পাকিস্তানের ২৩তম প্রধানমন্ত্রী হলেন পিএমএল-এন নেতা শাহবাজ শরীফ৷ ব্যবসা সংগঠনের নেতৃত্ব, পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব, বিরোধী দলীয় নেতার ভূমিকার পর কঠিন এক সময়ে সরকার প্রধান হলেন তিনি৷ এ ছাড়া দ্বিতীয়বারের মতো
পাকিস্তানের নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন পাকিস্তান মুসলিম লিগ (নওয়াজ) এর প্রেসিডেন্ট শাহবাজ শরিফ। নানা নাটকীয়তার পর বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন তিনি। শাহবাজ দেশটির ২৩তম প্রধানমন্ত্রী হলেন। তিনি দেশটির দুইবারের
পার্লামেন্ট থেকে নিজ দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) সব এমপিসহ পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। সোমবার পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ জাতীয় পরিষদ ভবনে দলের এমপিদের সঙ্গে বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন
পাকিস্তানের নতুন প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনে আজ নিম্নকক্ষ জাতীয় পরিষদে ভোটাভুটি হতে যাচ্ছে। রোববার ছিল এই পদে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ সুযোগ। পাকিস্তানের বিরোধী জোটের প্রার্থী ও পিএমএল-এন সভাপতি শাহবাজ শরীফ এবং
পাকিস্তানে সরকার পরিবর্তনের বিদেশি ষড়যন্ত্র প্রত্যাখ্যান ও ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের প্রতি সংহতি প্রকাশ করে লাখ লাখ মানুষ বিক্ষোভ করেছেন। ইমরান খানের নেতৃত্বাধীন তেহরিকে ইনসাফ পার্টির আয়োজনে রাজধানী ইসলামাবাদের পাশাপাশি
অফিস ছাড়ার একদিন পর ক্ষমতাচ্যুতি নিয়ে প্রথমবারের মতো মুখ খুলেছেন পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। সাবেক এই পাক প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, শাসন পরিবর্তনে বিদেশি ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে আজ পাকিস্তানের স্বাধীনতা সংগ্রাম শুরু
ইমরান খান অনাস্থা ভোটে হেরে যাওয়ার পর পাকিস্তানের নিম্নকক্ষ জাতীয় পরিষদে নতুন প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনে ভোট হতে যাচ্ছে সোমবার (১১ এপ্রিল)। দেশটির ভারপ্রাপ্ত স্পিকার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। ভারপ্রাপ্ত স্পিকার আয়াজ সাদিক
অনাস্থা ভোটে ইমরান খানের নেতৃত্বাধীন সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার পর পাকিস্তান মুসলিম লীগ-পিএমএল (এন) সভাপতি ও বিরোধী জোটের প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী শাহবাজ শরিফ বলেছেন, আমরা কোনো প্রতিশোধ নেব না। আইন ও বিচার
যেমন অনুমান করা হয়েছিল, তেমনটা-ই ঘটল। জাতীয় সংসদে আস্থা-ভোটে হেরে প্রধানমন্ত্রিত্ব খোয়ালেন ইমরান খান। আর এর মাধ্যমে পাকিস্তানের শাসন ব্যবস্থার ধারবাহিকতা-ই যেন রক্ষা করলেন তিনি। সামরিক বাহিনীর কর্তৃত্ব আর জঙ্গীবাদসহ
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের দুই মেয়ে-সহ দেশটির আরও ২০০ ব্যক্তির ওপর নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক অভিযানের পরিপ্রেক্ষিতে ইউরোপীয় ইউনিয়ন মস্কোর বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছে