বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:১৮ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ
মঈনুল কবীর এসবিএসি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছাড়াই ডিএসই পর্ষদে ২ পরিচালক নির্বাচিত ৬৬ হাজার কোটি টাকার বেশি সম্পদ ফ্রিজ ও সংযুক্ত করা হয়েছে বিদেশি বিনিয়োগে বাংলাদেশে ধারাবাহিক সংস্কার চলছে: প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস ত্রিশালে অবৈধ দোকানপাট অপসারণে মোবাইল কোর্ট পরিচালিত গ্রাহকের আমানত ফেরতের দায় ব্যাংকের ওপরই: কেন্দ্রীয় ব্যাংক কিশোরগঞ্জ-৬ (ভৈরব-কুলিয়ারচর) বিএনপি মনোনীত শরীফুল আলমের পক্ষে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ ডাইমেনসিটি ৯৫০০–এর শক্তিতে ভিভো এক্স৩০০ প্রো ময়মনসিংহে মহান বিজয় দিবস-২০২৫ উপলক্ষে পুলিশ বীর মুক্তিযোদ্ধাবৃন্দের সংবর্ধনা অনুষ্টান অনুষ্ঠিত Price Sensitive Information of BDCOM Online Ltd.

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলি না চালানোর নির্দেশনা চেয়ে রিটের শুনানি পেছাল

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট : বুধবার, ৩১ জুলাই, ২০২৪
  • ১১৬ Time View

কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের ওপর গুলি না চালানোর নির্দেশনা এবং ডিবি হেফাজত থেকে ছয় সমন্বয়কের মুক্তির নির্দেশনা চেয়ে রিটের শুনানি ও আদেশের তারিখ পেছালো।

বুধবার (৩১ জুলাই) বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি এস এম মাসুদ হোসেন দোলনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে রিটটির শুনানির জন্য নির্ধারিত ছিল। তবে বিচারপতি এস এম মাসুদ হোসেন দোলন ছুটিতে থাকায় আজ শুনানি অনুষ্ঠিত হয়নি। আদালতের সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

বুধবার (৩১ জুলাই) সকালে সংশিষ্ট আদালতের কনিষ্ঠ বিচারপতি এস এম মাসুদ হোসেন দোলন প্রধান বিচারপতির কাছে ছুটি নেন। সেখানে অসুস্থতার কারণ দেখান তিনি। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে প্রধান বিচারপতির দপ্তর।

এর আগে গত সোমবার (২৯ জুলাই) কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের ওপর গুলি না চালানোর নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়। একইসঙ্গে রিট আবেদনে কোটা আন্দোলনের ছয় সমন্বয়ককে ডিবি হেফাজত থেকে মুক্তির নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মানজুর আল মতিন প্রীতম ও আইনুন্নাহার সিদ্দিকা লিপি এই রিট দায়ের করেন। রিটে মন্ত্রিপরিষদ সচিব, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সচিব, পুলিশ মহাপরিদর্শক, সেনাবাহিনী প্রধানসহ সংশ্লিষ্টদের বিবাদী করা হয়।

গতকাল মঙ্গলবার রিটটির শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার সারা হোসেন, অ্যাডভোকেট জেড আই খান পান্না, ব্যারিস্টার অনীক আর হক, অ্যাডভোকেট মানজুর আল মতিন প্রীতম প্রমুখ। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এস এম মুনীর, অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ মো. মোরসেদ ও অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার মেহেদী হাছান চৌধুরী।

এদিন শুনানিতে আদালত বলেন, সব মৃত্যুই দুঃখজনক। কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সহিংসতা ও মানুষের মৃত্যুর ঘটনায় আমরা লজ্জিত। সংবিধান ও আইনে সব বিষয় লেখা আছে। কিন্তু আমরা কেউ সংবিধান, আইন মেনে চলছি না।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর »

Advertisement

Ads

Address

© 2025 - Economic News24. All Rights Reserved.

Design & Developed By: ECONOMIC NEWS