নিজস্ব প্রতিনিধিঃ তামাক একটি প্রাণঘাতী দ্রব্য। তামাকের পক্ষে বলার মতো একটি শব্দও নেই। বাংলাদেশে প্রায় ৩ কোটি ৭৮ লাখ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ (১৫ বছর বা বেশি) তামাক ব্যবহার করে থাকে। অন্যদিকে ৩ কোটি ৮ লক্ষ মানুষ ধূমপান না করে বিভিন্ন গণপরিবহন ও পাবলিক প্লেসে প্রতিনিয়ত পরোক্ষ ধূমপানের শিকার হচ্ছে ১০-১৫ বছরের অন্যদের মধ্যে শতাংশ হারে তামাকের ব্যবহার আমরা দেখতে পাই। টোবাকো এটলাস ২০১৮ -এর তথ্যমতে প্রতিবছর বাংলাদেশে ১ লক্ষ ৬১ হাজারের বেশি মানুষ অকাল মৃত্যু বরণ করেন। তামাকের এই সর্বগ্রাসী আগ্রাসনকে আমরা তামাক মহামারী হিসাবেই গণ্য করছি।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা তামাকের ভয়াবহতার বিষয়টি অনুধাবন করে ২০১৬ সালে সাউথ এশিয়ান স্পিকারে শীর্ষ সম্মেলন টেকসই উ এ অর্জন বিষয়ক অনুষ্ঠানে ব্যক্ত করেন যে, ২০৪০ সালের মধ্যে তিনি দেশকে তামাকমুক্ত করবেন। এই শক্ষা অর্জনে কর কাঠামোকে চেপে সাজানোর পাশাপাশি তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনকে আরো শক্তিশালী করতে আন্তর্জাতিক কনভেনশন অর্থাৎ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন অন টোব্যাকো কন্ট্রোল (এফসিটিসি) সাথে আইনটিকে সাম্যস্যপূর্ণ করে সংশোধনের বিষয়েও তিনি নকশা প্রদান করেন।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর তামাকমুক্ত দেশ গড়ার পাতাকে বাহনের পথে এগিয়ে নিতে জাতীয় ভাষাক নিয়ে সে কথা সরকারের ও পরিবার কল্যাণ গেল নিনভাবে কাজ করে যাচ্ছে। যাহা লয় সম্প্রতি ধূমপান ও তামাক ( আইন ২০০০ (২০১০ সালে সংশোধিত)-এর অন্য একটি খসড়া প্রণয়ন করেছে। এড়াতে তামাক নিয়ে নাগরিক সমাজের প্রস্তাবনাগুলো সুন্দরভাবে প্রতিণিত হয়েছে। এজন্য স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়কে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
খসড়াটির উপর স্টেকহোল্ডারদের মতামতের জন্য ১৬ জুলাই 20২২তারিখ পর্যন্ত তামাক নিয়ন্ত্রণ দেশের বয়েকরইটে এটা উন্মুক্ত করে দেয়া হয়েছিলো। সময়োচিত সংশোষণী গুলো ই করেছে। ১৫ বারেরও বেশি না এই ধরতি তাদের পূর্ণ সমর্থনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়ে দিয়েছেন। এদের মধ্যে ১৫৫ জন মান সাম সদস্য চান। আরও আছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উত্তা, -ক্ষে গবেষক। পাশাপাশি জীবনের মধ্যে আনতে সমর্থন জানিয়েছেন। বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক ম বাংলাদেশ শত মালিকদের সমিতি, শ্রমিকদের কাছ থেকেও সমর্থন আদায় শেন হয়ছে। সাংবাদিকদের সাথের পাশাপাশি এককভাবে অনেক প্রতিবেশ সাংবাদিকও ইতোমধ্যে স ন করেছেন। পাশাপাশি মাঠপর্যায়ে উন্নয়ন নিয়ে কাজ করছে এমন এনজিওগুলোর কাছ থেকেও ব্যাপকভিত্তিক স করা গেছে বলে আনুষ্ঠানিকভাবে এটিকে সমর্থ গেছে।
-এম এস আই
Design & Developed By: ECONOMIC NEWS
Leave a Reply