মহান আল্লাহ সবকিছু সৃষ্টি করেছেন। সাপ, বিচ্ছুও তার সৃষ্টি। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেন, ‘আমাদের প্রভু তিনি, যিনি প্রতিটি জিনিসকে এর আকার (গঠন ও অবয়ব) দান করেছেন। তারপরে একে সঠিক
মহান আল্লাহর সবচেয়ে বড় নেয়ামত হচ্ছে ‘হেদায়েত’। কেউ কাউকে হেদায়েত করতে পারেন না। তবে হেদায়েত লাভের জন্য দোয়া করতে পারেন। এটি করার একচ্ছত্র মালিক মহান আল্লাহ। ‘হেদায়েত’ আরবি শব্দ। এর
যে কোনো কিছু চাইলেই তা হয় না। প্রথমে আল্লাহ তাআলার কাছে চাইতে হয় তারপর চেষ্টা শুরু করতে হয়। তারপর চেষ্টা ও দোয়া দুটোই চালাতে হয়। তাহলে সে কাজে সফল হোক
মহান আল্লাহ সর্বোত্তম অবয়বে মানুষ সৃষ্টি করেছেন। করেছেন সম্মানিত ও মর্যাদাবান। মানুষের প্রতিটি অঙ্গ মহান আল্লাহর দেয়া আমানত। এ আমানত রক্ষা করা মুমিনের দায়িত্ব ও কর্তব্য। আর ট্রান্সজেন্ডার মহান আল্লাহর
প্রবৃত্তির দাসত্ব, লোভ-লালসা, হিংসা-বিদ্বেষসহ মনের পশুত্বকে পরাভূত করার শিক্ষা নিয়ে আবারও এসেছে কোরবানির ঈদ। মহান আত্মত্যাগ, আত্মসমর্পণ এবং নিজেকে উৎসর্গ করার মহিমায় উদ্ভাসিত মুসলিম উম্মাহর বৃহৎ ধর্মীয় উৎসব ঈদুল আজহা
প্রত্যেক সামর্থ্যবান মুসলমানের ওপর পশু কোরবানি ওয়াজিব। একজন সামর্থ্যবান মুসলমানের জন্য ১০ জিলহজ কোরবানির থেকে উত্তম আমল আর কিছু নেই। এ প্রসঙ্গে রাসুল (সা.) বলেছেন, কোরবানির দিন আদম সন্তান যে
ছয় ধরনের গবাদিপশু দিয়ে কোরবানি করা যায়। উট, গরু, মহিষ, ছাগল, ভেড়া ও দুম্বা। তবে, খাওয়া হালাল এমন সব ধরনের পশু দিয়ে কোরবানি করা যায় না। যেমন, হরিণ খাওয়া হালাল
লাখো কণ্ঠে আরাফাতের ময়দানে আজ ধ্বনিত হবে ‘লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক, লাব্বাইকা লা শারিকা লাকা লাব্বাইক, ইন্নাল হাম্দা ওয়ান নিমাতা লাকা ওয়াল মুল্ক, লা শারিকা লাক।’ অর্থাৎ আমি হাজির, হে আল্লাহ
ঈদ অর্থ আনন্দ। এর শাব্দিক অর্থ হলো ‘বারবার ফিরে আসা’। এ দিনটি বারবার ফিরে আসে বলে এর নামকরণ করা হয়েছে ঈদ শব্দ দিয়ে। আল্লাহ তাআলা এ দিনে তার বান্দাকে নেয়ামত
সৌদি আরবের মক্কা নগরীতে শুরু হয়েছে হজের আনুষ্ঠানিকতা। আরবি হিজরি সন ১৪৪৫ এর জিলহজ মাসের ৮ তারিখ আজ। আরবি বর্ষপঞ্জিকার শেষ মাস জিলহজের ৮ তারিখ থেকে শুরু হয় হজ। এরপর