শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৫, ০৮:০৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ
৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ইতালির রোমে জিয়া সাইবার ফোর্স (ZCF) ইতালি শাখার উদ্যোগে আলোচনা সভা ও অফিস উদ্বোধন অনুষ্ঠিত হয়েছে Financial Statements (Q1) of Monno Fabrics Limited ২৮ প্রতিষ্ঠানের নেগেটিভ ইক্যুইটি, আনরিয়েলাইজড লস প্রভিশন সংরক্ষণ ও সমন্বয় করার সময়সীমা বৃদ্ধি প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ করেছে বারাকা পাওয়ার ফার কেমিক্যালের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ করেছে শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ করেছে সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ করেছে আরগন ডেনিমস প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ করেছে তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ করেছে স্টাইলক্রাফ্ট

বাংলাদেশে পিয়াজের বাজারে অস্থিরতা

মোহাম্মদ আলী স্বপন
  • আপডেট : বুধবার, ১ নভেম্বর, ২০২৩

বিশেষ প্রতিনিধি: ভারত বাংলাদেশে পিয়াজের রপ্তানীতে সর্বনিম্ন মূল্যসীমা প্রতি টন রপ্তানী দর দ্বিগুণ করে ৮০০ মার্কিন ডলার নির্ধারণ করে দিয়েছে। এ কারণে বাংলাদেশের পিয়াজের বাজারে বিরাজ করছে অস্থিরতা। পিয়াজ রপ্তানীতে মূল্যসীমা বেধে দেওয়ায় প্রতিকেজি পিয়াজ আমদানীতে বাংলাদেশী টাকায় ব্যয় হবে প্রায় ৯২ টাকা।

পিয়াজ আমদানীকারকরা জানায়, এলসির মূল্যসীমা বেধে দেয়ার আগে প্রতিটন পিয়াজ আমদানীর ঋণপত্র খোলা হতো ২০০ থেকে ৩০০ ডলারের মধ্যে। পিয়াজ আমদানীতে আমদানী শুল্ক না থাকায় ২০-২৫ টাকার মধ্যে প্রতি কেজি পিয়াজ আমদানী করা যেত। ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক ৮০০ ডলার বেধে দেওয়ায় এখন তা দাঁড়াবে ৯০ টাকার উপরে।

চলতি বছরে ভারতে পিয়াজের ফলন কম হওয়াসহ ভারতের বেশ কিছু রাজ্যে বন্যায় হঠাৎ করেই পিয়াজের দাম বেড়েছে। অভ্যন্তরীণ বাজারে দাম কমানোর লক্ষ্যেই পিয়াজ রপ্তানীতে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত সরকার।

যা গত সোমবার থেকে কার্যকর হয়েছে। আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এই নির্দেশনা কার্যকর থাকবে। এখন থেকে নতুন এলসি বা ঋণপত্র ৮০০ মার্কিন ডলারের নিচে গ্রহণ করবে না ভারত। আর যেগুলো আগে খোলা আছে সেগুলোকেও নতুন করে ৮০০ মার্কিন ডলারে করতে হবে।

এদিকে, গত ২৩ অক্টোবরে পর বেনাপোল বন্দর দিয়ে আসেনি ভারতীয় পিয়াজ। ফলে কয়েক দফায় বাজারে বেড়েছে দাম। ৮০ টাকা থেকে বেড়ে দু’দিনের ব্যবধানে প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ১২০ থেকে ১৩০ টাকায়। ফলে মোকাম থেকেও পিয়াজ মিলছে না বলে জানান ব্যবসায়ীরা।

পেট্রাপোল সিএন্ডএফ এজেন্টের নেতা কার্তিক চক্রবর্তী মোবাইল ফোনে জানান, গত ২৮ অক্টোবর শনিবার ভারতের কেন্দ্রীয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এক আদেশে পিয়াজ রপ্তানীর ক্ষেত্রে আমদানী ঋণপত্র বা এলসি মূল্য ৮০০ ডলার বেধে দেওয়ায় বেনাপোল বন্দর দিয়ে পিয়াজ রপ্তানী সম্পূর্ণরূপে বন্ধ হয়ে গেছে।

জানা গেছে, বেনাপোল বাজারের আমদানীকারক ডলার সংকটের কারণে এমনিতেই ব্যাংক এলসি দিচ্ছে না। অতিরিক্ত মূল্য পরিশোধ করে নতুন এলসি করা বেশ কঠিন হয়ে পড়বে। গত ৫ দিন আগে ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সার্কুলার জারির খবর ছড়িয়ে পড়ায় ইতোমধ্যে বাজারে উচ্চ মূল্যে পিয়াজ বিক্রি হচ্ছে। পিয়াজ আমদানীতে বিকল্প দেশ না খুঁজে ভারতের দিকে তাকিয়ে থাকলে বাজার আরও অস্থির হয়ে পড়বে মনে করা হচ্ছে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর »

Advertisement

Ads

Address

© 2025 - Economic News24. All Rights Reserved.

Design & Developed By: ECONOMIC NEWS