শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫, ০২:৩৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ
প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ করেছে ওয়াটা কেমিক্যালস প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ করেছে রহিমা ফুড কর্পোরেশন প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ করেছে ন্যাশনাল টিউবস প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ করেছে অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ করেছে বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার সাউন্ডবাংলা-গ্লোবাল এডুকেশন হাব শিক্ষা সম্মাননা অনুষ্ঠিত মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিকে শিক্ষার সকল শাখায় ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি- বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সিলেটের দক্ষিণ সুরমায় ছাগল চুরি ঘটনা মিথ্যা প্রমাণিত, মুক্তি পেল দুই নিরীহ যুবক প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে হাউওয়েল টেক্সটাইল প্রধান উপদেষ্টার ভাষন সংকট সমাধানের পরিবর্তে আরও নিত্যনতুন সংকট সৃষ্টি করবে

রক্তে শর্করার পরিমাণ কম করতে ডায়েটে রাখুন এই ৫ ফল

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ১৭ মে, ২০২২

ডায়াবেটিস হলেই রোগীরা চিন্তায় পড়ে যান। তাঁরা শুধু ভাবতে থাকেন যে কীভাবে রক্তে চিনির পরিমাণ কম করা যায়। ডায়াবেটিস রোগীদের খাওয়া-দাওয়ার ক্ষেত্রে অনেক নিয়ন্ত্রণ থাকে। অন্যান্য খাবারের সঙ্গে সঙ্গে তাঁদের মিষ্টি স্বাদের ফলও খেতে বারণ করা হয়। আবার একেবারে কোনও ফল না খেলেও পুষ্টির অভাব দেখা দিতে পারে। কারণ ফল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অন্যান্য পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ। যদিও ফলে যে চিনি থাকে তা প্রাকৃতিক এবং এতে বিশেষ ক্ষতি হয় না। তবে পাঁচটি ফল আছে যা ডায়াবেটিস থাকলেও নিশ্চিন্তে খাওয়া যায়।

পিচ ফল – পিচ ফলে আছে প্রচুর ফাইবার, ভিটামিন সি, ভিটামিন এ ও পটাসিয়াম। ডায়বেটিস হলে যে অন্যান্য শারীরিক সমস্যা হয় তার বিরুদ্ধেও লড়াই করে পিচফলে উপস্থিত বায়োঅ্যাকটিভ যৌগ। নিয়মিত পিচ খেলে প্রদাহ কমে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে এবং হজমশক্তি উন্নত হয়।

কালোজাম – কালোজাম বা ভারতীয় ব্ল্যাকবেরি বহু যুগ ধরে ডায়বেটিসের প্রতিকার হিসাবে ব্যবহার হয়ে আসছে। এই ফলটিতে শর্করার পরিমাণ কম থাকে এবং সেই কারণেই রোজ খেলেও রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়ে না। কালো ফলের মধ্যে উপস্থিত যৌগ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট স্টার্চকে শক্তিতে রূপান্তর করতে এবং রক্তে শর্করার মাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে।

আপেল – ফাইবার ও পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ আপেল হল আরও একটি ফল যা ডায়াবেটিস রোগীরা খেতে পারে। এই ফলে ফ্রুক্টোজ কম, এটি দ্রবণীয় এবং অদ্রবণীয় উভয় ফাইবারে পরিপূর্ণ। আপেল কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে এবং দীর্ঘ সময়ের জন্য পেট ভর্তি রাখতে সাহায্য করে। আপেলে উপস্থিত ফাইবার হজম প্রক্রিয়া এবং চিনির শোষণকেও ধীর করে দেয়। তার মানে চিনি ধীরে ধীরে রক্তের প্রবাহে প্রবেশ করে এবং রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ায় না।

পেঁপে – পেঁপে খাওয়াও রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতেও সাহায্য করতে পারে। পেঁপে শরীরে হাইপোগ্লাইসেমিক প্রভাব ফেলতে পারে। এই ফলের মধ্যে ফ্ল্যাভোনয়েড রয়েছে, এটি হল একটি প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা রক্তে শর্করাকে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কোষের ক্ষতি প্রতিরোধ করতে পারে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণ করে। পেঁপে কম ক্যালোরিযুক্ত এবং এতে ভিটামিন বি, ফোলেট, পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম আছে।

পেয়ারা – কম ক্যালোরি এবং ফাইবার সমৃদ্ধ ফল পেয়ারা ধীরে ধীরে হজম হয় এবং শরীরের কোষ দ্বারা ধীরে ধীরে শোষিত হয়। এটি অন্যান্য ফলের মতো রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ায় না। এতে কমলালেবুর চেয়ে চার গুণ বেশি ভিটামিন সি রয়েছে। এছাড়া এতে সোডিয়ামের পরিমাণ কম এবং পটাশিয়াম বেশি। এই উপাদাগুলি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি কম করে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর »

Advertisement

Ads

Address

© 2025 - Economic News24. All Rights Reserved.

Design & Developed By: ECONOMIC NEWS