নিজস্ব প্রতিবেদকঃ আজ ১১ ডিসেম্বর সোমবার সংবাদ মাধ্যমে পাঠানো এক বৃবিতিতে হানিফ বাংলাদেশী বলেন দেশের একজন শিক্ষা প্রতিমন্ত্রীর বাসায় ঘুষ লেনদেন হয় সেই টাকা একবছর পরে ফেরত দেওয়া হয়, মন্ত্রী এখনো বহাল তবীয়তে আছেন এটা আইন আদালতের প্রতি বৃদ্ধাআঙ্গুল দেখানোর সমান।
হানিফ বাংলাদেশী বলেন ঘুষ দুর্নীতি বন্ধের দাবিতে ২০১৯ সালে স্ব-শরীরে উপস্থিত হয়ে ৬৪ জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছে এবং দুর্নীতিবাজদের উদ্যেশে প্রতিকী লালকাড় প্রদর্শন করেছি। ২২ সালে দুর্নীতির বিরুদ্ধে স্ব-শরীরে উপস্থিত হয়ে ৪৯৫ উপজেলা নির্বাহীর মাধ্যমে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছি। স্মারকলিপি দিতে গিয়ে ভুক্তভুগি সাধারণ মানুষের হাহাকার দেখেছি এবং তাদের সাথে কথা বলে জেনেছি ঘুষ ছাড়া সরকারী অফিসে কাজ করতে গেলে হয়রানির শিকার হতে হয়।
গতকাল ১০ ডিসেম্বর বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে জানতে পেরেছি ২০২২ সালের ৮ই জুন ৪৮ জনকে চাকরি দেওয়ার জন্য মন্ত্রীর সাথে ৬ কোটি টাকা দফারফা হয় অগ্রীম ৯৪ লাখ টাকা দেওয়া হয়, গত একবছরে একজনেরও চাকরি না হওয়া এবং টাকা ফেরতের না পেয়ে ভুক্তভুগি আবু সুফিয়ান প্রধানমন্ত্রী নিকট লিখিত অভিযোগ করেছেন। মন্ত্রী বলেছেন উনি ঘুষ নেয়নি উনার প্রতিনিধি নিয়েছে, জানার পরে মন্ত্রী এর দায় আড়াতে পারেন না। এই ব্যথতার দায়ে মন্ত্রী পদত্যাগ ও করেননি।
এই মন্ত্রী দীঘ ৫ বছরে এই রকম আরো কত মেধবীকে বঞ্চিত করে টাকার বিনিময়ে চাকুরি দিয়েছেন এবং এই গুরুত্ব পুণ মন্ত্রণালয়ে আর কোন কোন খাতে দুর্নীতি হয়েছে তদন্ত করার জন্য মন্ত্রীকে অপসারণ ও গ্রেপ্তারের দাবি জানাচ্ছি।
Design & Developed By: ECONOMIC NEWS
Leave a Reply