বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ০২:১০ পূর্বাহ্ন

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের শিক্ষা প্রদানের লক্ষ্যে ইউসেপ ও এমটিবি ’র চুক্তি স্বাক্ষর

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট : বুধবার, ১৯ জানুয়ারী, ২০২২

ইউসেপ বাংলাদেশ খুলনা অঞ্চলের অধীনে ইউসেপ-এমটিবি ফাউন্ডেশন জোহারা সামাদ টেকনিক্যাল স্কুল-এ ‘এক্সপ্যান্ডেড এডুকেশন অপরচুনিটি ফর আন্ডারপ্রিভিলেজড চিলড্রেন ইন বাংলাদেশ’ মডেল বাস্তবায়নে সহায়তা করার জন্য এমটিবি ফাউন্ডেশন সম্প্রতি ইউসেপ বাংলাদেশের সাথে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে।

এমটিবি’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী, সৈয়দ মাহবুবুর রহমান, অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও গ্রুপ চীফ রিস্ক অফিসার, চৌধুরী আখতার আসিফ এবং উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও ক্যামেলকো, রেইস উদ্দীন আহমদের উপস্থিতিতে মো. আবদুল করিম, নির্বাহী পরিচালক, ইউসেপ বাংলাদেশ এবং সামিয়া চৌধুরী, ভারপ্রাপ্ত সিইও, এমটিবি ফাউন্ডেশন, নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন।

দিদারুল আনাম চৌধুরী, পরিচালক, প্রোগ্রাম অ্যান্ড ইনোভেশন, মো.ইকবাল হোসেন, পরিচালক, পিপল অ্যান্ড অপারেশন, নাজমুন নাহার, পরিচালক, ফিন্যান্স অ্যান্ড কমপ্লাইয়্যান্স, মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন, উপ-পরিচালক, প্রোগ্রাম অ্যান্ড ইনোভেশন এবং মো. শাহারিয়ার আলম, উপ-পরিচালক, রিসোর্স মোবিলাইজেশন, ইউসেপ বাংলাদেশ সহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগন এই চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

সমোঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে মো. আবদুল করিম, নির্বাহী পরিচালক, ইউসেপ বাংলাদেশ উল্লেখ করেন যে, ইউসেপ বাংলাদেশ সুবিধাবঞ্চিত শিশু ও তরুণদের কারিগরি ও জীবনমুখী শিক্ষা প্রদান করে পরিবর্তনশীল চাহিদার সাথে খাপ খাইয়ে নিয়ে ২১ শতকের বৈশ্বিক নাগরিক হিসেবে নিজেদের গড়ে তুলতে সহায়তা প্রদান করছে। কারিগরি শিক্ষার উপর সরকারের অগ্রাধিকার এজেন্ডার ভিত্তিতে এই প্রকল্পটি ইউসেপ দ্বারা গৃহীত হয়েছে। এই প্রয়াসে সমর্থন ও আস্থা প্রদর্শনের জন্য এমটিবি ফাউন্ডেশন-এর প্রতি তিনি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেছেন।

এসময়ে এমটিবি ফাউন্ডেশনের ভারপ্রাপ্ত সিইও সামিয়া চৌধুরী বলেন, সুবিধাবঞ্চিতদের জন্য শিক্ষা এমটিবি ফাউন্ডেশনের জন্য একটি অগ্রাধিকার খাত। এই গুরুত্বপূর্ণ অংশীদারিত্বের মাধ্যমে, ইউসেপ-এমটিবি ফাউন্ডেশন জোহারা সামাদ টেকনিক্যাল স্কুলের ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত ২৫০ জন শিক্ষার্থীদেরকে সাধারণ ও প্রযুক্তিগত শিক্ষা প্রদান করবে। এই চুক্তি স্বাক্ষরের ফলে শিক্ষার্থী ঝরে পড়ার সংখ্যাও হ্রাস পাবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর »

Advertisement

Ads

Address

© 2025 - Economic News24. All Rights Reserved.

Design & Developed By: ECONOMIC NEWS