মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১:২১ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ
টিসিবির পরিবেশক নিয়োগ শুরু হলো ৩৬ জেলায় বিএনপির প্রস্তুতি শেষ, তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনের অপেক্ষা নির্বাচনের আগে সহিংসতা ও চোরাগোপ্তা হামলার মাধ্যমে দেশে অস্থিরতা সৃষ্টির অপচেষ্টা চলছে: প্রধান উপদেষ্টা আলমডাঙ্গায় জামায়াতের উদ্যোগে বিজয় দিবস উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার বিজয় র‌্যালী অনুষ্ঠিত মহান বিজয় দিবসে জাতীয় স্মৃতিসৌধে বাংলাদেশ গণমুক্তির পার্টি (বিজিপি)’র শ্রদ্ধা নিবেদন নরসিংদীর শিবপুর প্রশাসন এর উদ্যোগে বিজয় দিবস পালিত ময়মনসিংহে সমাজ রূপান্তর সাংস্কৃতিক সংঘের নানান কর্মসূচিতে বিজয় দিবস পালন চার মাস ধরে রফতানি আয় হ্রাস, বিপরীতে বেড়েছে আমদানি ব্যয় চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন ওসমান হাদি, নিবিড় পর্যবেক্ষণে চিকিৎসকরা

ইসি গঠন বিল পাস

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ২৭ জানুয়ারী, ২০২২
  • ৫৭৭ Time View

নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠন বিল জাতীয় সংসদে পাস হয়েছে। আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বৃহস্পতিবার (২৭ জানুয়ারি) সংবিধানের ১১৮(১) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ বিল-২০২২’ বিলটি পাসের প্রস্তাব করেন। পরে তা কণ্ঠভোটে পাস হয়।

এর আগে বিরোধীদলীয় কয়েকজন এমপি বিলটি জনমত যাচাই-বাছাইয়ের জন্য কমিটিতে পাঠানোর প্রস্তাব তুললে তা নাকচ হয়ে যায়। এছাড়া বিরোধীদলের অনেকগুলো সংশোধনী গ্রহণ করা হয়। এগুলোর মধ্যে একটি হলো সার্চ কমিটিতে থাকবেন একজন নারী।

এর আগে সকালে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদের বৈঠক শুরু হয়। সংসদে উত্থাপিত এ বিলটি অধিকতর পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়। কমিটি উত্থাপিত বিলে দুটি সংশোধনী এনে পাসের সুপারিশ করলে ধারা দুটি সংশোধন করে বিলটি পাস হয়। এখন রাষ্ট্রপতি সই করার পর গেজেট আকারে প্রকাশ হলেই প্রথমবারের মতো প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার নিয়োগে আইন পাবে বাংলাদেশ।

উল্লেখ্য, প্রথমে বিলের নাম ছিল, ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ বিল’। সংসদে সংশোধনী প্রস্তাব গ্রহণের মাধ্যমে এখন নাম হয়েছে ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং অনান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ বিল’।

গত রোববার বিলটি সংসদে উত্থাপন করে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। পরে বিলটি পরীক্ষা করে ৭ দিনের মধ্যে সংসদে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়েছিল।

প্রসঙ্গত, বর্তমান নির্বাচন কমিশনের মেয়াদ শেষ হচ্ছে আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর »

Advertisement

Ads

Address

© 2025 - Economic News24. All Rights Reserved.

Design & Developed By: ECONOMIC NEWS