দেশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে টাকা পাঠানোর সবচেয়ে সহজ উপায় হয়ে দাঁড়িয়েছে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা। তাতে প্রতিনিয়ত এই সেবায় গ্রাহক সংখ্যা বেড়েই চলেছে। ২০২৩ সালের আগস্ট মাস শেষে মোবাইল
দেশের ব্যাংক খাতে এখন বড় সমস্যা খেলাপি ঋণ। ডিসেম্বর শেষে বেসরকারি খাতের ব্যাংকগুলোতে খেলাপি ছিল ৫৬ হাজার ৪৩৮ কোটি টাকা। জুন শেষে এসব ব্যাংকের খেলাপি ঋণ দাঁড়িয়েছে ৭৩ হাজার ৬৩৫
বড় অংকের প্রভিশন ঘাটতিতে পড়েছে দেশের নন ব্যাংক বা ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো। খেলাপি ঋণ বেড়ে যাওয়ার কারণই এ সংকট। এতে অধিকাংশ আর্থিক প্রতিষ্ঠানে বড় আকারের মূলধন সংকট তৈরি হয়েছে। এর
এজেন্টের মাধ্যমে সারা দেশের মানুষ ব্যাংকিং সেবা পাচ্ছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে (জুলাই-আগস্ট) এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে ঋণ বিতরণ হয়েছে ১ হাজার ৫২৩ কোটি টাকা। আগের বছরের একই সময়ে ঋণ বিতরণ
দেশের ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান খাতে খেলাপি ঋণ গত তিন মাসে আরও ৩ শতাংশ বেড়েছে। তাতে জুনের শেষে এই খাতে খেলাপি ঋণের হার বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ২৮ শতাংশে। সাধারণ হিসেবে, ঋণ
বর্তমান সময়ে আবারও ডলার সংকট তুঙ্গে। এই সংকট চলে আসছে গত দেড় বছর ধরে। ডলার সংকটের চাপ রিজার্ভ থেকে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) পর্যন্ত পৌছে গেছে। এর প্রভাব পড়েছে ক্রেডিট
চলতি বছর মার্কিন ডলারের দর কারচুপির অভিযোগে ১০ ব্যাংকের ট্রেজারি প্রধানকে জরিমানা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। তবে, ওই ট্রেজারি প্রধানদের কয়েকজন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে জরিমানা মওকুফের আবেদন করেছেন। আবেদন না করা
চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে (জুলাই- আগস্ট) সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে ১৪ হাজার ৯১০ কোটি টাকা। এই অর্থ থেকে আবার মূল ও মুনাফা পরিশোধে ব্যয় হয়েছে ৯ হাজার ৩৪৮ কোটি টাকা।
বাংলাদেশকে ২০২৬ সাল পর্যন্ত ৯ বিলিয়ন ডলার সহায়তা দেয়ার কথা জানিয়েছে আন্তর্জাতিক সাহায্য সংস্থা এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। আগামী বছর থেকে প্রতি বছর তিন বিলিয়ন ডলার করে পরবর্তী তিন বছরে
বৈদেশিক মুদ্রায় পরিচালিত দীর্ঘমেয়াদি তহবিল ‘লং টার্ম ফাইন্যান্সিং ফ্যাসিলিটিজ’ (এলটিএফএফ) থেকে ডলারে বেসরকারি ১৮ বাণিজ্যিক ব্যাংক অর্থায়ন সুবিধা পাবে। রপ্তানিমুখী উৎপাদনশীল প্রতিষ্ঠানের উদ্যোক্তারা সর্বোচ্চ সাড়ে ৮ শতাংশ সুদে এসব ব্যাংক