চলতি সপ্তাহে জাতিসংঘ-সমর্থিত ক্ষুধা বিশেষজ্ঞরা আনুষ্ঠানিক নিশ্চিত করেছেন যে ‘দুর্ভিক্ষের সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি’ গাজায় বিকশিত হচ্ছে। অবশ্য গাজার মানুষদের জন্য এই নিশ্চিতিকরণ প্রয়োজন ছিল না। কারণ কয়েক মাস ধরে তারা
কয়েক সপ্তাহের আন্তর্জাতিক চাপ ও ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ক্রমবর্ধমান খাদ্য সংকটের পর ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী বলছে, তারা গাজা উপত্যকায় ‘সম্প্রতি’ বিমান থেকে মানবিক সহায়তা দিয়েছে। রোববার (২৭ জুলাই) এক বিবৃতিতে ইসরায়েল
মধ্য ভিয়েতনামে একটি পর্যটন বাস দুর্ঘটনায় দুই শিশুসহ ১০ জন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরও ১২ জন। স্থানীয় সময় শুক্রবার (২৫ জুলাই) গভীর রাতে
থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার মধ্যে চলমান সীমান্ত সংঘাতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩২ জনে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া আহত হয়েছেন আরও ১৩৫ জনেরও বেশি মানুষ। কম্বোডিয়ার কর্মকর্তারা বৃহস্পতিবারের (২৪ জুলাই) সংঘাতের পর আরও ১২
আগামী সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেবে ফ্রান্স—ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর এমন সিদ্ধান্তে বেজায় চটেছে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র। উভয় দেশ ম্যাক্রোঁর এমন সিদ্ধান্তের কড়া নিন্দা
রাশিয়ার ফার ইস্ট অঞ্চলের আমুর প্রদেশে ৪৯ জন আরোহী নিয়ে একটি এএন-২৪ যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন স্থানীয় কর্মকর্তারা। আমুর অঞ্চলের গভর্নর ভাসিলি অর্লভ জানান, বিমানটি ব্লাগোভেশচেনস্ক শহর
ইসরায়েলি হামলায় একদিনে গাজায় কমপক্ষে আরও ১০০ ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন। যাদের মধ্যে ৩৪ জন মানবিক সহায়তা নিতে যাওয়া মানুষও রয়েছেন বলে জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া ইসরায়েলের অবরোধের কারণে
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় সহায়তা সংগ্রহ করতে আসা ক্ষুধার্ত মানুষের ওপর নির্বিচারে গুলি চালিয়ে একদিনে ৩৮ শিশুসহ মোট ১১৬ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েলি বাহিনী। রোববার (২০ জুলাই) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য
গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি বাহিনীর সাম্প্রতিক বিমান হামলায় অন্তত ৬১ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে সহায়তা পেতে আসা কমপক্ষে দুজন রয়েছেন। স্থানীয় চিকিৎসা সূত্রের বরাত দিয়ে মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) এক
দখলদার ইসরায়েলি বাহিনীর অব্যাহত হামলায় অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় প্রতিদিনই বাড়ছে নিহতের সংখ্যা। সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৭৮ জন ফিলিস্তিনি, যাদের মধ্যে অনেকেই ত্রাণপ্রত্যাশী ছিলেন। ফিলিস্তিনের সরকারি