ডলার–সংকটের মধ্যে ধারাবাহিকভাবে কমছে প্রবাসী আয়। চলতি সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম ১৫ দিনে প্রবাসীরা ৭৩ কোটি ৯৯ লাখ মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা দেশে পাঠিয়েছেন। বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রতি ডলার ১০৯ টাকা
এক সপ্তাহের ব্যবধানে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে গেছে এক দশমিক ৪৭ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের বৃহস্পতিবার রাতের সাপ্তাহিক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা গেছে। ওই তথ্য অনুযায়ী, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ
কড়াকড়ি ও ডলার সংকটের কারণে বিভিন্ন পণ্যের আমদানিতে ঋণপত্র (এলসি) খোলা কমছেই। চলতি বছরের জুলাই-আগস্ট মাসে ভোগ্যপণ্যের এলসি খোলা কমেছে ৩৯ দশমিক ২৫ শতাংশ। একই সময়ে শিল্পের মূলধনী যন্ত্রপাতি, কাঁচামাল,
বাড়তি কোনো টাকা ছাড়াই ঘরে বসে খোলা যায় হিসাব। শহর কিংবা গ্রামে নিমেষেই পাঠানো যায় অর্থ। কেনাকাটা, বিল পরিশোধ, ঋণ গ্রহণসহ যুক্ত হচ্ছে নতুন নতুন নানা পরিষেবা। বিদেশ থেকে আসছে
দেশের অর্থনীতিতে অনেক বেশি অবদান রাখছে কৃষি খাত। লাখ টাকা ঋণ নিয়ে কৃষকদের পড়তে হয় মামলার ফাঁদে। অথচ হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ খেলাপি হয়েও অনেকে থাকেন ধরা-ছোঁয়ার বাইরে। তবে
দেশের রপ্তানি আয়ের তুলনায় আমদানিতে বেশি খরচ করতে হচ্ছে। এর ফলে অর্থবছরের শুরুর মাসেই বাণিজ্য ঘাটতিতে পড়েছে দেশ। সামগ্রিক লেনেদেনের সঙ্গে আর্থিক হিসাবে বড় ঘাটতি দেখা গেছে। ফলে জুলাইয়ে ৬৩
আধুনিক বিশ্বের সাথে তাল মেলাতে দেশে কার্ডের মাধ্যমে লেনদেন বেড়েছে। শুধুমাত্র দেশি মুদ্রায় নয়, বিদেশি মুদ্রায়ও বেড়েছে কার্ডে খরচের প্রবণতা। ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশিরা বিদেশে গিয়ে কার্ড ব্যবহার করে বৈদেশিক মুদ্রায়
টানা তিন দিন বন্ধ থাকতে পারে দেশের সব ব্যাংক, বিমা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান। কারণ চাঁদ দেখা যাওয়ার ওপর নির্ভর করে আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর (বৃহস্পতিবার) পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষ্যে সরকারি
সম্প্রতি দেশের কয়েকটি গণমাধ্যমে সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স ব্যাংক লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী হাবিবুর রহমানের পদত্যাগ সংক্রান্ত খবর প্রকাশিত হয়েছে। তবে এ খবর আদৌ সত্য নয় বলে
এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) ১৩১ কোটি ডলারের আমদানি বিল পরিশোধের পর দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২২ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে এসেছে। এবার জুলাই-আগস্ট সময়ের জন্য সুদসহ এই আমদানি দায় পরিশোধ