বুধবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৫, ১০:৩৫ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ
মালয়েশিয়ার ১০ শর্ত প্রত্যাহার ও ফখরুল ইসলামের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদ বায়রার জাপান বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতালে বিশেষ ছাড়ে চিকিৎসা সেবা পাবেন আইএফআইসি ব্যাংকের গ্রাহক ও কর্মীরা জনগণের সর্বোচ্চ সেবা দেওয়াটাই দেশপ্রেম, বিভাগীয় কমিশনার গাইবান্ধার নবাগত জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মাসুদুর রহমান মোল্লার সাথে জেলার গণমাধ্যম কর্মীদের পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত তারেক রহমানকে নিয়ে ফেসবুকে কটূক্তির অভিযোগে কনটেন্ট ক্রিয়েটর শাহীন মাহমুদের বিরুদ্ধে ঢাকার সাইবার ট্রাইবুনালে মামলা ইস্টার্ন ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ও পরিবারের ব্যক্তিগত এবং ব্যাংক হিসাবে নথিপত্র তলব করে চিঠি দিয়েছে দুদক ভৈরবে চালের কুড়ার বস্তার আড়ালে রাখা ভারতীয় জিরা উদ্ধার গাজীপুরে স্ট্যান্ডার্ড ফিনিশ অয়েল কোম্পানি লিমিটেড কেমিক্যাল কারখানায় আগুন সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের পাশে দাঁড়াতে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ‘উৎস সন্ধ্যা ২০২৫’ দিনাজপুর-১ আসনের বিএনপি-র প্রার্থীর বিরুদ্ধে অপপ্রচারে প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

গণমাধ্যমকর্মীদের সহায়তায় সরকার আন্তরিক

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট : সোমবার, ১৫ মে, ২০২৩
  • ১৭৭ Time View

গণমাধ্যমকর্মীদের যেকোনও সমস্যা সমাধানে সরকার আন্তরিক বলে জানিয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। করোনাসহ বিভিন্ন সংকটে গণমাধ্যমকর্মীদের সহায়তায় সরকার পাশে ছিল জানিয়ে ভবিষ্যতেও পাশে থাকার আশ্বাস দেন তিনি।

সোমবার (১৫ মে) জাপান, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য সফর নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা সরকারে আসার পর গণমাধ্যমকে উন্মুক্ত করেছি। আজ অনেকেই টেলিভিশন ও পত্রিকার মালিক। তাদের অনেক বিত্ত আছে। তাদের কর্মীদের ভালো-মন্দ দেখার মতো তাদের সক্ষমতা আছে। এখানে আমাদের বেশিকিছু করার নেই। এরপরেও যেকোনও যৌক্তিক দাবির বিষয়ে আমাদের জানান। আমরা সর্বাত্মক সহায়তা করবো। তবে এক্ষেত্রে নিজেদের সমস্যা নিয়ে নিজেদের কথা বলার জন্য সাংবাদিকদের পরামর্শ দেন তিনি।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সাংবাদিকতা করেছেন উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নিজেও সাংবাদিকতা করেছেন। এরজন্য আমার গণমাধ্যমকর্মীদের কর্মীদের প্রতি বিশেষ অনুভূতি কাজ করে।  

তিনি আরও বলেন, গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে সরকার খুবই আন্তরিক। এরপরেও কোনও বিষয়ে কিছু বলি না। তুব শুনতে হয় কথা বলার অধিকার সংরক্ষণ করি না। কথা বলার স্বাধীনতা কেড়ে নিয়েছি। কিন্তু মুক্ত গণমাধ্যমের সুযোগ নিয়ে ঠিকই পত্রিকায় তারা লিখতে পারেন, টকশোতে বসেও টক টক কথা বলেন।

শেখ হাসিনা আরও বলেন, ‘আমাদের দেশের কিছু লোক আছে, যারা দেশের ভালো দেখতে পারে না। তারা চোখ থাকতে অন্ধ, কান থাকতেও বধির। হয় এটা তাদের জ্ঞানের অভাব অথবা দূরভিসন্ধি।’

তবে এসব ষড়যন্ত্রে দমে না গিয়ে কাজ করে যাওয়ার কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ২০০৮ সালের বাংলাদেশকে ২০২৩ সালের বাংলাদেশে আমরা টেনে এনেছি। আজকের বাংলাদেশের দিকে নজর দিলেই বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে যায়। আজ আমাদের অতিদরিদ্রের হার ৫.৬। আমরা একে শূন্যে নামিয়ে আনার জন্য কাজ করছি।

তিনি আরও বলেন, কৃষির উৎপাদন বাড়াতে সরকার কাজ করছে। এ কারণে আজ আমরা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। তবে বিএনপি তা চাইতো না। তারা ভিক্ষের জন্য খাদ্য নির্ভরশীলতা অর্জনে বিশ্বাসী ছিল না। তার চাইতো বিদেশ থেকে ভিক্ষে করতে। আমরা ক্ষমতায় আসার পর দেশের কৃষির মেরামত শুরু করি। আজ আমাদের খাদ্য উৎপাদন বেড়েছে। আমরা খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছি।

ডিজিটাল ব্যবস্থাপনায় আজ আমাদের কাজ অনেক সহজ হয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আগামী দিনে আমরা স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে কাজ শুরু করেছি। এটা আমাদের নির্বাচনি ইশতেহার। আমরা স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলতেও কাজ করছি।    

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ কাজ করে বলেই, সবাই পেছনে লাগে। তবে আমরা দমে যাইনি। আমরা দেশকে এগিয়ে নিতে কাজ করে যাচ্ছি। ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে মোবাইলফোনের ব্যবহার নিশ্চিত করেছি। পরবর্তীতে স্যাটেলাইটসহ ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় কাজ করেছি।

তিনি বলেন, আজ গ্রামের কৃষকরাও ফোনের মাধ্যমে কৃষি বিষয়ক সেবা নিতে পারছেন। ডিজিটাল সেবা সেন্টার থেকে তারা দ্রুতই সেবা পাচ্ছেন। এরমধ্য দিয়ে সবক্ষেত্রেই আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। 

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর »

Advertisement

Ads

Address

© 2025 - Economic News24. All Rights Reserved.

Design & Developed By: ECONOMIC NEWS