শীত শেষ। চলে এসেছে গরম। রোদের তাপমাত্রা তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছে। দিন যত যাবে তাপমাত্রা আরও বাড়বে। ঋতু পরিবর্তনের কারণে চারদিকে অসুস্থতা বেড়েই চলছে। তার মধ্যে গরম মানুষকে দুর্বিষহ করে
মুসলমানদের কাছে পবিত্র রমজান মাসে যারা রোজা রাখেন, তারা সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত কিছুই মুখে দেন না। এ বছরের মার্চ মাসের মাঝামাঝি থেকে রোজা শুরু হচ্ছে। মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ হওয়ায়
রোজার যেমন মানসিক উপকারিতা রয়েছে, তেমনই শারীরিক উপকারিতাও রয়েছে। দিনের বেলায় কম খাদ্য গ্রহণের ফলে স্বাস্থ্য সম্পর্কিত বিভিন্ন সমস্যা দূর হয়। সাধারণ সময়ে অনেকের দু-বেলা গ্যাসের ওষুধ খেতে হয়। আবার
পাশ্চাত্য রাশিচক্রমতে চন্দ্র ও অন্যান্য গ্রহগত অবস্থানের ওপর ভিত্তি করে চলতি সপ্তাহের বিভিন্ন রাশির জাতক-জাতিকাদের নানা বিষয়ের শুভাশুভ পূর্বাভাস ও সতর্কতা জানাচ্ছেন বাংলাদেশ অ্যাস্ট্রোলজার্স সোসাইটি (বিএএস)’র কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব জ্যোতিষশাস্ত্রী
সেহরিতে এমন খাবার আমাদেরকে বেছে নিতে হবে যা স্বাস্থ্যকর এবং অনেক সময় নিয়ে হজম হয়। অর্থাৎ যে খাবারগুলোতে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম ও আশঁযুক্ত। সেহরিতে কোন কোন খাবার খেলে ভালো? বিস্তারিত-
স্বাস্থ্য বলতে শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য এবং সুস্থতা বোঝায়। কারণ শরীর এবং মন পরস্পর যুক্ত। একটি ভালো না-থাকলে, অন্যটিও ভালো থাকে না। তাই যত্ন নিতে হবে দুই স্বাস্থ্যের। নারীর স্বাস্থ্য
রোজায় দীর্ঘ সময় পানি পান করা থেকে বিরত থাকতে হয়। এতে অনেকেই পানিশূন্যতাসহ নানা শারীরিক জটিলতায় আক্রান্ত হতে পারেন। এছাড়া উত্তপ্ত দিনের বেলাতে রোজা রাখতে গিয়ে পানিশূন্যতায় ভোগার শঙ্কা বেশি
রোজা রাখার কারণে দীর্ঘ সময় পেট খালি রাখতে হয়। ইফতারের সময় তাই ক্ষুধা বেশি লাগাটা স্বাভাবিক। কিন্তু ক্ষুধা পেটে ভুলে গেলে চলবে না; দীর্ঘ সময় পেট খালি থাকার কারণে আপনি
রোজায় দীর্ঘ সময় উপবাসের কারণে শরীরে পানির চাহিদা বেশি থাকে। আবার অনেকক্ষণ খাবার না খাওয়ার কারণে শরীরে শক্তিরও ঘাটতি হয়। সেক্ষেত্রে খাদ্যতালিকায় কিছু সুপারফুড যুক্ত করা হলে শরীর একই সঙ্গে
রমজান মানেই ইফতার-সেহরিতে মুখরোচক বিভিন্ন খাবার খাওয়া নয় বরং আত্মিকভাবে নিজেকে পরিশুদ্ধ করা। সারা দিন রোজা রেখে দিনশেষে ইফতার করেন ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা। ইফতারের পর শরীরে শক্তি ও কর্ম চঞ্চলতা বাড়ে।