শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫, ১২:৪৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ
প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ করেছে ওয়াটা কেমিক্যালস প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ করেছে রহিমা ফুড কর্পোরেশন প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ করেছে ন্যাশনাল টিউবস প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ করেছে অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ করেছে বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার সাউন্ডবাংলা-গ্লোবাল এডুকেশন হাব শিক্ষা সম্মাননা অনুষ্ঠিত মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিকে শিক্ষার সকল শাখায় ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি- বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সিলেটের দক্ষিণ সুরমায় ছাগল চুরি ঘটনা মিথ্যা প্রমাণিত, মুক্তি পেল দুই নিরীহ যুবক প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে হাউওয়েল টেক্সটাইল প্রধান উপদেষ্টার ভাষন সংকট সমাধানের পরিবর্তে আরও নিত্যনতুন সংকট সৃষ্টি করবে

রিজার্ভ থেকে আর ডলার বিক্রি করবে না কেন্দ্রীয় ব্যাংক

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ৭ নভেম্বর, ২০২৩

দীর্ঘদিন ধরে ডলারের বাজারে অস্থিরতা চলছে। সংকট কাটাতে ধারাবাহিকভাবে রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি করছিলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তবে রিজার্ভ থেকে আর কোনো ডলার বিক্রি করবেন না বলে জানিয়েছেন ব্যাংকটির গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার।

সোমবার (৬ নভেম্বর) ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের (ইআরএফ) নেতাদের সঙ্গে এক বৈঠকে গভর্নর এসব কথা বলেন।

গভর্নর বলেন, রিজার্ভ থেকে আর কোনো ডলার বিক্রি করা হবে না। এতদিন রিজার্ভ থেকে ব্যাপক সাপোর্ট দেওয়া হয়েছে। তবে সামনের দিনগুলোতে এরকম সুবিধা আর দিবো না।

এসময় উপস্থিত ছিলেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের সচিব ড. খায়েরুজ্জামান মজুমদার, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব মোহাম্মদ সলিমুল্লা, ডেপুটি গভর্নর এবং ইআরএফের সভাপতি মোহাম্মদ রেফায়েত উল্লাহ ও সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম প্রমুখ।

গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার বলেন, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণ আগামী মাসের ডিসেম্বরে পাওয়া যাবে। তার আগের দিন দাতা সংস্থাটির পর্ষদ সভায় ঋণ অনুমোদন হবে। আর স্টাফ পর্যায়ে ঋণের চুক্তি হওয়ায় এ ঋণ পাওয়া নিয়ে বিন্দুমাত্র সংশয়ের অবকাশ নেই।

অর্থপাচার প্রসঙ্গে গভর্নর বলেন, হুন্ডির চেয়ে ব্যবসার আড়ালে কমপক্ষে ১০ গুণ বেশি অর্থপাচার হয়। যেমন- দুবাইতে ১৩ হাজার বাংলাদেশি কোম্পানি রয়েছে। এগুলো পাচারের অর্থে গড়া প্রতিষ্ঠান। একইভাবে পর্তুগালে আড়াই হাজার প্রতিষ্ঠান গড়া হয়েছে। অর্থের উৎস কিন্তু পাচার।

তিনি বলেন, আগে প্রতি মাসে প্রায় দেড় বিলিয়ন ডলার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে পাচার হতো। পরবর্তীসময়ে নজরদারি বাড়ানো হয়। কিন্তু এলসির পরিমাণ কমেনি। এজন্য এলসি বিল ৮ থেকে ৯ বিলিয়নের স্থলে ৪ থেকে ৫ বিলিয়নের ঘরে নেমেছে। এতে কিন্তু সরবরাহ কমেনি। তবে ডলার বাড়লে এলসির শর্ত তুলে দেওয়া হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর »

Advertisement

Ads

Address

© 2025 - Economic News24. All Rights Reserved.

Design & Developed By: ECONOMIC NEWS