নিজস্ব প্রতিবেদক : চাঁদপুরের মতলব উত্তর থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে উজ্জ্বল মিয়াজী হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি আমির হোসেন কালুকে গ্ৰেপ্তার করা হয়। মতলব উত্তর থানার অফিসার ইনচার্জ মুহাম্মদ শাহজাহান কামাল সার্বিক তত্ত্বাবধানে ও পুলিশ পরিদর্শক(তদন্ত) মোঃ মাসুদ এর তদারকীতে মতলব উত্তর থানায় কর্মরত এসআই/ মোঃ মিজানুর রহমান সঙ্গীয় ফোসসহ মামলা নং- মতলব উত্তর থানার মামলা নং-১৬, তারিখ- ১৩ জুন, ২০২২; ধারা-১৪৩/৩৪১/৪৪৭/৩২৩/৩২৪/৩০৭/৪২৭/৩৭৯/৫০৬/১১৪ পেনাল কোড-১৮৬০ এবং নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলা নং-২৫৬/২১ইং এর পরোয়ানাভুক্ত আসামী আমির হোসেন কালু (৪০), পিতা- আবুল হোসেন বেপারী , গ্রাম- বাহাদুরপুর, উপজেলা/থানা- মতলব উত্তর, জেলা -চাঁদপুরকে গ্রেফতার করেন। এস আই মিজানুর রহমান জানান, আমির হোসেন কালুকে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলায় গ্ৰেপ্তার করে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। তবে, উজ্জ্বল মিয়াজী হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি আমির হোসেন কালু উচ্চ আদালতের জামিনে রয়েছে। চাঁদপুরের উত্তর মতলবের চাঞ্চল্যকর উজ্জল মিয়াজী হত্যা মামলার আসামি তুষার খালাশিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১। শনিবার (১৮ মে) রাজধানীর উত্তরা এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাকে সম্প্রতি হাইকোর্টের ভেতরে এক যুবককে মারধর ও মোবাইল চুরির ঘটনায় দায়ের করা মামলায় রাজধানীর শাহবাগ থানায় হস্তান্তর করে র্যাব-১। বিষয়টি নিশ্চিত করেন শাহবাগ থানার ডিউটি অফিসার। তবে নিহত উজ্জল মিয়াজীর স্বজনদের দাবি, উত্তরা থেকে উজ্জল হত্যা মামলার ৪ আসামি তুষার খালাশি, জজ মিয়া খালাশি, আমির মোল্লাহ ও কবীর খালাশিকে আটক করা হয়েছিল। এ সময় বাবলা ডাকাত পালিয়ে যায়। কিন্তু শুধু তুষার খালাশিকে গ্রেফতার হয়েছে বলেও দাবি করেন তারা। এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে র্যাব ১১ এর অভিযানে থাকা উপ-পরিদর্শক হুমায়ুন কবীরকে একাধিকবার মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলেও তিনি কল রিসিভ করেননি। এর আগে গেল ৪ মে চাঁদপুরের উত্তল মতলবে ব্যবসায়ী উজ্জল মিয়াজীকে নির্মমভাবে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করে হত্যা করে অভিযুক্তরা। এ বিষয়ে চাঁদপুরের উত্তর মতলব থানায় একটি হত্যা মামলাও দায়ের করেন নিহতের বড় ভাই গেলাম কিবরিয়া মিয়াজী। আসামীরা প্রকাশ্যে থাকলেও এ ঘটনায় গত ১ মাসে কোনো আসামিকে স্থানীয় পুলিশ গ্রেফতার করেনি বলেও অভিযোগ নিহতের বড় ভাইয়ের।
Design & Developed By: ECONOMIC NEWS
Leave a Reply