রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৩:১৬ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ
রবি আজিয়াটা সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি’র ৬ষ্ঠ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পিবিআই এর তদন্তে বাদীই পিতার হত্যাকারী, চুরির নাটক, স্বীকারোক্তি ও আলামত উদ্ধার চুনারুঘাট থানার ওসি মোঃ নুর আলম ক্লোজড আইএফআইসি ব্যাংকে “পরিবর্তনের পরিক্রমায় এক বছর” শীর্ষক টাউন হল সভা অনুষ্ঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার জাতীয় নির্বাচন করার মত সক্ষমতা এখনো অর্জন করতে পারেনি : জাতীয় সংলাপে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ ২৪তম টেক্সটাইল সিরিজ অফ এক্সিবিশন্স ২০২৫ এর পর্দা নামলো জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের আব্দুর রশিদ জিতু, জিএস ছাত্রশিবিরের মাজহার ইসলাম নেপালের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ সুশীলা কার্কির ইসরাইলের হামলায় গাজায় আরও ৫০ জন নিহত

স্তন্যদানকারী মায়েরা সুস্থতার জন্য কী করবেন

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট : রবিবার, ১১ মে, ২০২৫

সন্তান জন্মদানের পর থেকে একজন মা রাতের পর রাত জাগতে থাকেন, শিশুকে বুকের দুধ পান করান। এই সময় মায়ের শরীরের জন্য প্রচুর এনার্জি এবং পর্যাপ্ত ক্যালোরি প্রয়োজন। সুস্থতার জন্য বালেন্স ডায়েট চার্ট ফলো করার জরুরি। অনেক পরিবার শিশুর প্রতি অধিক মনোযোগ দিলে মায়ের প্রতি তেমন যত্ন নেন না। এতে মায়ের শরীরে নানা রকম অসংগতি দেখা দিতে থাকে। মায়ের শারীরিক অবস্থা খারাপ থাকলে পর্যাপ্ত দুধ উৎপাদন হয় না।

ডা. আহমেদ নাজমুল আনাম, এফসিপিএস, এডি, অ্যাসিসট্যান্ট প্রোফেসর, আইসিএমএইচ একটি পডকাস্টে বলেন, ‘‘বুকের দুধ উৎপাদনের মূল উপাদান হলো পানি। এজন্য একজন মাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে। প্রতিদিন আট থেকে দশ গ্লাস পানি পান করার পাশাপাশি পর্যাপ্ত পরিমাণ লিকুইড খাবার খেতে হবে। শিশুকে বুকের দুধ পান করানোর আগে মা যদি এক গ্লাস পানি পান করে নেন, তাহলে দুধের প্রবাহ বাড়বে। মায়ের শরীরে যদি আয়রন এবং ক্যালসিয়ামের কোনো ঘাটতি থাকে তাহলে সেগুলো পূরণের জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ এবং খাবার গ্রহণ করতে হবে।’’

‘‘দুধ, ডিম, বেদেনা, কলা, আপেল, খেজুর, কিসমিসসহ যেসব খাবাবে পর্যাপ্ত আয়রন থাকে সেগুলো মায়ের ডায়েটে রাখুন। দই, পনিরে প্রচুর ক্যালসিয়াম থাকে এগুলোও খেতে পারেন। ’’— যোগ করেন ডা. আহমেদ নাজমুল আনাম 

যা করা যাবে না

এই সময়  অতিরিক্ত তেলে ভাজা ও মসলাযুক্ত খাবার  এড়িয়ে যাওয়া ভালো।  নতুন মায়েরা  চা-কফি পান থেকে বিরত থাকতে পারেন অথবা সীমিত পরিমাণে পান করতে পারেন। তামাক পরিহার করতে হবে। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনো ধরনের সাপ্লিমেন্ট ও ওষুধ সেবন করা যাবে না। খাদ্যবাহিত রোগের সংক্রমণ এড়াতে পরিষ্কার–পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা জরুরি। সুস্থতার জন্যস্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। 

উল্লেখ্য, মা এবং শিশু উভয়ের জন্য ভিটামিন ডি’র পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রয়োজন। দুজনই প্রতিদিন কিছুক্ষণ সূর্যের আলোয় (২০ মিনিট) থাকতে পারেন।

Please Share This Post in Your Social Media

আরো খবর »

Advertisement

Ads

Address

© 2025 - Economic News24. All Rights Reserved.

Design & Developed By: ECONOMIC NEWS