বগুড়া প্রতিনিধি: ১৭ জানুয়ারি বগুড়া জেলা পরিষদ মিলনায়তনে প্রিজাইডিং কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা বলেন, মূলত বাজেট কম থাকায় সিসিটিভি ক্যামেরা দেয়া সম্ভব হচ্ছে না।
হঠাৎ করেই বিএনপির সংসদ সদস্যরা পদত্যাগ করায় এই উপনির্বাচনের জন্য অনেকটাই অপ্রস্তুত পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলে জানান রাশেদা।
নির্বাচনে সিসিটিভি রাখতেই হবে এমন কোনো আইন নেই বলেও জানান এই কর্মকর্তা। যদিও বিভিন্ন সময় ভোট কেন্দ্রে অনিয়মের অভিযোগ ওঠায় এই প্রযুক্তির ব্যবহারকে ইতিবাচক হিসেবেই দেখছে কমিশন।
আসন্ন ১ ফেব্রুয়ারির উপনির্বাচনে সিসিটিভি না থাকলে কীভাবে মনিটরিং করা হবে। এমন প্রশ্নের জবাবে গণমাধ্যমের প্রশংসা করে নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা বলেন, আপনাদের চোখ দিয়ে আমরা দেখব। সিসিটিভি প্রযুক্তি আসার আগেও তো সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে।
উপনির্বাচনে কেউ অনিয়ম করলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন দেন তিনি। যদিও ভোট গ্রহণের দিন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে জেলা পুলিশের সাথে গোয়েন্দা পুলিশ এবং স্ট্রাইকিং ফোর্স মাঠে থাকবে বলে জানান।
প্রার্থীদের আচরণবিধি মেনে প্রচার-প্রচারণা করার দিক নির্দেশনা দেয়াসহ সুষ্ঠু নির্বাচন করার জন্য নির্বাচন কমিশনকে সহায়তা করার আহবান জানানো হয়।
জাতীয় নির্বাচনে বিএনপির আসবে কি না তা জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা চেষ্টা করছি তাদের সাথে সংলাপের মাধ্যমে নির্বাচনে আনা যায় কি-না।
Design & Developed By: ECONOMIC NEWS
Leave a Reply