বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৮:১৪ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ
৯ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানকে ১ কোটি ২০ লাখ টাকা জরিমানা কাস্টমসে হয়রানি প্রতিরোধে এনবিআরের নির্দেশনা গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার পাবে ৫ লাখ, আহতরা সর্বোচ্চ এক লাখ বাংলাদেশকে ৬০০ মিলিয়ন ইউরো দেবে জার্মানি ১০ লাখ কোটি টাকার বিদেশি ঋণ রেখে গেছে হাসিনা সরকার ২ স্বতন্ত্র পরিচালক পেল ডিএসই লংকাবাংলা ফাইন্যান্স, মাস্টারকার্ড ও প্রিয়শপ এর যৌথ উদ্যোগে সিএমএসএমই উদ্যোক্তাদের জন্য কো-ব্র্যান্ডেড টাইটেনিয়াম ক্রেডিট কার্ড চালু ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান: মির্জা ফখরুল আইএফআইসি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ও ঊর্ধ্বতন ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের মধ্যে বিশেষ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত ইসলামী ব্যাংকের সঙ্গে ফরেন রেমিট্যান্স হাউসগুলোর মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

১০ হাজার কোটি টাকার তহবিল চেয়েছে বিএমবিএ

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট : সোমবার, ২১ মার্চ, ২০২২
  • ১৮৭ Time View

পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠায় মধ্যবর্তী প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য ১০ হাজার কোটি টাকার বিশেষ তহবিল চেয়েছে বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএমবিএ)।

আজ সোমবার (২১ মার্চ) পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কাছে একটি চিঠি পাঠিয়েছে সংস্থাটি।

বিএমবিএ সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

চিঠিতে বলা হয়েছে, আমাদের বাজার এখনো ব্যক্তি বিনিয়োগকারী নির্ভর। এই বাজারে বিদেশী বিনিয়োগ একেবারেই অনুল্লেখযোগ্য। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণও অনেক কম। তাই সহজেই বাজার অস্থিতিশীল হয়ে উঠে।

এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাইলে বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স এ্যাসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) প্রেসিডেন্ট মো. ছায়েদুর রহমান EconomicNews24 কে বলেন, পুঁজিবাজারের মধ্যস্ততাকারী যে প্রতিষ্ঠানগুলো আছে তাদের সক্ষমতা বৃদ্ধি করাই এই তহবিলের মূল উদ্দেশ্য। তাদের সক্ষমতা বৃদ্ধি পেলে পুঁজিবাজারের ঘন ঘন অস্থিতিশীল অবস্থা হ্রাস পাবে। বিএসইসি যদি এই ফান্ডটি গঠন করে তবে কমিশনের নিয়ম আনুযায়ী সেটি আর এক্সপোজারে অন্তর্ভুক্ত হবেনা। এটি একটি বিশেষ তহবিল হিসেবে পাবো আমরা।  মূলত আমরা সর্বোচ্চ ৬ শতাংশ ইন্টারেস্টে এই তহবিল থেকে ঋণ সুবিধা দেবার আবেদন করেছি।

অন্যদিকে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বাড়ানো গেলে অস্থিতিশীলতা অনেকটাই কমিয়ে আনা সম্ভব বলে মনে করে বিএমবিএ। কিন্তু মধ্যবর্তী প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে পর্যাপ্ত তহবিল নেই। তাদেরকে উচ্চ সুদে টাকা ধার করতে হয়। পুঁজিবাজারের জন্য ঋণ দিলে ব্যাংগুলোকে এক শতাংশ বাড়তি সঞ্চিতি রাখতে হয়। আরও নানা বিধিনিষেধ আছে। এ বাস্তবতায় পুঁজিবাজারে মধ্যবর্তী প্রতিষ্ঠানগুলোর বিনিয়োগসক্ষমতা বাড়াতে তাদেরকে নমনীয় সুদে অর্থের যোগান দিতে এই বিশেষ তহবিল গঠন জরুরি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর »

Advertisement

Ads

Address

© 2024 - Economic News24. All Rights Reserved.

Design & Developed By: ECONOMIC NEWS