শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৭:১০ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ
নেপালের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ সুশীলা কার্কির ইসরাইলের হামলায় গাজায় আরও ৫০ জন নিহত সন্ধ্যা ৭টার মাঝে জাকসু নির্বাচনের ফল প্রকাশের আশা সিইসির নির্বাচন আয়োজনের অভিজ্ঞতা না থাকায় ফল প্রকাশে সময় বেশি লাগছে: জাবি প্রক্টর ডিএসইর সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত কমেছে ১ শতাংশ গ্রেপ্তার হলেন সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম আগামীকাল রবিবার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা যাত্রী অধিকার দিবসের আলোচনা সভায় বক্তারা সড়ক দুর্ঘটনা ও যানজটের ভোগান্তি লাঘবের চিত্র নির্বাচনী ইশতেহারে তুলে ধরার দাবী বৃহত্তর ডেমরা থানা আরজেএফ’র চায়ের আড্ডা অনুষ্ঠিত আরজেএফ’র যুগ্ম মহাসচিবের দায়িত্ব পেলেন রেজাউল ইসলাম

আবুল হোসেনের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর শোক

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট : বুধবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৩

সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেনের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখপ্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বুধবার (২৫ অক্টোবর) এক শোকবার্তায় রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী মরহুমের রুহের মাগফেরাত কামনা করেন এবং তার শোক-সন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

এর আগে ভোরে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান সৈয়দ আবুল হোসেন। তার বয়স হয়েছিল ৭২ বছর।

সৈয়দ আবুল হোসেন ১৯৫১ সালে মাদারীপুরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি পেশায় একজন রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী। আবুল হোসেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের হয়ে মাদারীপুর-৩ আসন থেকে ১৯৯১ সালে পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর তিনি সপ্তম, অষ্টম ও নবম সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এরমধ্যে ২০০৯ থেকে ২০১২ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ সরকারের যোগাযোগমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।

২০১১ সালের ২৮ এপ্রিল পদ্মা সেতু নির্মাণে বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে ১২০ কোটি ডলারের চুক্তি সই করে সরকার। কিন্তু বছরের শেষ দিকেই তৎকালীন যোগাযোগমন্ত্রী আবুল হোসেনের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। পরিস্থিতি এতটাই ঘোলাটে হয়ে যায় যে, ২০১২ সালের ৫ জানুয়ারি যোগাযোগ মন্ত্রীর পদ থেকে সৈয়দ আবুল হোসেন পদত্যাগ করেন।

যদিও ওই বছরের ২ ফেব্রুয়ারি সেতুর ঠিকাদার নিয়োগে দুর্নীতির কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি বলে প্রতিবেদন দেয় দুদক। কিন্তু ৩০ জুন পদ্মা সেতুর ঋণ চুক্তি বাতিল করে বিশ্বব্যাংক। তবে ৯ জুলাই মন্ত্রিসভার বৈঠকে নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

পরবর্তীতে পদ্মা সেতুতে দুর্নীতির অভিযোগে কানাডার আদালতে একটি মামলা হয়। দীর্ঘ ৫ বছরের দীর্ঘ বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে ২০১৭ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি কানাডার আদালত জানায়, পদ্মা সেতু প্রকল্পে দুর্নীতির ষড়যন্ত্রের যে অভিযোগ তুলে বিশ্বব্যাংক ঋণ বাতিল করেছিল, তার প্রমাণ পাওয়া যায়নি।

Please Share This Post in Your Social Media

আরো খবর »

Advertisement

Ads

Address

© 2025 - Economic News24. All Rights Reserved.

Design & Developed By: ECONOMIC NEWS