আরবি বর্ষপঞ্জির নবম মাস রমজান। রমজান মুসলমানদের জন্য একটি শ্রেষ্ঠ নেয়ামত। মহান আল্লাহ তাআলা এই রমজান মাসকে করেছেন বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। বছরের বাকি এগারোটি মাসের থেকে এই মাসটি সমহিমায় উদ্ভাসিত। ফারসি
পবিত্র রমজান মাসে কাবা শরিফ ও মসজিদুল হারামে মুসল্লির ভিড় কমাতে একাধিকবার ওমরাহ ও কাবা শরিফ তাওয়াফের অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সৌদি আরব। সংযুক্ত আরব আমিরাতের সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদন থেকে
পবিত্র রমজান মাস ইবাদতের জন্য সর্বশ্রেষ্ঠ সময়। রোজা রাখা স্বাস্থ্যের জন্যও ভালো বলছেন বিশেষজ্ঞরা। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে সূর্যাস্ত ও সূর্যোদয়ের সময়ের পার্থক্য দেখা যায়। সে কারণে রোজা
চলছে পবিত্র রমজান মাস। এরপরই উদযাপিত হবে মুসলিমদের অন্যতম বড় ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল ফিতর। এবার কোন তারিখে ঈদ পড়বে, বিশেষ করে সংযুক্ত আরব আমিরাতে; এরই মধ্যে সম্ভাব্য সেই তারিখ
মুসলমানদের কাছে পবিত্র রমজান মাসে যারা রোজা রাখেন, তারা সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত কিছুই মুখে দেন না। এ বছরের মার্চ মাসের মাঝামাঝি থেকে রোজা শুরু হচ্ছে। মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ হওয়ায়
দোয়াও একটি স্বতন্ত্র ইবাদত। দোয়া ইবাদতের মূল। দোয়া ছাড়া ইবাদত অস্পূর্ণ থাকে। যে কোনো সময় যে কোনো দোয়া পড়া যায়। জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে রসুল সা. আমাদের দোয়া শিখিয়েছেন। يَا وَاسِعَ
মাহে রমজানের বিশেষ একটি বৈশিষ্ট্য হলো এ মাসের তিনটি ভাগ রয়েছে। প্রত্যেক অংশেই আল্লাহ তায়ালা বান্দাদের জন্য নিজের অনুগ্রহ নাজিল করেন। এ বিষয়ে হজরত সালমান ফারসি রা. থেকে বর্ণিত— তিনি
বাংলাদেশের আকাশে রমজান মাসের চাঁদ দেখা গেছে। ফলে মঙ্গলবার রমজান মাস শুরু হবে। সোমবার এশার নামাজের সঙ্গে তারাবি নামাজ পড়বেন ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা। ভোর রাতে রোজা রাখার উদ্দেশ্যে সেহেরি খাবেন। ঢাকার
ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের কাছে পবিত্র সিয়াম সাধনার মাস হলো রমজান মাস। এ মাসে রয়েছে মহান আল্লাহর রহমত এবং সান্নিধ্য লাভের সুবর্ণ সুযোগ। রোজায় প্রত্যেক মুসলমান সেহরি ও ইফতার করেন। পাশাপাশি তারাবি
দেশের আকাশে দেখা মিলেছে রমজান মাসের চাঁদের। এ অনুযায়ী মুসলমানদের সিয়াম সাধনার মাস পবিত্র রমজান শুরু হচ্ছে আগামীকাল মঙ্গলবার (১২ মার্চ)। একইসঙ্গে পবিত্র লাইলাতুল কদরের তারিখও জানিয়ে দিয়েছে জাতীয় চাঁদ