শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৫, ১১:৫৫ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ
প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ করেছে ওয়াটা কেমিক্যালস প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ করেছে রহিমা ফুড কর্পোরেশন প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ করেছে ন্যাশনাল টিউবস প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ করেছে অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ করেছে বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার সাউন্ডবাংলা-গ্লোবাল এডুকেশন হাব শিক্ষা সম্মাননা অনুষ্ঠিত মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিকে শিক্ষার সকল শাখায় ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি- বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সিলেটের দক্ষিণ সুরমায় ছাগল চুরি ঘটনা মিথ্যা প্রমাণিত, মুক্তি পেল দুই নিরীহ যুবক প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে হাউওয়েল টেক্সটাইল প্রধান উপদেষ্টার ভাষন সংকট সমাধানের পরিবর্তে আরও নিত্যনতুন সংকট সৃষ্টি করবে

সপ্তাহের ব্যবধানে রিজার্ভ কমেছে ১১ কোটি ডলার

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট : শনিবার, ২১ অক্টোবর, ২০২৩

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বা মজুত প্রতিনিয়ত কমছে। এবারে এক সপ্তাহের ব্যবধানে রিজার্ভ কমেছে প্রায় ১১ কোটি ডলার। এতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে রিজার্ভের পরিমাণ কমে ২১ বিলিয়ন বা ২ হাজার ১০০ কোটি মার্কিন ডলারের নিচে নেমে গেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদনে রিজার্ভের এ চিত্র পাওয়া গেছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাবপদ্ধতি বিপিএম ৬ অনুসরণ করলে গত বুধবার বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ২ হাজার ৯৬ কোটি ডলার, যা এর এক সপ্তাহ আগে অর্থাৎ ১১ অক্টোবর ছিল ২ হাজার ১০৭ কোটি ডলার।

২০২১ সালের আগস্টে বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজস্ব হিসাবপদ্ধতি অনুযায়ী, বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বা রিজার্ভ ছিল ৪ হাজার ৮০০ কোটি বা ৪৮ বিলিয়ন ডলারের বেশি। গত বছরের ১৮ অক্টোবর সেই রিজার্ভ কমে হয় ৩ হাজার ৬১১ কোটি ডলার। গত বুধবার তা ২ হাজার ৬৬৮ কোটি ডলারে নেমেছে। যদিও আইএমএফ হিসাবপদ্ধতি বিপিএম ৬ অনুযায়ী, রিজার্ভ ২ হাজার ৯৬ কোটি ডলার বলে মনে করা হয়।

এর বাইরে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিট বা প্রকৃত রিজার্ভের আরেকটি হিসাব রয়েছে, যা শুধু আইএমএফকে দেওয়া হয়। সেই হিসাব প্রকাশ করা হয় না। আইএমএফ সূত্রে জানা গেছে, সেই হিসাবে দেশের প্রকৃত রিজার্ভ এখন ১ হাজার ৭০০ কোটি বা ১৭ বিলিয়ন ডলারের কম।

বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে এখন যে প্রকৃত রিজার্ভ আছে, তা দিয়ে শুধু তিন মাসের আমদানি খরচ মেটানো যাবে, অন্য কোনো খরচ নয়। সাধারণত একটি দেশের কাছে ন্যূনতম তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর সমান রিজার্ভ থাকতে হয়। সেই হিসাবে বাংলাদেশ এখন শেষ প্রান্তে রয়েছে। একটি দেশের অর্থনীতির অন্যতম একটি সূচক হলো বৈদেশিক মুদ্রার এই রিজার্ভ।

বাংলাদেশের জন্য আইএমএফের ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ অনুমোদনের ক্ষেত্রে বেশ কয়েকটি শর্তের মধ্যে অন্যতম একটি হচ্ছে, আগামী ডিসেম্বরে প্রকৃত রিজার্ভ ২ হাজার ৬৮০ ডলারে থাকতে হবে। বাংলাদেশ অবশ্য আইএমএফকে ইতিমধ্যে জানিয়ে দিয়েছে যে শর্ত অনুযায়ী রিজার্ভ রাখতে যাবে না। এরই পরিপ্রেক্ষিতে আইএমএফ শর্ত শিথিল করেছে। নতুন লক্ষ্যমাত্রা হচ্ছে, ডিসেম্বরের মধ্যে প্রকৃত (নিট) রিজার্ভ রাখতে হবে ১ হাজার ৮০০ কোটি এবং আগামী জুনের মধ্যে তা ২ হাজার কোটি ডলারে উন্নীত করতে হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর »

Advertisement

Ads

Address

© 2025 - Economic News24. All Rights Reserved.

Design & Developed By: ECONOMIC NEWS