল থেকে সুপারশপ- সব জায়গায় ক্রেতাদের অনেক ভিড় বেড়ে যায়। এ সময় টাকা ভালো করে দেখে নেওয়ার সুযোগ ও সময় কম থাকায় অসাধু লোকেরা বাজারে জাল নোট ছাড়তে শুরু করে। তাই টাকা লেনদেন করার সময় অবশ্যই ১০০, ৫০০ এবং ১০০০টাকার নোটগুলো চেক করে নেবেন।

এক. ১০০, ৫০০ ও ১০০০ টাকাসহ প্রত্যেক ধরনের নোটের সামনে ও পেছন দুদিকের ডিজাইন, মধ্যভাগের লেখা, নোটের মূল্যমান ও ৭টি সমান্তরাল সরলরেখা উঁচু-নিচু-ভাবে মুদ্রণ করা হয়। এই নোটগুলোতে হাত দিলে খসখসে মনে হবে। 

দুই. ১০০ টাকার ক্ষেত্রে তিনটি, ৫০০ টাকার ক্ষেত্রে ৪টি ও ১০০০ টাকার নোটে ৫টি ছোট বৃত্তাকার ছাপ নোটের ডানদিকে থাকে। এতে হাত দিলে নোটের ওই অংশ উঁচু-নিচু লাগে। যদিও এ পদ্ধতিতে জাল নোট শনাক্ত করা কঠিন। 

তিন. জাল নোটের জলছাপ স্পষ্ট হয় না। এমনকি মুদ্রণও ভালো হয় না। আসল নোটে ‘বাঘের মাথা’ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘মনোগ্রাম’-এর স্পষ্ট জলছাপ আছে। আলোর বিপরীতে এই জলছাপ ভালোভাবেই দেখা যাবে।

চার. প্রত্যেক মূল্যমানের নোটেই বাংলাদেশ ব্যাংকের লোগো সংবলিত নিরাপত্তা সুতা থাকে। নোটের মূল্যমান ও বাংলাদেশ ব্যাংকের লোগো নিরাপত্তা সুতার ৪টি স্থানে মুদ্রিত থাকে। এ নিরাপত্তা সুতা অনেক মজবুত, যা নোটের কাগজের সঙ্গে এমনভাবে সেঁটে দেওয়া থাকে যে নখের আঁচড়ে বা মুচড়িয়ে সুতা কোনোভাবেই উঠানো সম্ভব নয়। নকল নোটে এত নিখুঁতভাবে সুতাটি দিতে পারে না।

পাঁচ. ১০০, ৫০০ ও ১০০০ টাকা মূল্যমানের প্রত্যেক প্রকার নোটের ওপরের ডানদিকে কোনায় ইংরেজি সংখ্যায় লেখা নোটের মূল্যমান রং পরিবর্তন করে এমন রঙ দিয়ে মুদ্রণ করা।  ফলে  ১০০ ও ১০০০ টাকা মূল্যমানের নোট ধীরে ধীরে নড়াচড়া করলে মূল্যমান লেখাটি সোনালি থেকে সবুজ রং ধারণ করে। এভাবে ৫০০ লেখা লালচে থেকে সবুজাভ হয়। জাল নোট রঙ বদল হয় না।

ছয়. প্রকৃত নোটগুলোতে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি, বাংলাদেশ ব্যাংকের মনোগ্রাম ও নোটের মূল্যমান জলছাপ হিসেবে মুদ্রিত রাখা হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের মনোগ্রাম ও নোটের মূল্যমান প্রতিকৃতির তুলনায় উজ্জ্বল দেখায়। নকল নোটে এমন কিছুই দেখা যাবে না।

উল্লেখ্য, বড় লেনদেন করার ক্ষেত্রে ম্যাগনিফাইং গ্লাস ব্যবহার করতে পারেন। জাল নোট ম্যাগনিফাইং গ্লাস দিয়ে দেখলে শুধু একটা রেখা দেখা যাবে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর »

Advertisement

Ads

Address

© 2025 - Economic News24. All Rights Reserved.

Design & Developed By: ECONOMIC NEWS