বাড়তি প্রণোদনায় ডলারের দাম বেশি পাওয়ায় বৈধ পথে বেড়েছে প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স। সদ্য সমাপ্ত অক্টোবর মাসে প্রবাসী বাংলাদেশিরা ব্যাংকিং চ্যানেলে দেশে রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন ১৯৭ কোটি ডলার। এই অংক গত
বাংলাদেশের জন্য ২১ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন করেছে বিশ্বব্যাংক। বাংলাদেশি টাকায় যা প্রায় ২ হাজার ৩১৪ কোটি ৮৩ লাখ টাকা (প্রতি ডলার ১১০.২৩ টাকা ধরে)। সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক বোর্ড এই
বাংলাদেশ ব্যাংকের ১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ১১৩তম ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে ৬ লাখ টাকার প্রথম পুরস্কার বিজয়ী সিরিজের নম্বর হলো- ০৮৫৮৭১৯। এছাড়া তিন লাখ ২৫ হাজার টাকা বিজয়ী দ্বিতীয় হয়েছে
ডলার সংকটের মাঝে চোখ রাঙাচ্ছিলো প্রবাসী আয়ের ধস। তবে দ্বিগুণ প্রণোদনা দেওয়ায় চলতি মাসে প্রবাসী আয়ের পরিমাণ বাড়ছে। চলমান অক্টোবরের ২৭ তারিখ পর্যন্ত ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স এসেছে ১৬৫ কোটি ডলার,
চলতি অর্থবছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ইক্যুইটি এন্টারপ্রেনারশিপ ফান্ডের (ইইএফ) এক হাজারের বেশি প্রকল্পে ১ হাজার ৬২৪ কোটি টাকা ঋণ সহায়তা দেওয়া হয়েছে। তাতে ঋণের অর্থে প্রায় ৫৬ হাজার জনের স্থায়ী ও
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী গত আগস্টে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে লেনদেন বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৪৩৭ কোটি টাকা। যা আগের মাস জুলাইয়ে ছিল ২ হাজার ৩৪১ কোটি টাকা। সে হিসাবে এক
রোববার (২২ অক্টোবর) দুটি ডিজিটাল ব্যাংককে লাইসেন্স দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স পাওয়ার জন্য মোট ৫২টি আবেদন পড়েছিল। লাইসেন্স পাওয়া ডিজিটাল ব্যাংক দুটি হচ্ছে- নগদ ডিজিটাল ব্যাংক পিএলসি এবং
দুটি ডিজিটাল ব্যাংককে অনুমোদন দিয়ে তাদের লেটার অব ইনটেন্ট বা সম্মতিপত্র (এলওআই) দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এছাড়াও নীতিগত অনুমোদন পেয়েছে মোট ৮ ডিজিটাল ব্যাংক। এলওআই পাওয়া ডিজিটাল ব্যাংকগুলো হলো— নগদ ডিজিটাল
ডলার সংকট কাটাতে ইতিমধ্যে বেশ কিছু উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এরপরও সংকটের সমাধান হয়নি। সেপ্টেম্বরের মতো চলতি মাসেও রেমিট্যান্সের নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি বজায় রয়েছে। এ মাসের প্রথম ২০ দিনে প্রবাসীরা ১২৫
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বা মজুত প্রতিনিয়ত কমছে। এবারে এক সপ্তাহের ব্যবধানে রিজার্ভ কমেছে প্রায় ১১ কোটি ডলার। এতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে রিজার্ভের পরিমাণ কমে ২১ বিলিয়ন বা ২ হাজার ১০০