লেনদেন বাড়াতে বিনিয়োগকারীদের মার্জিন ঋণ দেওয়া ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত ১১৬টি ব্রোকারেজ হাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংকের ঋণাত্মক ইক্যুইটি রয়েছে ৮ হাজার ৬৭৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে ২৭টি প্রতিষ্ঠানের ঋণাত্মক ইক্যুইটি সাড়ে ৭ হাজার কোটি টাকা।
২০২১ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকে (বিএসইসি) পাঠানো প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে।
বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে, ২৭টি প্রতিষ্ঠান, ১৫টি ব্রোকারেজ হাউস এবং ১২টি মার্চেন্ট ব্যাংকের কাছে ৭ হাজার ৫০০ কোটি টাকা বা বাজারে মোট ঋণাত্মক ইক্যুইটির ৮৬ শতাংশ রয়েছে।
বিনিয়োগকারীদের মার্জিন ঋণ দিয়ে ঋণাত্মক ইক্যুইটিতে আক্রান্ত ১১৬টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ২৯টি মার্চেন্ট ব্যাংকের ঋণাত্মক ইক্যুইটির পরিমাণ ৩ হাজার ৬৪৫ কোটি টাকা। আর ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের ৮৭টি ব্রোকার হাউজের ৫ হাজার ২৮ কোটি টাকা ঋণাত্মক ইক্যুইটি রয়েছে। তার মধ্যে ডিএসইর ৭৫ ব্রোকারেজ হাউজের ৪ হাজার ৯৩০ কোটি টাকা ও সিএসইর ১২ ব্রোকারেজ হাউজের ৯৮ কোটি টাকা ঋণাত্মক ইক্যুইটি রয়েছে।
Design & Developed By: ECONOMIC NEWS
Leave a Reply