হরিপুর (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধিঃ ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুরে বইছে শীতের হিমেল হাওয়া। কয়েক দিন ধরে ঘন কুয়াশার চাদোরে ঢেকে থাকছে পুরো এলাকা । শেষরাত থেকে অনেক বেলা পর্যন্ত চার দিক ঝাপসা হয়ে থাকছে ঘন কুয়াশাই। সেই সঙ্গে ঘন কুয়াশাই ছোট হয়ে আসছে দৃষ্টি সীমা এতে সড়ক মহাসড়কে বাড়ছে দুর্ঘটনা। চরম দুর্ভোগে পড়েছেন শ্রমজীবী মায়ের কোলের শিশু সন্তান,বৃদ্ধ মানুষ সহ গৃহ পালিত পশু পাখি । তারপরও পেটের দায়ে কনকনে ঠান্ডা উপেক্ষা করে খেত খামারে কাজ করছে তাঁরা।
গতকাল শনিবার কুয়শা ও ঠান্ডার মাত্রা ছিল কয়েক দিনের চেয়ে অনেক বেশি। দুপুর ১২টা পর্যন্ত চারপাশ ঘন কুয়াশায় ঢাকা ছিল। দূরপাল্লার বাসসহ অন্যান্য যানবাহনকে আলোজ্বলিয়ে চলাচল করতে দেখা গেছে।এমন পরিবেশেও পারেনি দিনমজুরা বসে থাকতে । এই হাড় কাপানো শীতে মায়ের কোলের শিশু সন্তানদের বৃদ্ধ পুরুষ ও মহিলাদের অনেকে একাধিক বার কাশতে দেখা যায়। নাম প্রকাশ না করার শর্তে জনৈক ব্যক্তি প্রতিবেদকে জানালেন যে, ওজু সেরে নামাজে দাড়ালে অনেক সময় কাস্তে কাস্তে ওজু নষ্ট হয়ে যায়। শীত জনিত কারোনে সর্দি-জ্বর কাশী, ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে।
বেলা দুইটার দিকে উপজেলার দক্ষিন পশ্চিম পাঁচঘরিয়া গ্রামের মোঃ সলেমানকে ও আলম মিয়াকে আলুখতে ছত্রাক নাশক বিষ প্রয়োগ করতে দেখা যায়। অপর দিকে বোরো ধানের বীজতোলাগুলোতে শীত জনিত কারনে ধানের বীজ বিবর্ণ রং ধারন করেছে । বীজ রক্ষা করার জন্য পলিথিন দিয়ে বীজ তোলা ঢেকে রাখতে দেখা যাচ্ছে। লহুচাঁদ গ্রামের মোঃ আমিরুল ইসলাম ও তোফাজ্জল হোসেন রহমত, আরো অনেকে জানালেন যে, এত দামি দামি ঔষধ খাওয়ার পরও সর্দি-কাশি রোগ ভলো হচ্ছে না । এব্যাপারে হরিপুর হাসপাতালের ডাঃ মোঃ মুনিরুলইসলাম খান এর সহিত যোগা যোগ করলে The Economic News 24.com কে জানান যে, শীত জনিত কারনে শিসু রুপীর সংখ্যা বাড়ছে । আমরা তাদের চিকিৎসা দিচ্ছি শিশুরা প্রসাব ও প্রসাব,ও
মলত্যাগ করার পর দ্রুতগতিতে পরিষ্কার করে গরম কাপড় গরম পানি গরম খাবার ব্যাবহার করার জন্য পরামর্শদিয়ে আসছি।
এব্যপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার এ কে এম শরিফুল হক এর সহিত যোগাযোগ করলে Economic News 24 কে বলেন যে, ২৪০০ টি কম্বল পেয়েছি গরিব, দৃপ্ত অসহায় দের মাঝে শীত বস্ত্র বিতরন করছি।
অপর দিকে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা এস এম এ করিম এর সহিত যোগাযোগ করলে প্রতিনিধি কে বলেন যে, ২৪০০টি কম্বল শিত বস্ত্র বিতরন করা হয়েছে আমরা আরো চাহিদা পাঠিয়েছি #
Design & Developed By: ECONOMIC NEWS
Leave a Reply