ইসরায়েলের হামলায় ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় আরও ৭২ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্য বেশ কয়েকজন খাদ্য সহায়তার জন্য বিভিন্ন বিতরণকেন্দ্রে অপেক্ষা করছিলেন। অবরুদ্ধ গাজায় প্রতিদিনই মানবিক পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হয়ে
ফিলিস্তিনের রাফা শহরের উত্তরাঞ্চলে ত্রাণ সহায়তার জন্য অপেক্ষারত মানুষের ওপর ইসরায়েলি বাহিনীর গুলিতে অন্তত চারজন নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় গাজাজুড়ে ইসরায়েলি হামলায় আজ রোববার (২৯ জুন) নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে
ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ বলেছেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গাজায় নতুন যুদ্ধবিরতি কার্যকর করতে ‘অত্যন্ত দৃঢ়প্রতিজ্ঞ’। ইইউ নেতাদের বৈঠকের পর ব্রাসেলসে এক সংবাদ সম্মেলনে ম্যাক্রোঁ এই মন্তব্য করেন। ম্যাক্রোঁ জানান,
ইসরায়েলের প্রতি আমেরিকান জনগণের সমর্থন উল্লেখযোগ্য হারে কমে আসছে। একই সঙ্গে দেশটির তরুণ প্রজন্মের মধ্যে বাড়ছে ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ গোষ্ঠী হামাসের জনপ্রিয়তা। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম মারিভ-এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত একটি নতুন জরিপে
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে রোববার (২২ জুন) যুক্তরাষ্ট্র হামলা চালানোর পর ইসরায়েল ইরানের বিরুদ্ধে তাদের সামরিক অভিযান সমাপ্তের চেষ্টা করছে। ইসরায়েল ও আরব দেশের নেতাদের উদ্ধৃতি দিয়ে মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াল স্ট্রিট
সিরিয়ার একটি গির্জায় আত্মঘাতী বোমা হামলায় অন্তত ২০ জন নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। রবিবার (২২ জুন) রাজধানী দামেস্কের কাছে ডুওয়েইলা এলাকার মার এলিয়াস গির্জায় এ ঘটনায় আরও
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন বিমান হামলার পর ইসলামিক রেভোলিউশনারি গার্ড কর্পস (আইআরজিসি) যুক্তরাষ্ট্রকে কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়েছে। রোববার (২২ জুন) কঠোর ভাষায় এক বিবৃতিতে বাহিনীটি বলেছে, আগ্রাসী শক্তিগুলোর ‘প্রতিশোধ থেকে পালানোর
জা উপত্যকাজুড়ে ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ৯২ জন নিহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) ভোর থেকে শুরু হওয়া হামলাগুলোতে খাবারের খোঁজে জড়ো হওয়া অসহায় ফিলিস্তিনিরাও প্রাণ হারিয়েছেন। খবর আল জাজিরার। এর
টানা সপ্তম দিনের মতো ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে পাল্টাপাল্টি হামলা চলছে। ইরানের ফার্স ও তাসনিম বার্তা সংস্থা জানিয়েছে, ইরান আবারও নতুন করে ইসরায়েলের ওপর সিরিজ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম
ইসরায়েলের হাইফা শহরে রাতভর ইরানের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বিধ্বস্ত হয়েছে ইসরায়েলের সবচেয়ে বড় তেল শোধনাগার। এ ঘটনায় তিনজন নিহত হয়েছেন। নিহতদের সবাই শহরের উত্তরে অবস্থিত বাজান তেল শোধনাগার কমপ্লেক্সে কর্মরত