শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৫, ০২:৪৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ
৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ইতালির রোমে জিয়া সাইবার ফোর্স (ZCF) ইতালি শাখার উদ্যোগে আলোচনা সভা ও অফিস উদ্বোধন অনুষ্ঠিত হয়েছে Financial Statements (Q1) of Monno Fabrics Limited ২৮ প্রতিষ্ঠানের নেগেটিভ ইক্যুইটি, আনরিয়েলাইজড লস প্রভিশন সংরক্ষণ ও সমন্বয় করার সময়সীমা বৃদ্ধি প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ করেছে বারাকা পাওয়ার ফার কেমিক্যালের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ করেছে শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ করেছে সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ করেছে আরগন ডেনিমস প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ করেছে তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ করেছে স্টাইলক্রাফ্ট

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানি কমেছে ২৪.৭৫ শতাংশ

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট : রবিবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৩

বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের একক বৃহত্তম বাজার যুক্তরাষ্ট্রে চলতি বছরের জানুয়ারি- অক্টোবর সময়ে পোশাক রপ্তানি ২৪ দশমিক ৭৫ শতাংশ কমে ৬ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।

কারণ, দেশটির আমদানি- কারকদের কাছে এখনো পুরোনো পোশাকের মজুত থেকে গেছে। যুক্তরাষ্ট্রের অফিস অব টেক্সটাইল অ্যান্ড অ্যাপারেলের (ওটেক্সা) তথ্য অনুযায়ী, গত বছরের জানুয়ারি-অক্টোবর সময়ে যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানি থেকে আয় হয়েছিল ৮ দশমিক ৪৪ বিলিয়ন ডলার।

উল্লেখ্য, টেক্সটাইল ও পোশাক রপ্তানি একসঙ্গে বিবেচনা করা হয় তাহলে আয় দাঁড়াবে ৬ দশমিক ৫১ বিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরের তুলনায় ২৫ দশমিক ২৫ শতাংশ কম।

গত বছর বাংলাদেশি রপ্তানিকারকরা যুক্তরাষ্ট্রে ১০ দশমিক ০২ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পোশাক রপ্তানি করেছে, যা এক বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। ওটেক্সার তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের জানুয়ারি-অক্টোবর সময়ে যুক্তরাষ্ট্রের সামগ্রিক পোশাক আমদানি ২২ দশমিক ৭১ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৬৭ দশমিক ২৬ বিলিয়ন ডলারে। টেক্সটাইল ও পোশাক উভয় পণ্য মিলিয়ে ২১ দশমিক ৪৬ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৯০ দশমিক ০৪ বিলিয়ন ডলারে। সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, চলমান উচ্চ মূল্যস্ফীতি ও দেশটির পোশাকের খুচরা বিক্রেতা এবং ব্র্যান্ডের দোকানগুলোতে পুরোনো পণ্যের মজুত থাকায় যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি পোশাকের রপ্তানি কমছে।

এছাড়া, যুক্তরাষ্ট্রের খুচরা পোশাক বিক্রেতা ও ব্র্যান্ডগুলো করোনার ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে প্রচুর পোশাক পণ্য আমদানি করেছিল। কিন্তু, ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধের প্রভাবে মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি পাওয়ায় চাহিদা অনুযায়ী বিক্রি বাড়েনি। পোশাক রপ্তানিকারকরা বলছেন, মূল্যস্ফীতির কারণে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসায়ীরা রপ্তানি করা পোশাক বিক্রি করতে পারছেন না। একই সঙ্গে মার্কিন খুচরা বিক্রেতা ও ব্র্যান্ডগুলো গত বছর প্রচুর গার্মেন্টস পণ্য আমদানি করেছে।

ন্যাশনাল রিটেইল ফেডারেশন (এনআরএফ) সম্প্রতি পূর্বাভাস দিয়েছে, নভেম্বর ও ডিসেম্বরের ছুটির মৌসুমে ভোক্তাদের ব্যয় রেকর্ড স্তরে পৌঁছাবে এবং ২০২২ সালের চেয়ে ৩ শতাংশ থেকে ৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ৯৫৭ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার থেকে ৯৬৬ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলারের মধ্যে থাকবে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর »

Advertisement

Ads

Address

© 2025 - Economic News24. All Rights Reserved.

Design & Developed By: ECONOMIC NEWS