১০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে ডায়নামিক সান এনার্জি প্রাইভেট লিমিটেডের সঙ্গে ১২ কোটি ১৬ লাখ ডলারের ঋণ চুক্তি করেছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) এক বিজ্ঞপ্তিতে এডিবি জানায়,
এক মাসের ব্যবধানে ইসলামী ধারার ব্যাংকগুলোর ১৩ হাজার কোটি টাকারও বেশি সম্পদ কমেছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সোমবার (২৯ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর আগে গত
ব্যাংকব্যবস্থা থেকে সরকারের ঋণ নেওয়ার পরিমাণ বাড়ছে। সরকারের এ ঋণ গ্রহণ মূলত বাণিজ্যিক ব্যাংকনির্ভর। সব মিলিয়ে ব্যাংক খাতে সরকারের ঋণ স্থিতি দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ৩৯ হাজার ৩৩৫ কোটি টাকা। বাংলাদেশ
ইউসিবির সঙ্গে একীভূত না হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ন্যাশনাল ব্যাংক। শনিবার (২৭ এপ্রিল) ন্যাশনাল ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। জানা গেছে, একীভূতরণ নিয়ে ব্যাংক খাতে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ায় অনেকে
চলতি মাসের প্রথম ২৬ দিনে দেশে এসেছে ১৬৮ কোটি ৯ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। এই হিসাবে প্রতিদিন গড়ে দেশে এসেছে ৬ কোটি ৪৬ লাখ ডলার। রোববার (২৮ এপ্রিল) বাংলাদেশ ব্যাংকের
বাগেরহাটে মোংলায় রূপালী ব্যাংক পিএলসির শাখায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। রোববার (২৮ এপ্রিল) বিকেল সোয়া ৩টার দিকে পৌর শহরের নিউমেইন রোড এলাকার তৃতীয় তলার ভবনের ওই ব্যাংকে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
দেশের ব্যাংক খাতে ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে সুদের হার। তবে এর প্রভাব নেই মূল্যস্ফীতিতে। মূল্যস্ফীতি না কমে নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা ৬ শতাংশ ছাড়িয়ে তা ১০ শতাংশের কাছাকাছি দাঁড়িয়েছে। উচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে সংকোচনমূলক
এখন থেকে নতুন শিল্পপ্রতিষ্ঠানকে ঋণ নিতে হলে লাগবে বিদ্যুৎ ও গ্যাস সরবরাহকারী সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের ছাড়পত্র। সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে এই নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য
বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকরা অবাধে প্রবেশ করতে পারলেও গত এক মাস ধরে তারা সেখানে প্রবেশ করতে পারছিলেন না বলে অভিযোগ করে আসছিলেন। এ নিয়ে সাংবাদিকদের মধ্যে অসন্তোষ জন্ম নেয়। ফলে বিক্ষুব্ধ
দেশের ব্যাংক খাতে চলছে মহা সংকট। ব্যাংক একীভূতকরণ, খেলাপি ঋণের রেকর্ড, ডলার ও তারল্য সংকটের মধ্যে গ্রাহকদের পাশাপাশি ব্যাংক কর্মকর্তারাও আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। আর এরজন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের ভুল নীতিকেই দায়ী