রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৮:০৬ পূর্বাহ্ন

পরিবেশবান্ধব সনদ পেল আরও দুই পোশাক কারখানা

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট : বুধবার, ১২ জুন, ২০২৪
  • ১৭৬ Time View

আরও দুটি তৈরি পোশাক কোম্পানি পেয়েছে পরিবেশবান্ধব সবুজ কারখানার সনদ। নতুন যোগ হওয়া কোম্পানিগুলো নিয়ে দেশে সবুজ কারাখনার সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ালো ২২০টি।

বুধবার (১২ জুন) তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ এ তথ্য জানিয়েছে।

জানা গেছে, নতুন পরিবেশবান্ধব সনদ পাওয়া কোম্পানি দুটির মধ্যে একটি গাজীপুর কাশিপুর শ্রীরামপুরে অবস্থিত গ্রাফিক্স টেক্সটাইল লিমিটেড। কোম্পানিটি ৭৮ পয়েন্ট অর্জন করে লিড গোল্ড সনদ পেয়েছে। অন্যটি কাশিপুর জারুন (দক্ষিণ) অবস্থিত কটন ক্লাব অ্যান্ড কটন ক্লাউট। কোম্পানিটি ৭১ পয়েন্ট অর্জন করে লিড গোল্ড সনদ পেয়েছে।

বিজিএমইএর তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের ১০০টি পরিবেশবান্ধব সুবজ কারখানার মধ্যে ৫৬টি অর্থাৎ অর্ধেকের বেশি কারখানা বাংলাদেশে। এ তালিকায় সর্বশেষ যোগ হয়েছে আরও ২টি কোম্পানি। নতুন যোগ হওয়া পরিবেশবান্ধব সবুজ কারখানা নিয়ে মোট ২২০টি লিড প্রত্যয়িত কারখানার মধ্যে ৮৪টি প্লাটিনাম রেটেড এবং ১২২টি গোল্ড রেটেড, সিলভার ১০টি এবং সার্টিফায়েড ৪টি কারখানা। এখন বিশ্বব্যাপী শীর্ষ ১০০টি সর্বোচ্চ মানের লিড পরিবেশবান্ধব কারখানার মধ্যে ৫৬টি বাংলাদেশে রয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের ইউএস গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিল (ইউএসজিবিসি) ‘লিড’ নামে পরিবেশবান্ধব স্থাপনার সনদ দিয়ে থাকে। লিডের পূর্ণাঙ্গ রূপ লিডারশিপ ইন অ্যানার্জি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ডিজাইন। এ সনদ পেতে হলে একটি প্রকল্পকে ইউএসজিবিসির তত্ত্বাবধানে নির্মাণ থেকে উৎপাদন পর্যন্ত বিভিন্ন বিষয়ে সর্বোচ্চ মান রক্ষা করতে হয়।

লিড সনদের জন্য ৯টি শর্ত পরিপালনে মোট ১১০ পয়েন্ট রয়েছে। এর মধ্যে ৮০ পয়েন্টের ওপরে হলে ‘লিড প্লাটিনাম’, ৬০-৭৯ হলে ‘লিড গোল্ড’, ৫০-৫৯ হলে ‘লিড সিলভার’ এবং ৪০-৪৯ পয়েন্ট হলে ‘লিড সার্টিফায়েড’ সনদ পাওয়া যায়।

লিড সনদপত্রের জন্য যোগ্যতা অর্জন করা সহজ কাজ নয়, এজন্য গুরুত্বপূর্ণ বিনিয়োগের প্রয়োজন। লিড প্রত্যয়িত হওয়ার জন্য বাংলাদেশের আরও ৫০০টি কারখানা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর »

Advertisement

Ads

Address

© 2024 - Economic News24. All Rights Reserved.

Design & Developed By: ECONOMIC NEWS