দেশের মানুষের মধ্যে ডিজিটাল লেনদেনের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। বাংলাদেশের ১৪ থেকে ১৮ বছর বয়সের কিশোর-কিশোরীরা জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) ছাড়া মোবাইল ব্যাংক হিসাব খুলতে পারবে। মাসে ১০ বারে সর্বোচ্চ ৩০ হাজার
দেশে খেলাপি ঋণ ছাড়িয়েছে দেড় লাখ কোটি টাকা। জুন মাস শেষে খেলাপি ঋণ দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৫৬ হাজার ৩৯ কোটি টাকা। গত এপ্রিল-জুনে খেলাপি ঋণ ২৪ হাজার ৪১৯ কোটি টাকা
সুবিধা আর ছাড় দেয়ার পরও ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ বেড়েই চলেছে। এরসঙ্গে সমানতালে বাড়ছে প্রভিশন ঘাটতি বা নিরাপত্ত সঞ্চিতি। এবারও প্রভিশন সংরক্ষণে ব্যর্থ হয়েছে দেশের ৮ ব্যাংক। চলতি বছরের
ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট অ্যাসোসিয়েশন (আইডিএ) হলো কম সুদে নমনীয় ঋণ প্রদান বিষয়ক বিশ্বব্যাংকের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান, যার সবচেয়ে বড় গ্রাহক বাংলাদেশ। আইডিএ ঋণের সার্ভিস চার্জ শূন্য দশমিক ৭৫ শতাংশ এবং সুদহার ১
ব্যাংক খাতের খেলাপি ঋণ কোনভাবেই কমছে না। উল্টো হু হু করে বাড়ছে খেলাপি। চলতি বছরের জুন শেষে ব্যাংকিং খাতের মোট ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে ১৫ লাখ ৪২ হাজার ৬৫৫ কোটি টাকা।
দেশে প্রায় দুই বছর ধরে চলছে ডলার সংকট। সংকট কাটাতে নানা উদ্যোগ নেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। তবে সেই উদ্যোগ কোনো কাজে আসছে না। এর মধ্যে আরও শঙ্কা তৈরি করেছে প্রবাসী আয়।
চলতি অর্থবছরে দেশের মুদ্রানীতিতে সুদহার নির্ণয়ে নতুন পদ্ধতি চালু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ‘এসএমএআরটি’ বা ‘স্মার্ট’ তথা– সিক্স মান্থ মুভিং এভারেজ রেট অব ট্রেজারি বিল হিসেবে পরিচিত এই পদ্ধতিতে গত দুইমাসে
রফতানি আয় এবং প্রবাসী আয় থেকে যে পরিমাণ ডলার উপার্জন হয়েছে, খরচ আদতে তার চেয়ে বেশি। ফলে আমদানি লাগাম টানা হলেও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমেই চলেছে। চলতি সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম
অনলাইনে পণ্য ও সেবা কেনাবেচা দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। এ ধরনের কেনাকাটার মূল্য পরিশোধেও ব্যবহার হচ্ছে ডিজিটাল পেমেন্ট। তাই, ডিজিটাল পরিশোধ ব্যবস্থাকে নিরাপদ, কার্যকর, সহজলভ্য করাসহ গ্রাহকের স্বার্থ রক্ষায়
কিছু ব্যাংক নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি মূল্যে ডলার ক্রয়-বিক্রয় করছে। এতে বাজারের শৃঙ্খলা নষ্ট হচ্ছে। যা কোনোভাবেই কাম্য নয়। এমন পরিস্থিতিতে ডলারের রেট নিয়ে সব ব্যাংকগুলোকে এক সঙ্গে কাজ করতে